ট্রেনিংয়ের আড়ালে প্রায় ১০০ মুসলিম তরুণ-তরুণীকে ‘খ্রিস্টান’ বানানোর ভয়ঙ্কর অভিযোগ
মিথ্যা প্রলোভন দেখিয়ে প্রায় ১০০ মুসলমান তরুণ-তরুণীকে, খ্রিস্টান ধর্মে ধর্মান্তরিত করার অভিযোগ উঠেছে একটি প্রতারক চক্রের বিরুদ্ধে। ভুক্তভোগীদের দাবি, পিকনিক ও প্রশিক্ষণের নামে কৌশলে যশোরের চৌগাছা থেকে তাদেরকে গাজীপুর নিয়ে যায় চক্রটি। পরে ধর্মগ্রন্থ পড়িয়ে, যিশুর নামে গোসল করানোর মাধ্যমে ধর্মান্তরের প্রক্রিয়া সম্পন্ন করে তারা।
লেখাপড়ার পাশাপাশি রাজমিস্ত্রির কাজ করে- সংসারে বাবাকে সহযোগিতা করেন দশম শ্রেণী পড়ুয়া আক্তারুল ইসলাম। কিন্তু গেল কয়েকদিন ধরে তার সবকিছু- এলোমেলো হয়ে গেছে। তাই লোক-লজ্জার ভয়ে এক প্রকার ঘরবন্দি কাটে তার সময়। কিন্তু এমন কারণে হঠাৎ এই পরিবর্তন?
একই কারণে স্বামী-সন্তান নিয়ে সুখে সংসার করা খাদিজার দাম্পত্য জীবনও এখন থমকে গেছে। ভাঙতে বসেছে সংসার।
শুধু আক্তার কিংবা খাদিজা নন, তাদের মতো এমন আরও অনেক তরুণ-তরুণী বর্তমানে শঙ্কায় আছেন।
জড়িতদের দ্রুত আইনের আওতায় আনার দাবি ভুক্তভোগী পরিবার ও স্থানীয়দের।
ভুক্তভোগীদের অভিযোগ, প্রশিক্ষণ ও পিকনিকে নিয়ে যাওয়ার নামে তাদের ম্যানেজ করেন অভিযুক্তরা। তাদেরই একজন উপজেলার মাকাপুর গ্রামের আজানুর রহমান ওরফে আজুর স্ত্রী এনজিও কর্মী নাছিমা বেগম। তবে, এ বিষয়ে কিছুই জানেন না বলে দাবি করেন তিনি।
ঘটনাটির সত্যতা নিশ্চিত করেন চৌগাছা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আনোয়ার হোসেন।
অফিসে ও বাড়িতে গিয়েও পাওয়া যায়নি এই চক্রের মূল হোতা বাবলুর রহমানকে। একাধিকবার কল করা হলেও তার মোবাইল ফোন বন্ধ পাওয়া যায়।
বিষয়টি সম্পর্কে অবগত আছেন জানিয়ে জেলা প্রশাসক মো. আজাহারুল ইসলাম জানান, ভুক্তভোগীদের অভিযোগের প্রেক্ষিতে জড়িতদের বিরুদ্ধে দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
এদিকে, যেখানে নিয়ে মুসলমান ওই তরুণ-তরুণীদের ধর্মান্তরিত করার অভিযোগ উঠেছে- এবার সেখানে যায় টিম এটিএন নিউজ। গাজীপুরের প্রত্যন্ত এলাকায় অবস্থিত ওই চার্চে গিয়ে কথা হয় ফাদার জেমস এর সঙ্গে।
ধর্ম প্রচারের স্বাধীনতা সবারই আছে, কিন্তু প্রতারণার মাধ্যমে- মিথ্যা বলে, কিংবা জোর করে- ধর্মান্তরিত করার এমন কৌশল, কোনো ধর্ম কী বরদাস্ত করে?
রিপোর্ট : এসআই রাজ. / সা. সি
লেখাপড়ার পাশাপাশি রাজমিস্ত্রির কাজ করে- সংসারে বাবাকে সহযোগিতা করেন দশম শ্রেণী পড়ুয়া আক্তারুল ইসলাম। কিন্তু গেল কয়েকদিন ধরে তার সবকিছু- এলোমেলো হয়ে গেছে। তাই লোক-লজ্জার ভয়ে এক প্রকার ঘরবন্দি কাটে তার সময়। কিন্তু এমন কারণে হঠাৎ এই পরিবর্তন?
একই কারণে স্বামী-সন্তান নিয়ে সুখে সংসার করা খাদিজার দাম্পত্য জীবনও এখন থমকে গেছে। ভাঙতে বসেছে সংসার।
শুধু আক্তার কিংবা খাদিজা নন, তাদের মতো এমন আরও অনেক তরুণ-তরুণী বর্তমানে শঙ্কায় আছেন।
জড়িতদের দ্রুত আইনের আওতায় আনার দাবি ভুক্তভোগী পরিবার ও স্থানীয়দের।
ভুক্তভোগীদের অভিযোগ, প্রশিক্ষণ ও পিকনিকে নিয়ে যাওয়ার নামে তাদের ম্যানেজ করেন অভিযুক্তরা। তাদেরই একজন উপজেলার মাকাপুর গ্রামের আজানুর রহমান ওরফে আজুর স্ত্রী এনজিও কর্মী নাছিমা বেগম। তবে, এ বিষয়ে কিছুই জানেন না বলে দাবি করেন তিনি।
ঘটনাটির সত্যতা নিশ্চিত করেন চৌগাছা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আনোয়ার হোসেন।
অফিসে ও বাড়িতে গিয়েও পাওয়া যায়নি এই চক্রের মূল হোতা বাবলুর রহমানকে। একাধিকবার কল করা হলেও তার মোবাইল ফোন বন্ধ পাওয়া যায়।
বিষয়টি সম্পর্কে অবগত আছেন জানিয়ে জেলা প্রশাসক মো. আজাহারুল ইসলাম জানান, ভুক্তভোগীদের অভিযোগের প্রেক্ষিতে জড়িতদের বিরুদ্ধে দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
এদিকে, যেখানে নিয়ে মুসলমান ওই তরুণ-তরুণীদের ধর্মান্তরিত করার অভিযোগ উঠেছে- এবার সেখানে যায় টিম এটিএন নিউজ। গাজীপুরের প্রত্যন্ত এলাকায় অবস্থিত ওই চার্চে গিয়ে কথা হয় ফাদার জেমস এর সঙ্গে।
ধর্ম প্রচারের স্বাধীনতা সবারই আছে, কিন্তু প্রতারণার মাধ্যমে- মিথ্যা বলে, কিংবা জোর করে- ধর্মান্তরিত করার এমন কৌশল, কোনো ধর্ম কী বরদাস্ত করে?
রিপোর্ট : এসআই রাজ. / সা. সি
