হাফ ভাড়া নিয়ে শিক্ষার্থী-শ্রমিক সংঘর্ষে অর্ধশতাধিক বাস ভাঙচুর, আহত ৬০
হাফ ভাড়া না নেওয়াকে কেন্দ্র করে বরিশালে বাসশ্রমিকদের সঙ্গে শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। এই ঘটনায় অর্ধশতাধিক বাস ভাঙচুর করা হয়েছে এবং সংঘর্ষে অন্তত ৬০ জন আহত হয়েছেন।
আজ শনিবার রাত ৭টার দিকে বরিশাল কেন্দ্রীয় নথুল্লাবাদ বাস টার্মিনালে দুই পক্ষের মধ্যে দফায় দফায় সংঘর্ষ শুরু হয়। দুই ঘণ্টার ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়ার পর রাত ৯টার দিকে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।
স্থানীয় ও প্রত্যক্ষদর্শী সূত্রে জানা গেছে, মুলাদী থেকে বরিশাল নগরীতে আসার পথে একজন শিক্ষার্থী হাফ ভাড়া দিতে চাইলে তাকে শারীরিকভাবে লাঞ্ছিত করার অভিযোগ ওঠে। এরপর নথুল্লাবাদ স্ট্যান্ডে শিক্ষার্থীরা জড়ো হয়ে বাসশ্রমিকদের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ শুরু করে। সংঘর্ষের সময় বাস ভাঙচুর ও সড়কে অগ্নিসংযোগের ঘটনা ঘটে।
ঘটনাস্থলে থাকা বিএম কলেজের শিক্ষার্থীরা জানান, হাফ ভাড়া আমাদের অধিকার। আমাদের ওপর বাস শ্রমিকরা হামলা চালালে আমরা প্রতিরোধ করি। এতে ২০ থেকে ২৫ জন শিক্ষার্থী আহত হন।
পরিবহণ শ্রমিকদের পক্ষ থেকে অভিযোগ অস্বীকার করা হয়েছে। শ্রমিক নেতা আরজু মৃধা বলেন, “কলেজ বন্ধের দিনও হাফ ভাড়া নিয়ে বিরোধ হয়। তারপর শিক্ষার্থীরা স্ট্যান্ডে এসে অর্ধশতাধিক বাস ভাঙচুর করে এবং ১৫ থেকে ২০ জন শ্রমিককে আহত করে।”
বরিশাল এয়ারপোর্ট থানার ওসি মামুন উল ইসলাম বলেন, “শ্রমিক ও শিক্ষার্থীদের মধ্যে দফায় দফায় সংঘর্ষ হয়েছে। আইনশৃঙ্খলা বাহিনী পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে এনেছে। বিস্তারিত পরে জানানো হবে।”
রিপোর্ট : এটিএন নিউজ/জেড.এস
আজ শনিবার রাত ৭টার দিকে বরিশাল কেন্দ্রীয় নথুল্লাবাদ বাস টার্মিনালে দুই পক্ষের মধ্যে দফায় দফায় সংঘর্ষ শুরু হয়। দুই ঘণ্টার ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়ার পর রাত ৯টার দিকে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।
স্থানীয় ও প্রত্যক্ষদর্শী সূত্রে জানা গেছে, মুলাদী থেকে বরিশাল নগরীতে আসার পথে একজন শিক্ষার্থী হাফ ভাড়া দিতে চাইলে তাকে শারীরিকভাবে লাঞ্ছিত করার অভিযোগ ওঠে। এরপর নথুল্লাবাদ স্ট্যান্ডে শিক্ষার্থীরা জড়ো হয়ে বাসশ্রমিকদের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ শুরু করে। সংঘর্ষের সময় বাস ভাঙচুর ও সড়কে অগ্নিসংযোগের ঘটনা ঘটে।
ঘটনাস্থলে থাকা বিএম কলেজের শিক্ষার্থীরা জানান, হাফ ভাড়া আমাদের অধিকার। আমাদের ওপর বাস শ্রমিকরা হামলা চালালে আমরা প্রতিরোধ করি। এতে ২০ থেকে ২৫ জন শিক্ষার্থী আহত হন।
পরিবহণ শ্রমিকদের পক্ষ থেকে অভিযোগ অস্বীকার করা হয়েছে। শ্রমিক নেতা আরজু মৃধা বলেন, “কলেজ বন্ধের দিনও হাফ ভাড়া নিয়ে বিরোধ হয়। তারপর শিক্ষার্থীরা স্ট্যান্ডে এসে অর্ধশতাধিক বাস ভাঙচুর করে এবং ১৫ থেকে ২০ জন শ্রমিককে আহত করে।”
বরিশাল এয়ারপোর্ট থানার ওসি মামুন উল ইসলাম বলেন, “শ্রমিক ও শিক্ষার্থীদের মধ্যে দফায় দফায় সংঘর্ষ হয়েছে। আইনশৃঙ্খলা বাহিনী পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে এনেছে। বিস্তারিত পরে জানানো হবে।”
রিপোর্ট : এটিএন নিউজ/জেড.এস
