যুদ্ধবিরতি বজায় রাখতে রাজি হয়েছে পাকিস্তান ও আফগানিস্তান: তুরস্ক
তুরস্কে পাঁচ দিনের বৈঠকের পর যুদ্ধবিরতি চালিয়ে যেতে সম্মত হয়েছে দক্ষিণ এশিয়ার দুই প্রতিবেশী রাষ্ট্র- পাকিস্তান ও আফগানিস্তান। বৃহস্পতিবার এক বিবৃতিতে এ তথ্য জানিয়েছে তুরস্কের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়।
বিবৃতিতে বলা হয়, আগামী ৬ নভেম্বর ইস্তাম্বুলে যুদ্ধবিরতি সংক্রান্ত শর্তগুলো নিয়ে নতুন বৈঠকে বসবে দুই দেশের প্রতিনিধি দল। সেই বৈঠকের আগ পর্যন্ত সীমান্তে যেন কোনো সংঘাত না হয়, সে বিষয়ে সতর্ক থাকবে উভয় দেশ।
২০২১ সালে আফগানিস্তানে তালেবান সরকার প্রতিষ্ঠিত হওয়ার পর থেকেই পাকিস্তান ও আফগানিস্তানের সম্পর্কে উত্তেজনা বাড়ছে। প্রধান কারণ হিসেবে উঠে এসেছে তেহরিক-ই তালেবান পাকিস্তান বা টিটিপি, যাদের পাকিস্তান বহু আগে নিষিদ্ধ ঘোষণা করলেও গোষ্ঠীটি এখনো সক্রিয়।
সম্প্রতি কাবুলে পাকিস্তানের বিমান হামলায় টিটিপির শীর্ষ নেতা নূর ওয়ালি মেহসুদসহ কয়েকজন নিহত হন। এরপর সীমান্তে সংঘর্ষ শুরু হয় দুই দেশের সেনাবাহিনীর মধ্যে। টানা সংঘাতের পর ১৫ অক্টোবর থেকে ঘোষণা করা হয় ৪৮ ঘণ্টার যুদ্ধবিরতি।
পরবর্তীতে দোহা ও ইস্তাম্বুলে বৈঠকের মাধ্যমে মধ্যস্থতা করে তুরস্ক ও কাতার। কয়েক দফা আলোচনার পর অবশেষে ৩০ অক্টোবর যুদ্ধবিরতি বজায় রাখতে সম্মত হয় পাকিস্তান ও আফগানিস্তান।
রিপোর্ট : এটিএন নিউজ/জেড.এস
বিবৃতিতে বলা হয়, আগামী ৬ নভেম্বর ইস্তাম্বুলে যুদ্ধবিরতি সংক্রান্ত শর্তগুলো নিয়ে নতুন বৈঠকে বসবে দুই দেশের প্রতিনিধি দল। সেই বৈঠকের আগ পর্যন্ত সীমান্তে যেন কোনো সংঘাত না হয়, সে বিষয়ে সতর্ক থাকবে উভয় দেশ।
২০২১ সালে আফগানিস্তানে তালেবান সরকার প্রতিষ্ঠিত হওয়ার পর থেকেই পাকিস্তান ও আফগানিস্তানের সম্পর্কে উত্তেজনা বাড়ছে। প্রধান কারণ হিসেবে উঠে এসেছে তেহরিক-ই তালেবান পাকিস্তান বা টিটিপি, যাদের পাকিস্তান বহু আগে নিষিদ্ধ ঘোষণা করলেও গোষ্ঠীটি এখনো সক্রিয়।
সম্প্রতি কাবুলে পাকিস্তানের বিমান হামলায় টিটিপির শীর্ষ নেতা নূর ওয়ালি মেহসুদসহ কয়েকজন নিহত হন। এরপর সীমান্তে সংঘর্ষ শুরু হয় দুই দেশের সেনাবাহিনীর মধ্যে। টানা সংঘাতের পর ১৫ অক্টোবর থেকে ঘোষণা করা হয় ৪৮ ঘণ্টার যুদ্ধবিরতি।
পরবর্তীতে দোহা ও ইস্তাম্বুলে বৈঠকের মাধ্যমে মধ্যস্থতা করে তুরস্ক ও কাতার। কয়েক দফা আলোচনার পর অবশেষে ৩০ অক্টোবর যুদ্ধবিরতি বজায় রাখতে সম্মত হয় পাকিস্তান ও আফগানিস্তান।
রিপোর্ট : এটিএন নিউজ/জেড.এস
