জয়পুরহাটের ক্ষেতলালে একটি গ্রামের পুকুর পাড়ের গাছে বাসা বেঁধেছে হাজার হাজার বিরল প্রজাতির পাখি। প্রতিদিন ভোরে পাখির কিচির মিচির শব্দে ঘুম ভাঙে স্থানীয়দের। গ্রামটি এরইমধ্যে পরিচিতি পেয়েছে পাখির গ্রাম হিসেবে।
ক্ষেতলাল উপজলোর আলমপুর ইউনিয়নের কানাইপুকুর গ্রাম। এই গ্রামের বাসিন্দা জাহাঙ্গীর আলমের বাড়ির চারপাশে পুকুর সংলগ্ন প্রায় ৫ বিঘা জমির ওপর রয়েছে বাঁশঝাড়সহ বিভিন্ন প্রজাতির গাছ । এসব গাছে একটা সময় রাতচরা পাখি বাসা বেঁধেছিল। এরপর সাদা বক এবং পরবর্তীতে ধীরে ধীরে সেখানে রাজত্ব চলে আসে শামুকখোল পাখির। প্রায় দুই দশক ধরে শামুকখোলের স্থায়ী অভয়াশ্রমে পরিণত হয়েছে এই স্থানটি।
গ্রামবাসী নিজের সন্তানের মতো লালন করেন এই পাখিদের। এরা সাধারণত এপ্রিল থেকে অক্টোবর পর্যন্ত এখানে থাকে। শামুকখোল পাখি বাংলাদশে আসে প্রজননের উদ্দেশ্যে। বাচ্চা বড় হয়ে উড়তে শিখলে তারা চলে যায় শীতপ্রধান অঞ্চলের দিকে। এরা সাধারণত দলবদ্ধবভাবে বাস করে। নিরাপদ আশ্রয় ও পরিমিত খাবার পেলে এরা অনেক দিন থেকে যায়। সঠিকভাবে রক্ষণাবেক্ষন ও সরকারি সহযোগিতা পেলে এই গ্রামটি হয়ে উঠতে পারে পর্যটন কেন্দ্র।
রিপোর্ট : অ/টুবন
ক্ষেতলাল উপজলোর আলমপুর ইউনিয়নের কানাইপুকুর গ্রাম। এই গ্রামের বাসিন্দা জাহাঙ্গীর আলমের বাড়ির চারপাশে পুকুর সংলগ্ন প্রায় ৫ বিঘা জমির ওপর রয়েছে বাঁশঝাড়সহ বিভিন্ন প্রজাতির গাছ । এসব গাছে একটা সময় রাতচরা পাখি বাসা বেঁধেছিল। এরপর সাদা বক এবং পরবর্তীতে ধীরে ধীরে সেখানে রাজত্ব চলে আসে শামুকখোল পাখির। প্রায় দুই দশক ধরে শামুকখোলের স্থায়ী অভয়াশ্রমে পরিণত হয়েছে এই স্থানটি।
গ্রামবাসী নিজের সন্তানের মতো লালন করেন এই পাখিদের। এরা সাধারণত এপ্রিল থেকে অক্টোবর পর্যন্ত এখানে থাকে। শামুকখোল পাখি বাংলাদশে আসে প্রজননের উদ্দেশ্যে। বাচ্চা বড় হয়ে উড়তে শিখলে তারা চলে যায় শীতপ্রধান অঞ্চলের দিকে। এরা সাধারণত দলবদ্ধবভাবে বাস করে। নিরাপদ আশ্রয় ও পরিমিত খাবার পেলে এরা অনেক দিন থেকে যায়। সঠিকভাবে রক্ষণাবেক্ষন ও সরকারি সহযোগিতা পেলে এই গ্রামটি হয়ে উঠতে পারে পর্যটন কেন্দ্র।
রিপোর্ট : অ/টুবন
