ঘোষণা দিয়েও সরকারের পক্ষ থেকে আলু না কেনায় লোকসানের মুখে পড়েছেন রংপুর বিভাগের কৃষকরা। হিমাগারে জমছে আলুর স্তুপ। শুধু রংপুর বিভাগেই প্রায় দুই থেকে আড়াই হাজার কোটি টাকার ক্ষতির আশঙ্কা।
লোকসান থেকে কৃষকদের রক্ষায়, সরকারিভাবে আলুর দাম ২২ টাকা নির্ধারণ করা হয় সেপ্টেম্বর মাসে। অথচ তা বাস্তবায়নে নেই কার্যকরী উদ্যোগ। বিক্রি নেই, হিমাগারে মজুদ পড়ে আছে প্রায় বিশ লাখ মেট্রিক টন আলু। এতে করে শুধু রংপুর বিভাগেই প্রায় দুই থেকে আড়াই হাজার কোটি টাকা ক্ষতির আশঙ্কা।
কৃষকদের অভিযোগ, প্রতি কেজি আলু উৎপাদনে বীজ, সার, কিটনাশক, সেচ এবং হিমাগারে সংরক্ষণসহ অন্যান্য হিসেব মিলিয়ে খরচ পড়েছে ২৭ থেকে ২৯ টাকা। কিন্তু বাজারে তা বিক্রি হচ্ছে মাত্র ১১ থেকে ১৩ টাকা কেজিতে। দিশেহারা অবস্থা কৃষকদের।
সমাধানের আশ্বাসও নেই, আলু ক্রয়ের বিষয়ে লিখিত কোনো আদেশ এখনো পাননি বলে জানালেন কৃষি কর্মকর্তা শাহীন আহমেদ।
রিপোর্ট :অ./সা.সি
লোকসান থেকে কৃষকদের রক্ষায়, সরকারিভাবে আলুর দাম ২২ টাকা নির্ধারণ করা হয় সেপ্টেম্বর মাসে। অথচ তা বাস্তবায়নে নেই কার্যকরী উদ্যোগ। বিক্রি নেই, হিমাগারে মজুদ পড়ে আছে প্রায় বিশ লাখ মেট্রিক টন আলু। এতে করে শুধু রংপুর বিভাগেই প্রায় দুই থেকে আড়াই হাজার কোটি টাকা ক্ষতির আশঙ্কা।
কৃষকদের অভিযোগ, প্রতি কেজি আলু উৎপাদনে বীজ, সার, কিটনাশক, সেচ এবং হিমাগারে সংরক্ষণসহ অন্যান্য হিসেব মিলিয়ে খরচ পড়েছে ২৭ থেকে ২৯ টাকা। কিন্তু বাজারে তা বিক্রি হচ্ছে মাত্র ১১ থেকে ১৩ টাকা কেজিতে। দিশেহারা অবস্থা কৃষকদের।
সমাধানের আশ্বাসও নেই, আলু ক্রয়ের বিষয়ে লিখিত কোনো আদেশ এখনো পাননি বলে জানালেন কৃষি কর্মকর্তা শাহীন আহমেদ।
রিপোর্ট :অ./সা.সি
