সেন্টমার্টিনে নভেম্বরে চলবে না পর্যটকবাহী কোন জাহাজ
কক্সবাজার-সেন্টমার্টিন নৌরুটে নভেম্বরে চলবে না পর্যটকবাহী কোন জাহাজ; এমন ঘোষণায় অনড় জাহাজ মালিকপক্ষ। রাত্রীযাপন নিষিদ্ধ থাকায় দীর্ঘ সময় সমুদ্রপথে যাত্রা দিয়ে অল্প সময়ের জন্য সেন্টমার্টিন ভ্রমণে আগ্রহী নন পর্যটকরা। বিকল্প হিসেবে সরকারীভাবে এই রুটে জাহাজ চলাচলের উদ্যোগ নেওয়ার পরামর্শ তাদের।
বাংলাদেশের সুনীল জলরাশির বঙ্গোপসাগরের বুকে সাড়ে ৮ বর্গকিলোমিটারের একমাত্র প্রবালদ্বীপ সেন্টমার্টিন আবারও পর্যটকদের জন্য উন্মুক্ত হয়েছে।
১ নভেম্বর থেকে ভ্রমণ করা যাবে, তবে রাত্রিযাপন শুধু ডিসেম্বর ও জানুয়ারিতে অনুমোদিত।
পরিবেশ সুরক্ষায় অনলাইনে রেজিস্ট্রেশন এবং ১২টি নির্দেশনা মানা বাধ্যতামূলক করেছে বন, পরিবেশ ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়।
নভেম্বরে রাত্রিযাপনের সুযোগ না থাকায় অনুমতি থাকার পরও যাত্রীসংকটের অজুহাতে জাহাজ চলাচল বন্ধ রাখা হয়েছে। ট্রাভেল অপারেটরদের অভিযোগ ,নভেম্বরে পর্যটকদের সাড়া পেলেও যাত্রীদের টিকিট কাটার জন্য এখনও উন্মুক্ত হয়নি কর্ণফুলি, বারো আউলিয়াসহ জাহাজগুলোর এজেন্ট আইডি।
তবে পরিবেশবাদীরা মনে করেন, ৮০ শতাংশ পর্যটক দিনে গিয়ে দিনে ফিরে আসতে আগ্রহী। সরকারীভাবে এই রুটে জাহাজ চলাচলের উদ্যোগ নেওয়ার পরামর্শ এই পরিবেশবাদীর।
এদিকে পর্যটক গমণ সীমিত করায় দ্বীপবাসীর জীবন জীবিকাও পড়েছে গভীর সংকটে। এরই মাঝে জীবিকার তাগিদে দ্বীপ ছেড়েছেন অনেকেই। নভেম্বর থেকে ফেব্রুয়ারী পর্যন্ত- এই ৪ মাস সেন্টমার্টিনে রাত্রী যাপনের সুযোগ দেওয়ার দাবী স্থানীয়দেরও।
প্রশাসন বলছে, নভেম্বরে জাহাজ চলাচলের জন্য ৬টি জাহাজকে অনুমতি দেওয়া হয়েছে। ট্যুরিজম বোর্ডের ওয়েব পোর্টালও প্রস্তুত রয়েছে। যাত্রী পেলে নভেম্বরে যাতে জাহাজ চলাচল শুরু করা যায়; এ নিয়ে মালিক সমিতির সাথে আলোচনা চলছে।
রিপোর্ট : অ. / সা. সি
বাংলাদেশের সুনীল জলরাশির বঙ্গোপসাগরের বুকে সাড়ে ৮ বর্গকিলোমিটারের একমাত্র প্রবালদ্বীপ সেন্টমার্টিন আবারও পর্যটকদের জন্য উন্মুক্ত হয়েছে।
১ নভেম্বর থেকে ভ্রমণ করা যাবে, তবে রাত্রিযাপন শুধু ডিসেম্বর ও জানুয়ারিতে অনুমোদিত।
পরিবেশ সুরক্ষায় অনলাইনে রেজিস্ট্রেশন এবং ১২টি নির্দেশনা মানা বাধ্যতামূলক করেছে বন, পরিবেশ ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়।
নভেম্বরে রাত্রিযাপনের সুযোগ না থাকায় অনুমতি থাকার পরও যাত্রীসংকটের অজুহাতে জাহাজ চলাচল বন্ধ রাখা হয়েছে। ট্রাভেল অপারেটরদের অভিযোগ ,নভেম্বরে পর্যটকদের সাড়া পেলেও যাত্রীদের টিকিট কাটার জন্য এখনও উন্মুক্ত হয়নি কর্ণফুলি, বারো আউলিয়াসহ জাহাজগুলোর এজেন্ট আইডি।
তবে পরিবেশবাদীরা মনে করেন, ৮০ শতাংশ পর্যটক দিনে গিয়ে দিনে ফিরে আসতে আগ্রহী। সরকারীভাবে এই রুটে জাহাজ চলাচলের উদ্যোগ নেওয়ার পরামর্শ এই পরিবেশবাদীর।
এদিকে পর্যটক গমণ সীমিত করায় দ্বীপবাসীর জীবন জীবিকাও পড়েছে গভীর সংকটে। এরই মাঝে জীবিকার তাগিদে দ্বীপ ছেড়েছেন অনেকেই। নভেম্বর থেকে ফেব্রুয়ারী পর্যন্ত- এই ৪ মাস সেন্টমার্টিনে রাত্রী যাপনের সুযোগ দেওয়ার দাবী স্থানীয়দেরও।
প্রশাসন বলছে, নভেম্বরে জাহাজ চলাচলের জন্য ৬টি জাহাজকে অনুমতি দেওয়া হয়েছে। ট্যুরিজম বোর্ডের ওয়েব পোর্টালও প্রস্তুত রয়েছে। যাত্রী পেলে নভেম্বরে যাতে জাহাজ চলাচল শুরু করা যায়; এ নিয়ে মালিক সমিতির সাথে আলোচনা চলছে।
রিপোর্ট : অ. / সা. সি
