নেত্রকোনার পূর্বধলা উপজেলায় ট্রাক ও সিএনজির মুখোমুখি সংঘর্ষে দুইজন নিহত এবং দুইজন গুরুতর আহত হয়েছেন।
আজ বৃহস্পতিবার রাত সাড়ে ১০টার দিকে ময়মনসিংহ-নেত্রকোনা মহাসড়কের নারান্দিয়া ইউনিয়ন স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের সামনে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, ময়মনসিংহ থেকে ছেড়ে আসা যাত্রীবাহী একটি সিএনজি (নম্বর: ময়মনসিংহ থ-১১-০৪২৮) রাস্তার পাশে দাঁড়িয়ে থাকা বিকল বালুভর্তি ট্রাকের (নম্বর: ঢাকা মেট্রো-ট-২০-৪৫০৫) পেছনে ধাক্কা দিলে সিএনজিটি দুমড়ে-মুচড়ে যায়। ঘটনাস্থলেই দুই যাত্রী নিহত হন।
নিহতরা হলেন, ময়মনসিংহের চায়না মোড় এলাকার আব্দুল জলিল (৪৫) এবং নেত্রকোনার আসদ আটি গ্রামের মো. শহীদ মিয়া (৪৫)। আহতদের মধ্যে রয়েছেন রেজিয়া আক্তার (৪৩) এবং অজ্ঞাত পরিচয়ের এক নারী।
স্থানীয়রা আহতদের উদ্ধার করে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠান।
খবর পেয়ে শ্যামগঞ্জ হাইওয়ে থানা পুলিশ ও পূর্বধলা ফায়ার সার্ভিস ঘটনাস্থলে গিয়ে উদ্ধার অভিযান পরিচালনা করে এবং কিছুক্ষণের মধ্যেই যান চলাচল স্বাভাবিক করে।
শ্যামগঞ্জ হাইওয়ে থানার ওসি নান্নু খান জানান, নিহতদের মরদেহ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে, এবং দুর্ঘটনা নিয়ে প্রয়োজনীয় আইনি প্রক্রিয়া চলছে।
স্থানীয়রা অভিযোগ করেছেন, রাস্তার পাশে বিকল গাড়ি রেখে সংকেত না দেওয়ার কারণেই প্রায়ই এমন দুর্ঘটনা ঘটছে। তারা দ্রুত সড়ক নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবিও জানান।
রিপোর্ট : এটিএন নিউজ/জেড.এস
আজ বৃহস্পতিবার রাত সাড়ে ১০টার দিকে ময়মনসিংহ-নেত্রকোনা মহাসড়কের নারান্দিয়া ইউনিয়ন স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের সামনে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, ময়মনসিংহ থেকে ছেড়ে আসা যাত্রীবাহী একটি সিএনজি (নম্বর: ময়মনসিংহ থ-১১-০৪২৮) রাস্তার পাশে দাঁড়িয়ে থাকা বিকল বালুভর্তি ট্রাকের (নম্বর: ঢাকা মেট্রো-ট-২০-৪৫০৫) পেছনে ধাক্কা দিলে সিএনজিটি দুমড়ে-মুচড়ে যায়। ঘটনাস্থলেই দুই যাত্রী নিহত হন।
নিহতরা হলেন, ময়মনসিংহের চায়না মোড় এলাকার আব্দুল জলিল (৪৫) এবং নেত্রকোনার আসদ আটি গ্রামের মো. শহীদ মিয়া (৪৫)। আহতদের মধ্যে রয়েছেন রেজিয়া আক্তার (৪৩) এবং অজ্ঞাত পরিচয়ের এক নারী।
স্থানীয়রা আহতদের উদ্ধার করে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠান।
খবর পেয়ে শ্যামগঞ্জ হাইওয়ে থানা পুলিশ ও পূর্বধলা ফায়ার সার্ভিস ঘটনাস্থলে গিয়ে উদ্ধার অভিযান পরিচালনা করে এবং কিছুক্ষণের মধ্যেই যান চলাচল স্বাভাবিক করে।
শ্যামগঞ্জ হাইওয়ে থানার ওসি নান্নু খান জানান, নিহতদের মরদেহ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে, এবং দুর্ঘটনা নিয়ে প্রয়োজনীয় আইনি প্রক্রিয়া চলছে।
স্থানীয়রা অভিযোগ করেছেন, রাস্তার পাশে বিকল গাড়ি রেখে সংকেত না দেওয়ার কারণেই প্রায়ই এমন দুর্ঘটনা ঘটছে। তারা দ্রুত সড়ক নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবিও জানান।
রিপোর্ট : এটিএন নিউজ/জেড.এস
