এশিয়ান কাপ বাছাইয়ে হংকংয়ের বিপক্ষে ফিরতি লেগের ম্যাচে ১-১ গোলে ড্র নিয়ে মাঠ ছেড়েছে বাংলাদেশ। দ্বিতীয়ার্ধে দারুন খেলেও শেষ পর্যন্ত জয়ের দেখা পায়নি সফরকারীরা। প্রথমার্ধ শেষে ১-০ গোলে এগিয়ে ছিল হংকং।
হংকংয়ের কাই তাক স্পোর্টস পার্ক মাঠে আজকের ম্যাচটি ৫০ হাজার দর্শকে কানায় কানায় পরিপূর্ণ। স্বাভাবিক ভাবেই স্বাগতিক হংকংয়ের লাল জার্সিধারী সমর্থকদের আধিক্যই ছিল বেশী। প্রত্যাশার চাপ মাথায় নিয়ে শেষ পর্যন্ত অবশ্য পেরে উঠেননি হামজা-শমিত-তপুরা।
৯ অক্টোবর ঘরের মাঠে হংকংয়ের বিপক্ষে নাটকীয় ম্যাচে শেষ মুহূর্তে গোল হজম করে ৪-৩ গোলের পরাজয় নিয়ে মাঠ ছাড়তে বাধ্য হয়েছিল বাংলাদেশ। চারদিন পর আবারো ফিরতি লেগে সেই হংকংয়ের বিপক্ষে মাঠে নামার আগে জয় ভিন্ন বিকল্প কিছু ছিলনা বাংলাদেশের সামনে।
আক্রমনাত্মক ফুটবল খেলার লক্ষ্যে তিনটি পরিবর্তন এনে আজ একাদশ সাজিয়েছিলেন বাংলাদেশের কোচ হাভিয়ের ক্যাবরেরা। প্রবাসী দুই ফুটবলার শমিত সোম ও জায়ান আহমেদের পাশাপাশি এ্যাওয়ে ম্যাচটিতে প্রথম একাদশে জায়গা পেয়েছিলেন তপু বর্মন। জামাল ভূঁইয়ার অনুপস্থিতিতে তপুর হাতে উঠেছিল অধিনায়কের আর্মব্যান্ড।
হংকংয়ের মাঠে ভালোই শুরু করেছিল হামজারা। স্বাগতিকদের আক্রমণ সামাল দিয়ে যাচ্ছিলেন বাংলাদেশের ডিফেন্ডাররা। কিন্তু ৩৪ মিনিটে নির্ভরযোগ্য ডিফেন্ডার তারিক কাজী হংকং ফরোয়ার্ড ফার্নান্দোকে পেছন থেকে ফাউল করে বসেন। জাপানিজ রেফারি পেনাল্টির বাঁশির সঙ্গে হলুদ কার্ড দেখান। স্পট কিক থেকে অধিনায়ক ম্যাটিউ ওর গোল করতে ভুল করেননি (১-০)।
দ্বিতীয়ার্ধে ম্যাচে ফিরে আসার সব চেষ্টাই করেছে বাংলাদেশ। ৬৪ মিনিটে জায়ান ও সোহেল রানার জায়গায় মাঠে নামেন জামাল ও ফাহমিদুল। এরপর বাংলাদেশের খেলায় গতি বাড়ে।
ম্যাচের ৭৩ মিনিটে হংকং দশ জনের দলে পরিণত হয়। মিডফিল্ডের মাঝামাঝি জায়গায় শমিতকে সাইডলাইনের পাশে ফাউল করায় দ্বিতীয় হলুদ কার্ড দেখে মাঠ ছাড়েন হংকংয়ের ডিফেন্ডার অলিভার গারবিগ।
এই সুযোগে দশজনের হংকংকে পেয়ে চেপে ধরে বাংলাদেশ। তাতে গোলও আদায় করে নিয়েছে। ম্যাচের ৮৪ মিনিটে বদলি ফুটবলার ফাহিম বাম প্রান্ত থেকে ক্রস করেন। ফাহমিদুল দারুন হেডে বল দেন রাকিবকে । রাকিব ঠান্ডা মাথার প্লেসিং শটে বাংলাদেশকে সমতায় ফেরান (১-১)।
