সাতক্ষীরায় সার সংকটে ভুগছেন কৃষকরা। প্রতি মাসে চাহিদার চেয়ে অন্তত এক লাখ বস্তা কম বরাদ্দ মিলছে সারের। কৃষককে তাই সার কিনতে বস্তাপ্রতি তিন থেকে পাঁচশ’ টাকা বেশি গুণতে হচ্ছে।
কৃষি নির্ভর জেলা সাতক্ষীরা। সঙ্গে রয়েছে বিস্তীর্ণ মাছের ঘের। জমিতে ফসল ফলাতে যে পরিমাণ সার লাগে, মাছের ঘেরে লাগে তার কয়েক গুণ। স্বাভাবিকভাবেই সাতক্ষীরা জেলার সারের চাহিদা বেশি। তবে গত কমাস ধরে চাহিদার বিপরীতে জেলায় সারের বরাদ্দ খুবই কম। কৃষক আর মৎস্য খামারিরা আছেন সারের সংকটে।
স্থানীয়রা জানালেন, সরকার নির্ধারিত ২৭ টাকা কেজির টিএসপি সার দোকানে বিক্রি হচ্ছে ৩৫/৩৬ টাকায়। ২১ টাকার ডিএপির দামও একই রকম। মাছের ঘেরে ইউরিয়া ও এমওপি সারের চাহিদা না থাকায় তা বিক্রি হচ্ছে নির্ধারিত দামের চেয়ে দুতিন টাকা বেশিতে।
ইউনিয়নভিত্তিক সাব-ডিলাররা বলছেন, এমনিতেই সারের বরাদ্দ কম। তার উপর চাহিদাভিত্তিক বণ্টন নেই। তাই জেলার মধ্যেই কোথাও সারের সঙ্কট, কোথাওবা উদ্বৃত্ত।
জেলার সার ডিলারদের শীর্ষ নেতা জানালেন, সেপ্টেম্বর থেকে নভেম্বর মাছের ঘেরগুলোতে ব্যাপক সারের চাহিদা থাকে। অথচ এ তিন মাসে জেলায় প্রায় ২৭ হাজার টন সারের চাহিদার বিপরীতে বরাদ্দ মিলেছে মাত্র ১১ হাজার টন। অনেক ডিলারই বাইরের জেলা থেকে সার কিনে এনে বিক্রি করছেন।
সাতক্ষীরার কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর উপ-পরিচালক মো. সাইফুল ইসলাম জেলায় সার সংকটের কথা অস্বীকার করে জানালেন, তাদের দেয়া চাহিদামতোই সরকারি বরাদ্দ মিলছে।
রিপোর্ট :শ.রা./সা.সি
কৃষি নির্ভর জেলা সাতক্ষীরা। সঙ্গে রয়েছে বিস্তীর্ণ মাছের ঘের। জমিতে ফসল ফলাতে যে পরিমাণ সার লাগে, মাছের ঘেরে লাগে তার কয়েক গুণ। স্বাভাবিকভাবেই সাতক্ষীরা জেলার সারের চাহিদা বেশি। তবে গত কমাস ধরে চাহিদার বিপরীতে জেলায় সারের বরাদ্দ খুবই কম। কৃষক আর মৎস্য খামারিরা আছেন সারের সংকটে।
স্থানীয়রা জানালেন, সরকার নির্ধারিত ২৭ টাকা কেজির টিএসপি সার দোকানে বিক্রি হচ্ছে ৩৫/৩৬ টাকায়। ২১ টাকার ডিএপির দামও একই রকম। মাছের ঘেরে ইউরিয়া ও এমওপি সারের চাহিদা না থাকায় তা বিক্রি হচ্ছে নির্ধারিত দামের চেয়ে দুতিন টাকা বেশিতে।
ইউনিয়নভিত্তিক সাব-ডিলাররা বলছেন, এমনিতেই সারের বরাদ্দ কম। তার উপর চাহিদাভিত্তিক বণ্টন নেই। তাই জেলার মধ্যেই কোথাও সারের সঙ্কট, কোথাওবা উদ্বৃত্ত।
জেলার সার ডিলারদের শীর্ষ নেতা জানালেন, সেপ্টেম্বর থেকে নভেম্বর মাছের ঘেরগুলোতে ব্যাপক সারের চাহিদা থাকে। অথচ এ তিন মাসে জেলায় প্রায় ২৭ হাজার টন সারের চাহিদার বিপরীতে বরাদ্দ মিলেছে মাত্র ১১ হাজার টন। অনেক ডিলারই বাইরের জেলা থেকে সার কিনে এনে বিক্রি করছেন।
সাতক্ষীরার কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর উপ-পরিচালক মো. সাইফুল ইসলাম জেলায় সার সংকটের কথা অস্বীকার করে জানালেন, তাদের দেয়া চাহিদামতোই সরকারি বরাদ্দ মিলছে।
রিপোর্ট :শ.রা./সা.সি
