রোববারের ফাইনালে দক্ষিণ আফ্রিকাকে ৫২ রানে রানে হারিয়ে প্রথমবারের মতো নারী ওয়ানডের বিশ্বকাপ জিতলো ভারত। প্রোটিয়াদের ২৯৯ রানের টার্গেট দিয়ে হরমনপ্রীত কৌরের দল তাদের ২৪৬ রানে অলআউট করে ভেসেছে বিশ্ব জয়ের আনন্দে।
নাভি মুম্বাইয়ের ডি ওয়াই পাতিল স্টেডিয়ামে বৃষ্টির অনিশ্চয়তা, তারপর বলে-ব্যাটে দক্ষিণ আফ্রিকার চোখে চোখ রেখে লড়াই। সব বাধা পেরিয়ে প্রথমবারের মতো নারী ওয়ানডে বিশ্বকাপ জিতে নিল স্মৃতি-হারমন-জেমিমাদের ভারত। সোনার হরিণটা তৃতীয়বারের প্রচেষ্টায় ধরা দিল ভারতের হাতে।
স্মৃতি মান্ধানা নন। নন জেমিমা রদ্রিগস বা হরমনপ্রীত। প্রতিকা রাওয়ালের চোটে দলে ঢুকে সেমিফাইনালে মনে রাখার মতো কিছু করেননি। কিন্তু ফাইনালেই নায়ক হয়ে গেলেন শেফালি ভার্মা।
তার ৭৮ বলে সর্বোচ্চ ৮৭ রানের সঙ্গে দীপ্তি শর্মার ৫৮ এবং রিচা ঘোষের ৩৪ রানের ছোট্ট ঝড় ভারতকে দেয় ৭ উইকেটে ২৯৮ রানের পুঁজি। ফাইনাল বিবেচনায় বড় স্কোর। আবার দক্ষিণ আফ্রিকার এই দলটির লরা উলভার্ট-নাদি ডি ক্লার্ক ব্যাট হাতে যেমন কাণ্ডকীর্তি করেছেন, তাতে ডিফেন্ড করার নিশ্চয়তা মেলে না।
উলভার্ট-তাজমিন ব্রিটস সতর্ক কিন্তু ঠান্ডা মাথায় এগোতে থাকেন। ব্রিটসের রানআউটে ভাঙে জুটি। অ্যানিক বশকে ফেরান শ্রীচরনি। কিন্তু বিপজ্জনকভাবে এগিয়ে যেতে থাকা দক্ষিণ আফ্রিকাকে এই জায়গাটায় আঘাত হানেন খণ্ডকালীন অফস্পিনার শেফালি। পর পর আউট করেন শুনে লিস ও মারিজান কাপকে।
তারপরও উলভার্ট অবিচলভাবে এগিয়ে যেতে থাকেন তুলে নেন সেঞ্চুরি। অ্যালিস হিলির পর দ্বিতীয় ক্রিকেটার হিসেবে বিশ্বকাপের সেমিফাইনাল ও ফাইনালে সেঞ্চুরি করলেন তিনি। দীপ্তি শর্মাই তাকে আউট করে সবচেয়ে বড় কাঁটাটি সরান, বুকের ধুকপুকানি বাড়িয়ে তৃতীয় প্রচেষ্টায় তার ক্যাচটি নেন আমনজোত কৌর। ওখানেই আসলে থেমে যায় প্রোটিয়া মেয়েদের উচ্চাশা।
এরপরও বাজে বোলিংয়ের সঙ্গে কিছু বাজে ফিল্ডিং ভারতকে রাখে অস্বস্তিতে। শেষে নাদিন ডি ক্লার্ককে হরমনপ্রীতের হাতে ক্যাচ বানিয়ে ২৭ বল বাকি থাকতে থামিয়ে দেন দক্ষিণ আফ্রিকাকে। জয়ের উৎসবে ভাসে ভারত।
রিপোর্ট :প. কু/টুবন
নাভি মুম্বাইয়ের ডি ওয়াই পাতিল স্টেডিয়ামে বৃষ্টির অনিশ্চয়তা, তারপর বলে-ব্যাটে দক্ষিণ আফ্রিকার চোখে চোখ রেখে লড়াই। সব বাধা পেরিয়ে প্রথমবারের মতো নারী ওয়ানডে বিশ্বকাপ জিতে নিল স্মৃতি-হারমন-জেমিমাদের ভারত। সোনার হরিণটা তৃতীয়বারের প্রচেষ্টায় ধরা দিল ভারতের হাতে।
স্মৃতি মান্ধানা নন। নন জেমিমা রদ্রিগস বা হরমনপ্রীত। প্রতিকা রাওয়ালের চোটে দলে ঢুকে সেমিফাইনালে মনে রাখার মতো কিছু করেননি। কিন্তু ফাইনালেই নায়ক হয়ে গেলেন শেফালি ভার্মা।
তার ৭৮ বলে সর্বোচ্চ ৮৭ রানের সঙ্গে দীপ্তি শর্মার ৫৮ এবং রিচা ঘোষের ৩৪ রানের ছোট্ট ঝড় ভারতকে দেয় ৭ উইকেটে ২৯৮ রানের পুঁজি। ফাইনাল বিবেচনায় বড় স্কোর। আবার দক্ষিণ আফ্রিকার এই দলটির লরা উলভার্ট-নাদি ডি ক্লার্ক ব্যাট হাতে যেমন কাণ্ডকীর্তি করেছেন, তাতে ডিফেন্ড করার নিশ্চয়তা মেলে না।
উলভার্ট-তাজমিন ব্রিটস সতর্ক কিন্তু ঠান্ডা মাথায় এগোতে থাকেন। ব্রিটসের রানআউটে ভাঙে জুটি। অ্যানিক বশকে ফেরান শ্রীচরনি। কিন্তু বিপজ্জনকভাবে এগিয়ে যেতে থাকা দক্ষিণ আফ্রিকাকে এই জায়গাটায় আঘাত হানেন খণ্ডকালীন অফস্পিনার শেফালি। পর পর আউট করেন শুনে লিস ও মারিজান কাপকে।
তারপরও উলভার্ট অবিচলভাবে এগিয়ে যেতে থাকেন তুলে নেন সেঞ্চুরি। অ্যালিস হিলির পর দ্বিতীয় ক্রিকেটার হিসেবে বিশ্বকাপের সেমিফাইনাল ও ফাইনালে সেঞ্চুরি করলেন তিনি। দীপ্তি শর্মাই তাকে আউট করে সবচেয়ে বড় কাঁটাটি সরান, বুকের ধুকপুকানি বাড়িয়ে তৃতীয় প্রচেষ্টায় তার ক্যাচটি নেন আমনজোত কৌর। ওখানেই আসলে থেমে যায় প্রোটিয়া মেয়েদের উচ্চাশা।
এরপরও বাজে বোলিংয়ের সঙ্গে কিছু বাজে ফিল্ডিং ভারতকে রাখে অস্বস্তিতে। শেষে নাদিন ডি ক্লার্ককে হরমনপ্রীতের হাতে ক্যাচ বানিয়ে ২৭ বল বাকি থাকতে থামিয়ে দেন দক্ষিণ আফ্রিকাকে। জয়ের উৎসবে ভাসে ভারত।
রিপোর্ট :প. কু/টুবন
