রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (রাকসু) নির্বাচনে শিবির সমর্থিত সম্মিলিত শিক্ষার্থী জোট প্যানেল থেকে কার্যনির্বাহী সদস্য পদে অংশ নিয়ে সর্বোচ্চ ভোটে জয়ী হয়েছেন সনাতন ধর্মাবলম্বী শিক্ষার্থী সুজন চন্দ্র।
আজ শুক্রবার সকাল সাড়ে ৮টায় কাজী নজরুল ইসলাম অডিটোরিয়ামে আনুষ্ঠানিকভাবে ফলাফল ঘোষণা করেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার অধ্যাপক ড. এফ নজরুল ইসলাম।
সুজন চন্দ্র রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের ট্যুরিজম অ্যান্ড হসপিটালিটি ম্যানেজমেন্ট বিভাগের ২০২২-২০২৩ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী। তার বাড়ি দিনাজপুর জেলার ঘোড়াঘাট উপজেলায়।
সনাতন ধর্মাবলম্বী হয়েও শিবিরের সম্মিলিত শিক্ষার্থী জোট থেকে নির্বাচিত হওয়া প্রসঙ্গে জানতে চাইলে সুজন চন্দ্র বলেন, শিবিরের প্যানেলে আসার অন্যতম প্রধান কারণ ছিল তাদের আদর্শ ও নীতিবোধ, যা আমাকে সবসময় আকর্ষণ করে। ছাত্রশিবির সবসময় মানবিক মূল্যবোধে বিশ্বাসী এবং শিক্ষার্থীদের সঙ্গে নিয়ে শিক্ষাবান্ধব কার্যক্রমের মাধ্যমে এগিয়ে চলছে। সেই অবস্থান থেকে আমি নির্বাচিত হয়েছি। তাদের প্রতি আমি কৃতজ্ঞ।
প্যানেল থেকে নির্বাচিত হলে শিক্ষার্থীদের জন্য একনিষ্ঠভাবে কাজ করবেন জানিয়ে সুজন চন্দ্র বলেছিলেন, আমি যদি নির্বাচিত হতে পারি আমার প্রথম কাজ হবে শিক্ষার্থীদের কণ্ঠস্বর হয়ে রাকসুতে আওয়াজে তোলা। এই অধিকার আদায়ের প্ল্যাটফর্মে শিক্ষার্থীদের অধিকার নিয়েই সোচ্চার থাকব। ক্যাম্পাসে শিক্ষাবান্ধব পরিবেশ ও শিক্ষার্থীদের মতের প্রতিফলন করাই হবে আমার অন্যতম প্রধান কাজ।
গত রোববার বিকেল সাড়ে ৫টায় রাকসুর কোষাধ্যক্ষ কার্যালয়ের সামনে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (রাকসু) নির্বাচনে প্যানেল ঘোষণা করেন ইসলামী ছাত্রশিবির। প্যানেলের নাম দেওয়া হয় সম্মিলিত শিক্ষার্থী জোট। এ প্যানেলে রয়েছে তিনজন নারী প্রার্থী, একজন সনাতন ধর্মাবলম্বী, জিএস পদে সাবেক সমন্বয়ক, একজন সাংবাদিকসহ আরও কয়েকজনকে নিয়ে শিবির এই সম্মিলিত জোট করেন।
রিপোর্ট : এটিএন নিউজ / সা.সি
আজ শুক্রবার সকাল সাড়ে ৮টায় কাজী নজরুল ইসলাম অডিটোরিয়ামে আনুষ্ঠানিকভাবে ফলাফল ঘোষণা করেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার অধ্যাপক ড. এফ নজরুল ইসলাম।
সুজন চন্দ্র রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের ট্যুরিজম অ্যান্ড হসপিটালিটি ম্যানেজমেন্ট বিভাগের ২০২২-২০২৩ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী। তার বাড়ি দিনাজপুর জেলার ঘোড়াঘাট উপজেলায়।
সনাতন ধর্মাবলম্বী হয়েও শিবিরের সম্মিলিত শিক্ষার্থী জোট থেকে নির্বাচিত হওয়া প্রসঙ্গে জানতে চাইলে সুজন চন্দ্র বলেন, শিবিরের প্যানেলে আসার অন্যতম প্রধান কারণ ছিল তাদের আদর্শ ও নীতিবোধ, যা আমাকে সবসময় আকর্ষণ করে। ছাত্রশিবির সবসময় মানবিক মূল্যবোধে বিশ্বাসী এবং শিক্ষার্থীদের সঙ্গে নিয়ে শিক্ষাবান্ধব কার্যক্রমের মাধ্যমে এগিয়ে চলছে। সেই অবস্থান থেকে আমি নির্বাচিত হয়েছি। তাদের প্রতি আমি কৃতজ্ঞ।
প্যানেল থেকে নির্বাচিত হলে শিক্ষার্থীদের জন্য একনিষ্ঠভাবে কাজ করবেন জানিয়ে সুজন চন্দ্র বলেছিলেন, আমি যদি নির্বাচিত হতে পারি আমার প্রথম কাজ হবে শিক্ষার্থীদের কণ্ঠস্বর হয়ে রাকসুতে আওয়াজে তোলা। এই অধিকার আদায়ের প্ল্যাটফর্মে শিক্ষার্থীদের অধিকার নিয়েই সোচ্চার থাকব। ক্যাম্পাসে শিক্ষাবান্ধব পরিবেশ ও শিক্ষার্থীদের মতের প্রতিফলন করাই হবে আমার অন্যতম প্রধান কাজ।
গত রোববার বিকেল সাড়ে ৫টায় রাকসুর কোষাধ্যক্ষ কার্যালয়ের সামনে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (রাকসু) নির্বাচনে প্যানেল ঘোষণা করেন ইসলামী ছাত্রশিবির। প্যানেলের নাম দেওয়া হয় সম্মিলিত শিক্ষার্থী জোট। এ প্যানেলে রয়েছে তিনজন নারী প্রার্থী, একজন সনাতন ধর্মাবলম্বী, জিএস পদে সাবেক সমন্বয়ক, একজন সাংবাদিকসহ আরও কয়েকজনকে নিয়ে শিবির এই সম্মিলিত জোট করেন।
রিপোর্ট : এটিএন নিউজ / সা.সি