দ্বিতীয় ওয়ানডেতে আফগানদের কাছ ৮১ রানে হেরে সিরিজ খোয়ালো বাংলাদেশ
টি-২০ সিরিজ জয়ের পর আফগানিস্তানের কাছে ওয়ানডে সিরিজ খোয়ালো বাংলাদেশ। দ্বিতীয় ওয়ানডেতে আফগানদের কাছ ৮১ রানে হেরেছে টাইগাররা। ওয়ানডেতে আফগানদের কাছে টানা তৃতীয় সিরিজ হার বাংলাদেশের।
আবুধাবিতে টস জিতে, পিচের সুবিধা কাজে লাগাতে ব্যাট করতে নামে আফগানিস্তান। টাইগার বোলারদের সামলে দেখে-শুনে শুরু করলেও, পঞ্চম ওভারেই তানজিম সাকিবের বলে বাউন্ডারিতে ক্যাচ দিয়ে ফেরেন ওপেনার রহমানউল্লাহ গুরবাজ। নবম ওভারে বোলিংয়ে এসেই সাদিকুল্লা আতালকে তুলে নেন স্পিনার তানভীর ইসলাম।
তৃতীয় উইকেটে কিছুটা গুছিয়ে নেয়ার চেষ্টা চালায় আফগানরা। তবে দলীয় ৬৫ রানে রিটায়ার্ড হার্ট হয়ে মাঠ ছাড়েন রহমত শাহ। এরপরই আফগানদের জোড়া উইকেট তুলে নেন মেহেদি মিরাজ ও রিশাদ হোসেন। শতরান পেরোনোর পর ফেরেন মোহাম্মদ নবী।
বাকিদের আসা-যাওয়ার মিছিলে একপ্রান্ত আগলে ফিফটি তুলে নেন ইব্রাহিম জাদরান। আফগান ওপেনার আগাচ্ছিলেন সেঞ্চুরির দিকেই। তবে অধিনায়ক মিরাজের বলে ৯৫ রানে ধরা পড়েন বাউন্ডারিতে। শেষ ব্যাটার হিসেবে রহমত নামলেও এক বল খেলেই উঠে যান তিনি। আফগানিস্তান থামে ১৯০ রানে।
রান তাড়ায়, প্রথম ওভারেই কোনো রান যোগ না করে ফেরেন ওপেনার তানজিদ তামিম। আর ক্রিজে নেমেই তাড়া-হুড়া করতে গিয়ে নিজের ভুলেই রানআউট হন নাজমুল হোসেন শান্ত। আরেক ওপেনার সাইফ হাসান শুরুর ধাক্কা কাটানোর চেষ্টায় দলীয় ৪০ রানে নিজের উইকেট বিলিয়ে আরো চাপ বাড়ান।
অল্পরান তাড়ায় রানরেট ঠিক রাখলেও, এরপর আর সামলে উঠতে পারেনি বাংলাদেশ। ব্যাটাররা যেন প্রতিযোগিতায় নেমেছিলেন কে কার আগে ড্রেসিংরুমে ফিরতে পারেন। অধিনায়ক মিরাজ আর তারপর হাল ধরার চেষ্টায় থাকা তাওহিদ হৃদয়।
দলীয় শতরান পেরোনোর আগে রশিদের পরপর দুই বলে কুপোকাত সোহান আর তানজিম সাকিব। হ্যাটট্রিকের সম্ভাবনা জাগলেও, রিভিউ নিয়ে বেঁচে যান রিশাদ। তবে খারোতির পরের ওভারেই ক্যাচ তুলে দিয়ে দলের জয়ের সব আশা শেষ করে ফেরেন জাকের।
রশিদের ঘূর্ণিতে আর বেশিক্ষণ টেকেনি বাংলাদেশের ইনিংস। ২১ ওভার ৩ বল বাকি থাকতেই ১০৯ রানে গুটিয়ে যায় বাংলাদেশের ইনিংস। ওয়ানডেতে ষষ্ঠবারের মতো পাঁচ উইকেট নেন রশিদ।
রিপোর্ট : আ/টুবন
আবুধাবিতে টস জিতে, পিচের সুবিধা কাজে লাগাতে ব্যাট করতে নামে আফগানিস্তান। টাইগার বোলারদের সামলে দেখে-শুনে শুরু করলেও, পঞ্চম ওভারেই তানজিম সাকিবের বলে বাউন্ডারিতে ক্যাচ দিয়ে ফেরেন ওপেনার রহমানউল্লাহ গুরবাজ। নবম ওভারে বোলিংয়ে এসেই সাদিকুল্লা আতালকে তুলে নেন স্পিনার তানভীর ইসলাম।
তৃতীয় উইকেটে কিছুটা গুছিয়ে নেয়ার চেষ্টা চালায় আফগানরা। তবে দলীয় ৬৫ রানে রিটায়ার্ড হার্ট হয়ে মাঠ ছাড়েন রহমত শাহ। এরপরই আফগানদের জোড়া উইকেট তুলে নেন মেহেদি মিরাজ ও রিশাদ হোসেন। শতরান পেরোনোর পর ফেরেন মোহাম্মদ নবী।
বাকিদের আসা-যাওয়ার মিছিলে একপ্রান্ত আগলে ফিফটি তুলে নেন ইব্রাহিম জাদরান। আফগান ওপেনার আগাচ্ছিলেন সেঞ্চুরির দিকেই। তবে অধিনায়ক মিরাজের বলে ৯৫ রানে ধরা পড়েন বাউন্ডারিতে। শেষ ব্যাটার হিসেবে রহমত নামলেও এক বল খেলেই উঠে যান তিনি। আফগানিস্তান থামে ১৯০ রানে।
রান তাড়ায়, প্রথম ওভারেই কোনো রান যোগ না করে ফেরেন ওপেনার তানজিদ তামিম। আর ক্রিজে নেমেই তাড়া-হুড়া করতে গিয়ে নিজের ভুলেই রানআউট হন নাজমুল হোসেন শান্ত। আরেক ওপেনার সাইফ হাসান শুরুর ধাক্কা কাটানোর চেষ্টায় দলীয় ৪০ রানে নিজের উইকেট বিলিয়ে আরো চাপ বাড়ান।
অল্পরান তাড়ায় রানরেট ঠিক রাখলেও, এরপর আর সামলে উঠতে পারেনি বাংলাদেশ। ব্যাটাররা যেন প্রতিযোগিতায় নেমেছিলেন কে কার আগে ড্রেসিংরুমে ফিরতে পারেন। অধিনায়ক মিরাজ আর তারপর হাল ধরার চেষ্টায় থাকা তাওহিদ হৃদয়।
দলীয় শতরান পেরোনোর আগে রশিদের পরপর দুই বলে কুপোকাত সোহান আর তানজিম সাকিব। হ্যাটট্রিকের সম্ভাবনা জাগলেও, রিভিউ নিয়ে বেঁচে যান রিশাদ। তবে খারোতির পরের ওভারেই ক্যাচ তুলে দিয়ে দলের জয়ের সব আশা শেষ করে ফেরেন জাকের।
রশিদের ঘূর্ণিতে আর বেশিক্ষণ টেকেনি বাংলাদেশের ইনিংস। ২১ ওভার ৩ বল বাকি থাকতেই ১০৯ রানে গুটিয়ে যায় বাংলাদেশের ইনিংস। ওয়ানডেতে ষষ্ঠবারের মতো পাঁচ উইকেট নেন রশিদ।
রিপোর্ট : আ/টুবন