
রাবি ছাত্রলীগ কর্মী ফারুক হত্যা মামলার সব আসামি খালাস
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় (রাবি) শাখা ছাত্রলীগের কর্মী ও গণিত বিভাগের শিক্ষার্থী ফারুক হোসেন হত্যা মামলার সকল আসামি বেকসুর খালাস পেয়েছেন। আজ রবিবার (১২ অক্টোবর) রাজশাহী মহানগর দায়রা জজ আদালতের বিচারক জুলফিকার উল্লাহ এ চাঞ্চল্যকর মামলার রায় ঘোষণা করেন।
মামলা সূত্রে জানা যায়, ২০১০ সালের ৮ ফেব্রুয়ারি রাতে বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রলীগ-শিবির সংঘর্ষ হয়। ওই সংঘর্ষের পর ছাত্রলীগের কর্মী ফারুকের মরদেহ শাহ মখদুম হলের পেছনের ম্যানহোল থেকে উদ্ধার করে পুলিশ। ঘটনাটি সারা দেশে ব্যাপক আলোড়ন সৃষ্টি করেছিল। এ ঘটনার পরদিন বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের তৎকালীন সাধারণ সম্পাদক মাজেদুল ইসলাম বাদী হয়ে নগরীর মতিহার থানায় মামলা করেন।
মামলায় জামায়াতে ইসলামীর তৎকালীন কেন্দ্রীয় আমির মতিউর রহমান নিজামী, সেক্রেটারি জেনারেল আলী আহসান মুহাম্মদ মুজাহিদ, নায়েবে আমির দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীসহ শিবিরের ৩৫ জন নেতা-কর্মীর নাম উল্লেখসহ অজ্ঞাতনামা আরও অনেক শিবির নেতাকর্মীসহ মোট ১১৪ জনকে আসামি করা হয়।
রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী আলী আশরাফ মাসুম জানান, সাক্ষ্য-প্রমাণে অভিযোগ সন্দেহাতীতভাবে প্রমাণিত না হওয়ায় আদালত সবাইকে খালাস দিয়েছেন। মামলার ১১৪ আসামির মধ্যে ৯ জন মারা গেছেন এবং জীবিত ১০৫ জনের মধ্যে রায় ঘোষণার সময় ২৫ জন উপস্থিত ছিলেন। ২০১২ সালের ৩০ জুলাই ফারুক হত্যা মামলার অভিযোগপত্র দাখিল করে পুলিশ। ২০১৯ সালে হয় চার্জগঠন। দীর্ঘ প্রায় ১৫ বছর বিচারপ্রক্রিয়া শেষে অবশেষে রবিবার এ মামলার রায় ঘোষণা করা হলো।
রিপোর্ট : এটিএন নিউজ/মা.ই.স
মামলা সূত্রে জানা যায়, ২০১০ সালের ৮ ফেব্রুয়ারি রাতে বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রলীগ-শিবির সংঘর্ষ হয়। ওই সংঘর্ষের পর ছাত্রলীগের কর্মী ফারুকের মরদেহ শাহ মখদুম হলের পেছনের ম্যানহোল থেকে উদ্ধার করে পুলিশ। ঘটনাটি সারা দেশে ব্যাপক আলোড়ন সৃষ্টি করেছিল। এ ঘটনার পরদিন বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের তৎকালীন সাধারণ সম্পাদক মাজেদুল ইসলাম বাদী হয়ে নগরীর মতিহার থানায় মামলা করেন।
মামলায় জামায়াতে ইসলামীর তৎকালীন কেন্দ্রীয় আমির মতিউর রহমান নিজামী, সেক্রেটারি জেনারেল আলী আহসান মুহাম্মদ মুজাহিদ, নায়েবে আমির দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীসহ শিবিরের ৩৫ জন নেতা-কর্মীর নাম উল্লেখসহ অজ্ঞাতনামা আরও অনেক শিবির নেতাকর্মীসহ মোট ১১৪ জনকে আসামি করা হয়।
রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী আলী আশরাফ মাসুম জানান, সাক্ষ্য-প্রমাণে অভিযোগ সন্দেহাতীতভাবে প্রমাণিত না হওয়ায় আদালত সবাইকে খালাস দিয়েছেন। মামলার ১১৪ আসামির মধ্যে ৯ জন মারা গেছেন এবং জীবিত ১০৫ জনের মধ্যে রায় ঘোষণার সময় ২৫ জন উপস্থিত ছিলেন। ২০১২ সালের ৩০ জুলাই ফারুক হত্যা মামলার অভিযোগপত্র দাখিল করে পুলিশ। ২০১৯ সালে হয় চার্জগঠন। দীর্ঘ প্রায় ১৫ বছর বিচারপ্রক্রিয়া শেষে অবশেষে রবিবার এ মামলার রায় ঘোষণা করা হলো।
রিপোর্ট : এটিএন নিউজ/মা.ই.স