নারী বিশ্বকাপে দ্বিতীয় জয়ের খোঁজে আজ নিজেদের চতুর্থ ম্যাচে দক্ষিণ আফ্রিকার মুখোমুখি হবে বাংলাদেশের মেয়েরা। বিশাখাপত্তমে ম্যাচটি শুরু হবে বাংলাদেশ সময় বিকাল সাড়ে ৩টায়।
কলম্বোতে পাকিস্তানকে হারিয়ে বিশ্বকাপ শুরু, গুয়াহাটিতে পরের দুটি ম্যাচেই হার। বাংলাদেশের ক্যারাভান এখন বিশাখাপতন। বঙ্গোপসাগর তীরবর্তী এই শহরেই যদি আসে নিগার সুলতানা জ্যোতিদের দ্বিতীয় জয়! যদিও প্রতিপক্ষ টুর্নামেন্টের অন্যতম ফেবারিট দক্ষিণ আফ্রিকা।
দুই দলের টুর্নামেন্টের শুরুটা বিপরীতমুখী অভিজ্ঞতায়। পাকিস্তানের বিপক্ষে বিধ্বংসী জয়ে শুরু বাংলাদেশের। আর দক্ষিণ আফ্রিকা শুরুতেই উড়ে যায় ইংল্যান্ডের কাছে।
সেই মোমেন্টাম এখন উল্টো। বাংলাদেশ দ্বিতীয় ম্যাচে ইংল্যান্ডকে কাঁপিয়ে দিয়েও হেরেছে, তৃতীয় ম্যাচে উড়ে গেছে নিউজিল্যান্ডের কাছে। অন্যদিকে, নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে জয়ে ফিরে প্রোটিয়ারা স্বাগতিক ভারতকে হারিয়ে ঘটিয়েছে অঘটন নদক্ষিণ আফ্রিকা অবশ্য বাংলাদেশের কাছে অবধ্য নয়। এ পর্যন্ত ২২ বারের সাক্ষাতে বাংলাদেশ তাদের হারিয়েছে তিনবার। যার দুটি জয় দক্ষিণ আফ্রিকার মাটিতেই। এবারের টুর্নামেন্টে বাংলাদেশ যে লড়াকু চেহারা তুলে ধরেছে, তাতে আকর্ষণীয় লড়াইয়েরই অপেক্ষায় রানে ভরা বিশাখাপতনমের ২২ গজ। আজ সংবাদ সম্মেলনে বাংলাদেশের সহ-অধিনায়ক নাহিদা আক্তারের কণ্ঠে শোনা গেছে জয়ে ফেরার আশাবাদ।
বোলিংটা ঠিকই আছে, জিততে হলে বাংলাদেশকে ব্যাটিংয়েই ভালো করতে হবে। মিডলঅর্ডারের ধস রুখতে যেখানে অধিনায়ক নিগার সুলতানা জ্যোতিকে ধরতে হবে হাল। নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে গত ম্যাচের কুৎসিত ব্যাটিংটা ভুলে যেতেই হবে।
প্রোটিয়াদের দুর্ধর্ষ ব্যাটার তাজমিন ব্রিটসকে দ্রুত ফেরানোর উপায় খুঁজতে হবে মারুফা-রাবেয়া-ফাহিমাদের। তবে ওদের ব্যাটিং গভীরতা কতটা, সেটি সেদিন ভারতকে হারিয়ে বুঝিয়ে দিয়েছেন নাদিন ডি ক্লার্ক। জয়ের ধারাবাহিকতা ধরে রাখতে চায় দক্ষিণ আফ্রিকা, যদিও সংবাদ সম্মেলনে পেসার টুমি সেখুখুনের মুখে বাংলাদেশের স্পিনারদের নিয়েই উদ্বেগ শোনা গেল।
