
পাকিস্তানে পুলিশ প্রশিক্ষণ কেন্দ্রে হামলায় নিহত ১২
পাকিস্তানের খাইবার পাখতুনখোয়ার ডেরা ঈসমাইল খানে হামলায় সাত পুলিশ নিহত হয়েছেন। এছাড়া, একজন আত্মঘাতী হামলাকারীসহ অন্তত পাঁচ সন্ত্রাসী নিহত হয়েছে। আজ শনিবার (১১ অক্টোবর) দেশটির কর্তৃপক্ষ এ তথ্য জানিয়েছে।
জিও নিউজের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, স্থানীয় সময় শুক্রবার রাতে একটি পুলিশ প্রশিক্ষণ স্কুলে এই মারাত্মক হামলা চালানো হয়। পুলিশ জানায়, ভারি অস্ত্রশস্ত্রে সজ্জিত হামলাকারীরা আত্মঘাতী বোমা হামলার মাধ্যমে আক্রমণ শুরু করার পর হামলা চালায় প্রশিক্ষণ কেন্দ্রটিতে। এরপর দীর্ঘ সময় ধরে হামলাকারীদের এবং নিরাপত্তা কর্মকর্তাদের মধ্যে এক ভয়াবহ বন্দুকযুদ্ধ শুরু হয়। পরে তাদের পিছু হটাতে সক্ষম হয় নিরাপত্তা বাহিনী।
এক ঊর্ধ্বতন পুলিশ কর্মকর্তা বলেছেন, বন্দুকযুদ্ধ দ্রুত নিরাপত্তা বাহিনীর পক্ষে পরিণত হয়, যারা প্রাঙ্গণটি সুরক্ষিত করতে সহায়তা করার জন্য অতিরিক্ত ফোর্স পৌঁছানোর আগেই আক্রমণকারীদের প্রতিহত করে।
ডেপুটি সুপারিনটেনডেন্ট অফ পুলিশ হাফিজ মুহাম্মদ আদনান বলেন, ‘পুলিশ এবং নিরাপত্তা বাহিনী সফলভাবে প্রতিহত করেছে সন্ত্রাসীদের এবং আক্রমণে জড়িত সমস্ত সন্ত্রাসীকে নির্মূল করা হয়েছে। সন্ত্রাসীরা রাত আনুমানিক ৮টা ৩০ মিনিটে হামলা চালায়। হামলাকারীদের নির্মূল করার অভিযান গভীর রাত পর্যন্ত অব্যাহত ছিল।’
সন্ত্রাসী এই হামলার নিন্দা জানিয়েছেন দেশটির স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী মহসিন নাকভি। এক বিবৃতিতে তিনি নিহত পুলিশ সদস্যদের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়েছেন।
তিনি বলেন, পুলিশ অফিসাররা আক্রমণ বানচাল করতে তাদের জীবন উৎসর্গ করেছেন। সন্ত্রাসীদের ঘৃণ্য পরিকল্পনা ধূলিসাৎ করে দিয়েছেন।
সাম্প্রতিক বছরগুলোতে পাকিস্তানে সন্ত্রাসী হামলার পরিমাণ অনেক বেড়েছে। বিশেষ করে পাকিস্তানের নিরাপত্তা বাহিনীকে লক্ষ্য করে এসব হামলা হচ্ছে।
রিপোর্ট : এটিএন নিউজ/মা.ই.স
জিও নিউজের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, স্থানীয় সময় শুক্রবার রাতে একটি পুলিশ প্রশিক্ষণ স্কুলে এই মারাত্মক হামলা চালানো হয়। পুলিশ জানায়, ভারি অস্ত্রশস্ত্রে সজ্জিত হামলাকারীরা আত্মঘাতী বোমা হামলার মাধ্যমে আক্রমণ শুরু করার পর হামলা চালায় প্রশিক্ষণ কেন্দ্রটিতে। এরপর দীর্ঘ সময় ধরে হামলাকারীদের এবং নিরাপত্তা কর্মকর্তাদের মধ্যে এক ভয়াবহ বন্দুকযুদ্ধ শুরু হয়। পরে তাদের পিছু হটাতে সক্ষম হয় নিরাপত্তা বাহিনী।
এক ঊর্ধ্বতন পুলিশ কর্মকর্তা বলেছেন, বন্দুকযুদ্ধ দ্রুত নিরাপত্তা বাহিনীর পক্ষে পরিণত হয়, যারা প্রাঙ্গণটি সুরক্ষিত করতে সহায়তা করার জন্য অতিরিক্ত ফোর্স পৌঁছানোর আগেই আক্রমণকারীদের প্রতিহত করে।
ডেপুটি সুপারিনটেনডেন্ট অফ পুলিশ হাফিজ মুহাম্মদ আদনান বলেন, ‘পুলিশ এবং নিরাপত্তা বাহিনী সফলভাবে প্রতিহত করেছে সন্ত্রাসীদের এবং আক্রমণে জড়িত সমস্ত সন্ত্রাসীকে নির্মূল করা হয়েছে। সন্ত্রাসীরা রাত আনুমানিক ৮টা ৩০ মিনিটে হামলা চালায়। হামলাকারীদের নির্মূল করার অভিযান গভীর রাত পর্যন্ত অব্যাহত ছিল।’
সন্ত্রাসী এই হামলার নিন্দা জানিয়েছেন দেশটির স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী মহসিন নাকভি। এক বিবৃতিতে তিনি নিহত পুলিশ সদস্যদের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়েছেন।
তিনি বলেন, পুলিশ অফিসাররা আক্রমণ বানচাল করতে তাদের জীবন উৎসর্গ করেছেন। সন্ত্রাসীদের ঘৃণ্য পরিকল্পনা ধূলিসাৎ করে দিয়েছেন।
সাম্প্রতিক বছরগুলোতে পাকিস্তানে সন্ত্রাসী হামলার পরিমাণ অনেক বেড়েছে। বিশেষ করে পাকিস্তানের নিরাপত্তা বাহিনীকে লক্ষ্য করে এসব হামলা হচ্ছে।
রিপোর্ট : এটিএন নিউজ/মা.ই.স