এই ড্রয়ে চার ম্যাচে দুই পয়েন্ট সংগ্রহ করে গ্রুপের তলানিতে রয়েছে বাংলাদেশ। চার ম্যাচে আট পয়েন্ট নিয়ে সবার উপরে রয়েছে হংকং।
রিপোর্ট : এটিএন নিউজ/মা.ই.স
হংকংয়ের কাই তাক স্পোর্টস পার্ক মাঠে আজকের ম্যাচটি ৫০ হাজার দর্শকে কানায় কানায় পরিপূর্ণ। স্বাভাবিক ভাবেই স্বাগতিক হংকংয়ের লাল জার্সিধারী সমর্থকদের আধিক্যই ছিল বেশী। প্রত্যাশার চাপ মাথায় নিয়ে শেষ পর্যন্ত অবশ্য পেরে উঠেননি হামজা-শমিত-তপুরা।
৯ অক্টোবর ঘরের মাঠে হংকংয়ের বিপক্ষে নাটকীয় ম্যাচে শেষ মুহূর্তে গোল হজম করে ৪-৩ গোলের পরাজয় নিয়ে মাঠ ছাড়তে বাধ্য হয়েছিল বাংলাদেশ। চারদিন পর আবারো ফিরতি লেগে সেই হংকংয়ের বিপক্ষে মাঠে নামার আগে জয় ভিন্ন বিকল্প কিছু ছিলনা বাংলাদেশের সামনে।
আক্রমনাত্মক ফুটবল খেলার লক্ষ্যে তিনটি পরিবর্তন এনে আজ একাদশ সাজিয়েছিলেন বাংলাদেশের কোচ হাভিয়ের ক্যাবরেরা। প্রবাসী দুই ফুটবলার শমিত সোম ও জায়ান আহমেদের পাশাপাশি এ্যাওয়ে ম্যাচটিতে প্রথম একাদশে জায়গা পেয়েছিলেন তপু বর্মন। জামাল ভূঁইয়ার অনুপস্থিতিতে তপুর হাতে উঠেছিল অধিনায়কের আর্মব্যান্ড।
হংকংয়ের মাঠে ভালোই শুরু করেছিল হামজারা। স্বাগতিকদের আক্রমণ সামাল দিয়ে যাচ্ছিলেন বাংলাদেশের ডিফেন্ডাররা। কিন্তু ৩৪ মিনিটে নির্ভরযোগ্য ডিফেন্ডার তারিক কাজী হংকং ফরোয়ার্ড ফার্নান্দোকে পেছন থেকে ফাউল করে বসেন। জাপানিজ রেফারি পেনাল্টির বাঁশির সঙ্গে হলুদ কার্ড দেখান। স্পট কিক থেকে অধিনায়ক ম্যাটিউ ওর গোল করতে ভুল করেননি (১-০)।
দ্বিতীয়ার্ধে ম্যাচে ফিরে আসার সব চেষ্টাই করেছে বাংলাদেশ। ৬৪ মিনিটে জায়ান ও সোহেল রানার জায়গায় মাঠে নামেন জামাল ও ফাহমিদুল। এরপর বাংলাদেশের খেলায় গতি বাড়ে।
ম্যাচের ৭৩ মিনিটে হংকং দশ জনের দলে পরিণত হয়। মিডফিল্ডের মাঝামাঝি জায়গায় শমিতকে সাইডলাইনের পাশে ফাউল করায় দ্বিতীয় হলুদ কার্ড দেখে মাঠ ছাড়েন হংকংয়ের ডিফেন্ডার অলিভার গারবিগ।
এই সুযোগে দশজনের হংকংকে পেয়ে চেপে ধরে বাংলাদেশ। তাতে গোলও আদায় করে নিয়েছে। ম্যাচের ৮৪ মিনিটে বদলি ফুটবলার ফাহিম বাম প্রান্ত থেকে ক্রস করেন। ফাহমিদুল দারুন হেডে বল দেন রাকিবকে । রাকিব ঠান্ডা মাথার প্লেসিং শটে বাংলাদেশকে সমতায় ফেরান (১-১)।
এই ড্রয়ে চার ম্যাচে দুই পয়েন্ট সংগ্রহ করে গ্রুপের তলানিতে রয়েছে বাংলাদেশ। চার ম্যাচে আট পয়েন্ট নিয়ে সবার উপরে রয়েছে হংকং।
রিপোর্ট : এটিএন নিউজ/মা.ই.স