বিলে দখল দূষণের থাবা। আর নিষিদ্ধ জালে নির্বিচারে দেশীয় প্রজাতির মাছ ধরার ফল হয়ে উঠছে প্রকট। চলন বিলে কমছে মাছ, অস্তিত্ব সংকটে শুঁটকি উৎপাদন। মাছের অভাবে বন্ধ অধিকাংশ চাতাল, কর্মহীন শ্রমিক ও শুঁটকি ব্যবসায়ীরা।
উত্তরের বৃহত্তম বিল— চলন বিল এবং আশেপাশের বিল খালগুলো এক সময় বর্ষার পানিতে ভরপুর থাকতো। নদী-বিলের মাছ বিক্রি শেষে উদ্বৃত্ত মাছে তৈরি হতো শুঁটকি। মাছ কাটা ধোয়া, লবণ মাখিয়ে চাতালে শুকাতে দেয়াসহ নানা কাজে শ্রমিকদের ব্যস্ততায় মুখর থাকতো শুঁটকি পল্লীগুলো। পাবনা থেকে দেশীয় মাছের শুঁটকি রপ্তানি হতো বহির্বিশ্বের অন্তত ২০টি দেশে। কিন্তু এখন সেসব যেন সোনালি কোনো অতীতের গল্পকথা।
অপরিকল্পিত স্থাপনা ও বাঁধ নির্মাণ এবং অবৈধ দখল দূষণে মৃতপ্রায় চলন বিল। কমেছে মাছের বিচরণক্ষেত্র। নিষিদ্ধ চায়না দুয়ারি, সোঁতি, কারেন্ট ও বাদাই জালের অবাধ ব্যবহারে অবাধে নিধন হচ্ছে মা মাছ ও রেণু পোনা। ফলে মাছের রাজ্য চলন বিলে এখন মাছের আকাল। ভাটা পড়েছে শুঁটকি উৎপাদনে।
অর্জিত হয়নি শুঁটকি উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা। অসাধু মৎস্য শিকারীদের দায়ী করে শুঁটকি শিল্প রক্ষায় ব্যবস্থা নেয়ার আশ্বাস কর্মকর্তা দীপক কুমার পালের।
প্রতি বছর বর্ষা মৌসুম শেষে জেলায় গড়ে ৫০-৭০টি শুঁটকির চাতাল থাকলেও, এ বছর তা নেমে এসেছে ১৫-২০ টিতে। লক্ষ্যমাত্রাও ২০০ থেকে নেমেছে ১৫০ টনে।
রিপোর্ট :শ.রা./সা.সি
উত্তরের বৃহত্তম বিল— চলন বিল এবং আশেপাশের বিল খালগুলো এক সময় বর্ষার পানিতে ভরপুর থাকতো। নদী-বিলের মাছ বিক্রি শেষে উদ্বৃত্ত মাছে তৈরি হতো শুঁটকি। মাছ কাটা ধোয়া, লবণ মাখিয়ে চাতালে শুকাতে দেয়াসহ নানা কাজে শ্রমিকদের ব্যস্ততায় মুখর থাকতো শুঁটকি পল্লীগুলো। পাবনা থেকে দেশীয় মাছের শুঁটকি রপ্তানি হতো বহির্বিশ্বের অন্তত ২০টি দেশে। কিন্তু এখন সেসব যেন সোনালি কোনো অতীতের গল্পকথা।
অপরিকল্পিত স্থাপনা ও বাঁধ নির্মাণ এবং অবৈধ দখল দূষণে মৃতপ্রায় চলন বিল। কমেছে মাছের বিচরণক্ষেত্র। নিষিদ্ধ চায়না দুয়ারি, সোঁতি, কারেন্ট ও বাদাই জালের অবাধ ব্যবহারে অবাধে নিধন হচ্ছে মা মাছ ও রেণু পোনা। ফলে মাছের রাজ্য চলন বিলে এখন মাছের আকাল। ভাটা পড়েছে শুঁটকি উৎপাদনে।
অর্জিত হয়নি শুঁটকি উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা। অসাধু মৎস্য শিকারীদের দায়ী করে শুঁটকি শিল্প রক্ষায় ব্যবস্থা নেয়ার আশ্বাস কর্মকর্তা দীপক কুমার পালের।
প্রতি বছর বর্ষা মৌসুম শেষে জেলায় গড়ে ৫০-৭০টি শুঁটকির চাতাল থাকলেও, এ বছর তা নেমে এসেছে ১৫-২০ টিতে। লক্ষ্যমাত্রাও ২০০ থেকে নেমেছে ১৫০ টনে।
রিপোর্ট :শ.রা./সা.সি
