গাজা যুদ্ধবিরতি চুক্তিতে স্বাক্ষর করলেন ট্রাম্প, মধ্যপ্রাচ্যে দিলেন স্থায়ী শান্তির প্রতিশ্রুতি
দীর্ঘ দুই বছরের রক্তক্ষয়ী সংঘাত বন্ধে অবশেষে স্বাক্ষরিত হলো এক ঐতিহাসিক চুক্তি। মিশরের শারেম আল শেখে কাতার, মিশর ও তুরস্কের নেতাদের উপস্থিতিতে হামাস-ইসরায়েল শান্তি পরিকল্পনা চুক্তিতে স্বাক্ষর করেছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। এসময় মধ্যপ্রাচ্যে স্থায়ী শান্তির প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন তিনি।
শুধু যুদ্ধ বন্ধই নয়, মধ্যপ্রাচ্যে শুরু হতে যাচ্ছে এক নতুন অধ্যায়। গাজা যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প স্বাক্ষরিত এই চুক্তির মাধ্যমে পাকাপোক্ত হওয়ার ধাপে প্রবেশ করল গাজা যুদ্ধবিরতি চুক্তি। বন্ধ হতে যাচ্ছে সব ধরনের সামরিক অভিযান।
চুক্তি সম্পর্কে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে ট্রাম্প বলেন, এটি একটি নতুন ইতিহাস, 'সবচেয়ে বড় চুক্তি' যা শান্তির নতুন ভোর এনে দেবে মধ্যপ্রাচ্যে। একইসঙ্গে চুক্তিটি টিকে থাকবে বলেও জোর দেন তিনি।
চুক্তিপত্রে ট্রাম্প ছাড়াও স্বাক্ষর করেছেন মিশরের প্রেসিডেন্ট আবদেল ফাত্তাহ আল-সিসি, তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রিসেপ তাইয়্যেপ এরদোয়ান ও কাতারের আমির শেখ তামিম বিন হামাদ আল-থানিসহ অন্যান্য বিশ্বনেতারা। শান্তি প্রক্রিয়ার স্থায়িত্ব নিশ্চিত করতে ইসরায়েল-ফিলিস্তিন দুপক্ষের জন্যই শান্তি, নিরাপত্তা ও স্থিতিশীলতা রক্ষায় কাজ করার ঘোষণা দিয়েছে মধ্যস্থতাকারী দেশগুলো।
এর আগে, বহুল আলোচিত শান্তি সম্মেলনে যোগ দিতে ইসরায়েল হয়ে মিশরের শারম আল শেখ শহরে আসেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। সম্মেলনে ফ্রান্স, তুরস্ক, ইতালি ও স্পেনসহ যোগ দেন ৩৫ দেশের শীর্ষ নেতারা। তাদেরকে স্বাগত জানান মিশরের প্রেসিডেন্ট আবদেল ফাত্তাহ আল-সিসি।
দুই বছরের যুদ্ধ শেষে শান্তির এই বার্তা গাজাবাসীর মুখে এনেছে স্বস্তির হাসি। এরইমধ্যে গাজায় মানবিক সহায়তা প্রবেশ, বাস্তুচ্যুতদের নিরাপদে ঘরে ফেরার নিশ্চয়তা ও বন্দি বিনিময় প্রক্রিয়াও শুরু হয়েছে। ধ্বংসস্তূপ পেরিয়ে নতুন জীবনের স্বপ্নে নিজেদের ঘরে ফিরছেন গাজার বাসিন্দারা।
রিপোর্ট : রা. মু/টুবন
শুধু যুদ্ধ বন্ধই নয়, মধ্যপ্রাচ্যে শুরু হতে যাচ্ছে এক নতুন অধ্যায়। গাজা যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প স্বাক্ষরিত এই চুক্তির মাধ্যমে পাকাপোক্ত হওয়ার ধাপে প্রবেশ করল গাজা যুদ্ধবিরতি চুক্তি। বন্ধ হতে যাচ্ছে সব ধরনের সামরিক অভিযান।
চুক্তি সম্পর্কে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে ট্রাম্প বলেন, এটি একটি নতুন ইতিহাস, 'সবচেয়ে বড় চুক্তি' যা শান্তির নতুন ভোর এনে দেবে মধ্যপ্রাচ্যে। একইসঙ্গে চুক্তিটি টিকে থাকবে বলেও জোর দেন তিনি।
চুক্তিপত্রে ট্রাম্প ছাড়াও স্বাক্ষর করেছেন মিশরের প্রেসিডেন্ট আবদেল ফাত্তাহ আল-সিসি, তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রিসেপ তাইয়্যেপ এরদোয়ান ও কাতারের আমির শেখ তামিম বিন হামাদ আল-থানিসহ অন্যান্য বিশ্বনেতারা। শান্তি প্রক্রিয়ার স্থায়িত্ব নিশ্চিত করতে ইসরায়েল-ফিলিস্তিন দুপক্ষের জন্যই শান্তি, নিরাপত্তা ও স্থিতিশীলতা রক্ষায় কাজ করার ঘোষণা দিয়েছে মধ্যস্থতাকারী দেশগুলো।
এর আগে, বহুল আলোচিত শান্তি সম্মেলনে যোগ দিতে ইসরায়েল হয়ে মিশরের শারম আল শেখ শহরে আসেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। সম্মেলনে ফ্রান্স, তুরস্ক, ইতালি ও স্পেনসহ যোগ দেন ৩৫ দেশের শীর্ষ নেতারা। তাদেরকে স্বাগত জানান মিশরের প্রেসিডেন্ট আবদেল ফাত্তাহ আল-সিসি।
দুই বছরের যুদ্ধ শেষে শান্তির এই বার্তা গাজাবাসীর মুখে এনেছে স্বস্তির হাসি। এরইমধ্যে গাজায় মানবিক সহায়তা প্রবেশ, বাস্তুচ্যুতদের নিরাপদে ঘরে ফেরার নিশ্চয়তা ও বন্দি বিনিময় প্রক্রিয়াও শুরু হয়েছে। ধ্বংসস্তূপ পেরিয়ে নতুন জীবনের স্বপ্নে নিজেদের ঘরে ফিরছেন গাজার বাসিন্দারা।
রিপোর্ট : রা. মু/টুবন