আজও শুরু হয়নি সিরাজগঞ্জ অর্থনৈতিক অঞ্চল-২ প্রকল্পের কাজ
দীর্ঘ ৮ বছরেও শুরু হয়নি সিরাজগঞ্জ অর্থনৈতিক অঞ্চল-২ প্রকল্পের কাজ। তবে, অধিগ্রহণ না করে ভূমি দখল করে মাটি ভরাট করার অভিযোগে জমির মালিকদের সাথে জেলা প্রশাসনের দ্বন্দ্ব উঠেছে চরমে। ক্ষতিপূরণের দাবিতে আন্দোলন করছেন তারা, জেলা প্রশাসকসহ ঊর্ধ্বতন ৬ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে অবৈধ দখলের মামলাও হয়েছে।
যমুনা নদীর ভাঙন থেকে সিরাজগঞ্জ শহর রক্ষায় নির্মিত ক্রসবার-থ্রি ও ক্রসবার-ফোর-এর মধ্যবর্তী স্থানে সিরাজগঞ্জ অর্থনৈতিক অঞ্চল-২ প্রকল্পটি একনেকে অনুমোদন পায় ২০১৮ সালের শুরুতে। সরকারি খাস জমির পাশাপাশি ৮টি মৌজার প্রায় সাড়ে ১৩শ’ একর ব্যক্তি-মালিকানাধীন ফসলি জমি অধিগ্রহণ না করেই মাটি ভরাটের কাজ শুরু করলে, বাধা দেন জমির মালিকরা।
জমির ন্যায্যমূল্য ও ফসলের ক্ষতিপূরণের দাবিতে জেলা প্রশাসকের কার্যালয় ঘেরাও, স্মারকলিপি প্রদান এবং মানববন্ধনসহ বিক্ষোভ কর্মসূচি পালন করেছেন তারা।
তবে, গত কয়েক বছরেও দাবি বাস্তবায়িত না হওয়ায়, জেলা প্রশাসকসহ সংশ্লিষ্ট ৬ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে ২০২৩ সালে হাইকোর্টে রিট করেন ক্ষতিগ্রস্ত জমির মালিকরা।
হাইকোর্ট জমির মালিকদের দাবি নিষ্পতিতে জেলা প্রশাসককে নির্দেশ দিলেও, দীর্ঘ ৮ বছরে তারও বাস্তবায়ন নেই। প্রশাসন এখন জানাচ্ছে, অর্থনৈতিক অঞ্চল-২ না হলেও সেখানে দেশের সবচেয়ে বড় ইপিজেড স্থাপনের পরিকল্পনা সরকারের রয়েছে। ইপিজেড প্রকল্প অনুমোদন হলে কর্মসংস্থান যেমন সৃষ্টি হবে, ভূমি মালিকদের ন্যায্যমূল্যও পরিশোধ করা যাবে।
এদিকে, দাবি আদায়ে যমুনা সেতু ব্লকেড কর্মসূচির হুঁশিয়ারী দিয়েছেন ভুক্তভোগী ভূমি মালিকরা।
রিপোর্ট : শা/টুবন
যমুনা নদীর ভাঙন থেকে সিরাজগঞ্জ শহর রক্ষায় নির্মিত ক্রসবার-থ্রি ও ক্রসবার-ফোর-এর মধ্যবর্তী স্থানে সিরাজগঞ্জ অর্থনৈতিক অঞ্চল-২ প্রকল্পটি একনেকে অনুমোদন পায় ২০১৮ সালের শুরুতে। সরকারি খাস জমির পাশাপাশি ৮টি মৌজার প্রায় সাড়ে ১৩শ’ একর ব্যক্তি-মালিকানাধীন ফসলি জমি অধিগ্রহণ না করেই মাটি ভরাটের কাজ শুরু করলে, বাধা দেন জমির মালিকরা।
জমির ন্যায্যমূল্য ও ফসলের ক্ষতিপূরণের দাবিতে জেলা প্রশাসকের কার্যালয় ঘেরাও, স্মারকলিপি প্রদান এবং মানববন্ধনসহ বিক্ষোভ কর্মসূচি পালন করেছেন তারা।
তবে, গত কয়েক বছরেও দাবি বাস্তবায়িত না হওয়ায়, জেলা প্রশাসকসহ সংশ্লিষ্ট ৬ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে ২০২৩ সালে হাইকোর্টে রিট করেন ক্ষতিগ্রস্ত জমির মালিকরা।
হাইকোর্ট জমির মালিকদের দাবি নিষ্পতিতে জেলা প্রশাসককে নির্দেশ দিলেও, দীর্ঘ ৮ বছরে তারও বাস্তবায়ন নেই। প্রশাসন এখন জানাচ্ছে, অর্থনৈতিক অঞ্চল-২ না হলেও সেখানে দেশের সবচেয়ে বড় ইপিজেড স্থাপনের পরিকল্পনা সরকারের রয়েছে। ইপিজেড প্রকল্প অনুমোদন হলে কর্মসংস্থান যেমন সৃষ্টি হবে, ভূমি মালিকদের ন্যায্যমূল্যও পরিশোধ করা যাবে।
এদিকে, দাবি আদায়ে যমুনা সেতু ব্লকেড কর্মসূচির হুঁশিয়ারী দিয়েছেন ভুক্তভোগী ভূমি মালিকরা।
রিপোর্ট : শা/টুবন
