হিন্দু ধর্মশাস্ত্রে হেমন্তের কার্তিক মাস অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এবং পবিত্র বলে বিবেচিত। এ মাসের অমাবস্যায় অনুষ্ঠিত হয় দীপাবলি। আবার কার্তিকের পূর্ণিমায় শুরু হয় রাস উৎসব। কার্তিক মাসে প্রদীপ দান করলে দেবতারা তুষ্ট হন বলে সনাতন ধর্মাবলম্বীরা বিশ্বাস করেন। এই কার্তিকে দেশের বিভিন্ন প্রান্তে চলছে নানা পূজা-উপাসনা।
দিনাজপুরের ঐতিহাসিক শ্রী শ্রী কান্তজিউ মন্দিরে শুরু হয়েছে মাসব্যাপী রাস মেলা। দেশ-বিদেশের ভক্তরা রাধা-কৃষ্ণের লীলা স্মরণে ভজন, কীর্তন ও পূজায় অংশ নিচ্ছেন। মন্দির প্রাঙ্গণ হয়ে ওঠেছে ধর্মীয় ও সাংস্কৃতিক মিলনমেলা।
আয়োজকরা জানিয়েছেন, ১৭৫২ খ্রিস্টাব্দে মন্দির প্রতিষ্ঠার পর থেকে আজ অব্দি, রাজবংশের পরিবার পূর্ণিমা তিথিতে রাস মেলার আয়োজন করে আসছে। মন্দির প্রাঙ্গণ এবং চারপাশের বিশাল চত্বর জুড়ে বসেছে মেলা। বুধবার সন্ধ্যায় শুরু হওয়া মেলা চলবে মাসজুড়ে।
এদিকে, কিশোরগঞ্জের শ্রী শ্রী লোকনাথ ব্রহ্মচারী আশ্রমে শুরু হয়েছে ঘৃত প্রদীপ প্রজ্জ্বলন প্রার্থনা উৎসব। সন্ধ্যা নামতেই নিভিয়ে দেয়া হয় মন্দিরের সব আলো। উলুধ্বনিতে মুখর হয়ে ওঠে চারপাশ। ভক্তদের হাতে জ্বলে ওঠে হাজারও প্রদীপ। শুরু হয় মৌন প্রার্থনা।
লোকনাথ ব্রহ্মচারীর আশীর্বাদ কামনায় ঘৃত প্রদীপ জ্বালানোর এই আচার। ভক্তদের বিশ্বাস, প্রদীপের আলো দুঃখ ও অশুভ শক্তি দূর করে। আর ঘিয়ের শুদ্ধতা পবিত্র করে মনকে। প্রার্থনা শেষে, ভক্তরা আলোর ভেলাগুলো পানিতে ভাসিয়ে দিয়ে মন্দিরে ফিরে গিয়ে উপবাস ভাঙেন।
কার্তিক মাসের শেষ ১৫ দিনের প্রতি মঙ্গল ও শনিবার সনাতন ধর্মাবলম্বীরা এই প্রার্থনায় যোগ দিয়ে থাকেন।
রিপোর্ট : আ. / সা. সি
দিনাজপুরের ঐতিহাসিক শ্রী শ্রী কান্তজিউ মন্দিরে শুরু হয়েছে মাসব্যাপী রাস মেলা। দেশ-বিদেশের ভক্তরা রাধা-কৃষ্ণের লীলা স্মরণে ভজন, কীর্তন ও পূজায় অংশ নিচ্ছেন। মন্দির প্রাঙ্গণ হয়ে ওঠেছে ধর্মীয় ও সাংস্কৃতিক মিলনমেলা।
আয়োজকরা জানিয়েছেন, ১৭৫২ খ্রিস্টাব্দে মন্দির প্রতিষ্ঠার পর থেকে আজ অব্দি, রাজবংশের পরিবার পূর্ণিমা তিথিতে রাস মেলার আয়োজন করে আসছে। মন্দির প্রাঙ্গণ এবং চারপাশের বিশাল চত্বর জুড়ে বসেছে মেলা। বুধবার সন্ধ্যায় শুরু হওয়া মেলা চলবে মাসজুড়ে।
এদিকে, কিশোরগঞ্জের শ্রী শ্রী লোকনাথ ব্রহ্মচারী আশ্রমে শুরু হয়েছে ঘৃত প্রদীপ প্রজ্জ্বলন প্রার্থনা উৎসব। সন্ধ্যা নামতেই নিভিয়ে দেয়া হয় মন্দিরের সব আলো। উলুধ্বনিতে মুখর হয়ে ওঠে চারপাশ। ভক্তদের হাতে জ্বলে ওঠে হাজারও প্রদীপ। শুরু হয় মৌন প্রার্থনা।
লোকনাথ ব্রহ্মচারীর আশীর্বাদ কামনায় ঘৃত প্রদীপ জ্বালানোর এই আচার। ভক্তদের বিশ্বাস, প্রদীপের আলো দুঃখ ও অশুভ শক্তি দূর করে। আর ঘিয়ের শুদ্ধতা পবিত্র করে মনকে। প্রার্থনা শেষে, ভক্তরা আলোর ভেলাগুলো পানিতে ভাসিয়ে দিয়ে মন্দিরে ফিরে গিয়ে উপবাস ভাঙেন।
কার্তিক মাসের শেষ ১৫ দিনের প্রতি মঙ্গল ও শনিবার সনাতন ধর্মাবলম্বীরা এই প্রার্থনায় যোগ দিয়ে থাকেন।
রিপোর্ট : আ. / সা. সি