জ্যোতিদের জন্য আশার খবর, ছেলেদের মতো প্রোটিয়া মেয়েরাও চাপে ভেঙে পড়ে। সেই সুযোগটা যদি কাজে লাগাতে পারে টাইগ্রেসরা।
রিপোর্ট : প. কু / সা. সি
কলম্বোতে পাকিস্তানকে হারিয়ে বিশ্বকাপ শুরু, গুয়াহাটিতে পরের দুটি ম্যাচেই হার। বাংলাদেশের ক্যারাভান এখন বিশাখাপতন। বঙ্গোপসাগর তীরবর্তী এই শহরেই যদি আসে নিগার সুলতানা জ্যোতিদের দ্বিতীয় জয়! যদিও প্রতিপক্ষ টুর্নামেন্টের অন্যতম ফেবারিট দক্ষিণ আফ্রিকা।
দুই দলের টুর্নামেন্টের শুরুটা বিপরীতমুখী অভিজ্ঞতায়। পাকিস্তানের বিপক্ষে বিধ্বংসী জয়ে শুরু বাংলাদেশের। আর দক্ষিণ আফ্রিকা শুরুতেই উড়ে যায় ইংল্যান্ডের কাছে।
সেই মোমেন্টাম এখন উল্টো। বাংলাদেশ দ্বিতীয় ম্যাচে ইংল্যান্ডকে কাঁপিয়ে দিয়েও হেরেছে, তৃতীয় ম্যাচে উড়ে গেছে নিউজিল্যান্ডের কাছে। অন্যদিকে, নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে জয়ে ফিরে প্রোটিয়ারা স্বাগতিক ভারতকে হারিয়ে ঘটিয়েছে অঘটন নদক্ষিণ আফ্রিকা অবশ্য বাংলাদেশের কাছে অবধ্য নয়। এ পর্যন্ত ২২ বারের সাক্ষাতে বাংলাদেশ তাদের হারিয়েছে তিনবার। যার দুটি জয় দক্ষিণ আফ্রিকার মাটিতেই। এবারের টুর্নামেন্টে বাংলাদেশ যে লড়াকু চেহারা তুলে ধরেছে, তাতে আকর্ষণীয় লড়াইয়েরই অপেক্ষায় রানে ভরা বিশাখাপতনমের ২২ গজ। আজ সংবাদ সম্মেলনে বাংলাদেশের সহ-অধিনায়ক নাহিদা আক্তারের কণ্ঠে শোনা গেছে জয়ে ফেরার আশাবাদ।
বোলিংটা ঠিকই আছে, জিততে হলে বাংলাদেশকে ব্যাটিংয়েই ভালো করতে হবে। মিডলঅর্ডারের ধস রুখতে যেখানে অধিনায়ক নিগার সুলতানা জ্যোতিকে ধরতে হবে হাল। নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে গত ম্যাচের কুৎসিত ব্যাটিংটা ভুলে যেতেই হবে।
প্রোটিয়াদের দুর্ধর্ষ ব্যাটার তাজমিন ব্রিটসকে দ্রুত ফেরানোর উপায় খুঁজতে হবে মারুফা-রাবেয়া-ফাহিমাদের। তবে ওদের ব্যাটিং গভীরতা কতটা, সেটি সেদিন ভারতকে হারিয়ে বুঝিয়ে দিয়েছেন নাদিন ডি ক্লার্ক। জয়ের ধারাবাহিকতা ধরে রাখতে চায় দক্ষিণ আফ্রিকা, যদিও সংবাদ সম্মেলনে পেসার টুমি সেখুখুনের মুখে বাংলাদেশের স্পিনারদের নিয়েই উদ্বেগ শোনা গেল।
জ্যোতিদের জন্য আশার খবর, ছেলেদের মতো প্রোটিয়া মেয়েরাও চাপে ভেঙে পড়ে। সেই সুযোগটা যদি কাজে লাগাতে পারে টাইগ্রেসরা।
রিপোর্ট : প. কু / সা. সি