গাজায় বিদেশী অভিভাবকত্ব প্রত্যাখ্যান করলো হামাস ও প্যালেস্টাইন ইসলামিক জিহাদ
যুদ্ধবিরতি কার্যকর হওয়ার পর গাজার ভবিষ্যত শাসনে বিদেশী অভিভাবকত্ব না মানার ঘোষণা দিয়েছে দুটি ফিলিস্তিনি সংগঠন। এ নিয়ে হামাসের সঙ্গে কণ্ঠ মিলিয়েছে প্যালেস্টাইন ইসলামিক জিহাদ এবং পপুলার ফ্রন্ট ফর দ্য লিবারেশন অফ প্যালেস্টাইন-পিএফএলপি। শুক্রবার এ সংক্রান্ত ঘোষণা দিয়ে যৌথ বিবৃতিতে সংগঠন দুটি জানায়, গাজায় জোরপূর্বক বাস্তুচ্যুতির ইসরায়েলি পরিকল্পনা ব্যর্থ হয়েছে।
শুক্রবার দখলদার ইসরায়েল ও ফিলিস্তিনি মুক্তিকামী সংগঠন হামাসের মধ্যে গাজায় যুদ্ধবিরতি কার্যকর হয়। এরপর চুক্তি অনুযায়ী ইসরায়েলি সেনারা গাজার জনবহুল এলাকা থেকে সরে যায়। দলে দলে নিজ বাড়িতে ফেরা শুরু করেন হাজার হাজার মানুষ।
এদিন হামাসের ঘোষণায় সমর্থন দিয়ে মিত্র সংগঠনগুলো জানায়, গাজার ভবিষ্যত শাসন সংক্রান্ত যেকোনও সিদ্ধান্ত ফিলিস্তিনের অভ্যন্তরীণ বিষয়। এক্ষেত্রে বিদেশী অীভভাবকত্ব মেনে নেওয়া হবে না। এক যৌথ বিবৃতিতে এ তথ্য জানায় প্যালেস্টাইন ইসলামিক জিহাদ ও পিএফএলপি।
সংগঠন দুটি জানায়, তারা যুদ্ধবিরতির পরবর্তী পদক্ষেপ বিষয়ে আলোচনায় জরুরি জাতীয় সম্মেলন আয়োজনে কাজ করছে। ফিলিস্তিনিদের অবস্থান সুসংহত করতে একটি জাতীয় কৌশল প্রণয়ণ করা হবে। যার মাধ্যমে অংশীদারিত্ব, বিশ্বাসযোগ্যতা ও স্বচ্ছতার ভিত্তিতে জাতীয় প্রতিষ্ঠানগুলোকে পুনর্গঠন করা হবে।
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের ২০-দফা গাজা পরিকল্পনায় বোর্ড অব পিস নামে একটি নতুন আন্তর্জাতিক সংস্থা তৈরি অন্তর্ভুক্ত রয়েছে। এতে গাজার শাসন তত্ত্বাবধানের দায়িত্বে থাকবে একটি অন্তর্বর্তীকালীন কর্তৃপক্ষ। বোর্ডের সভাপতিত্ব করবেন ট্রাম্প নিজেই। যার মধ্যে থাকবেন সাবেক ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী টনি ব্লেয়ার।
ট্রাম্পের শান্তি প্রস্তাবে হামাসকে ৭২ ঘণ্টার মধ্যে ইসরায়েলি বন্দীদের হস্তান্তরের আহ্বান জানানো হয়েছে। এ প্রক্রিয়ায় কোনো গণমাধ্যমের উপস্থিতি থাকবে না।
চুক্তির আওতায় গাজায় প্রতিদিন কমপক্ষে ৬শ'টি ত্রাণের ট্রাকের প্রবেশ নিশ্চিত করা হবে। সেইসঙ্গে পানি সরবরাহ ব্যবস্থা পুনস্থাপন এবং গাজার মানুষদের থাকার জন্য দিতে শিবির স্থাপন করা হবে। যুদ্ধবিরতির প্রথম পর্যায়ের সঙ্গে হামাস এবং ইসরায়েল উভয়ই একমত হয়েছে। তবে ভবিষ্যতে গাজা কিভাবে পরিচালিত হবে সেটি এটি এখনও অস্পষ্ট।
রিপোর্ট : আ. সা/টুবন
শুক্রবার দখলদার ইসরায়েল ও ফিলিস্তিনি মুক্তিকামী সংগঠন হামাসের মধ্যে গাজায় যুদ্ধবিরতি কার্যকর হয়। এরপর চুক্তি অনুযায়ী ইসরায়েলি সেনারা গাজার জনবহুল এলাকা থেকে সরে যায়। দলে দলে নিজ বাড়িতে ফেরা শুরু করেন হাজার হাজার মানুষ।
এদিন হামাসের ঘোষণায় সমর্থন দিয়ে মিত্র সংগঠনগুলো জানায়, গাজার ভবিষ্যত শাসন সংক্রান্ত যেকোনও সিদ্ধান্ত ফিলিস্তিনের অভ্যন্তরীণ বিষয়। এক্ষেত্রে বিদেশী অীভভাবকত্ব মেনে নেওয়া হবে না। এক যৌথ বিবৃতিতে এ তথ্য জানায় প্যালেস্টাইন ইসলামিক জিহাদ ও পিএফএলপি।
সংগঠন দুটি জানায়, তারা যুদ্ধবিরতির পরবর্তী পদক্ষেপ বিষয়ে আলোচনায় জরুরি জাতীয় সম্মেলন আয়োজনে কাজ করছে। ফিলিস্তিনিদের অবস্থান সুসংহত করতে একটি জাতীয় কৌশল প্রণয়ণ করা হবে। যার মাধ্যমে অংশীদারিত্ব, বিশ্বাসযোগ্যতা ও স্বচ্ছতার ভিত্তিতে জাতীয় প্রতিষ্ঠানগুলোকে পুনর্গঠন করা হবে।
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের ২০-দফা গাজা পরিকল্পনায় বোর্ড অব পিস নামে একটি নতুন আন্তর্জাতিক সংস্থা তৈরি অন্তর্ভুক্ত রয়েছে। এতে গাজার শাসন তত্ত্বাবধানের দায়িত্বে থাকবে একটি অন্তর্বর্তীকালীন কর্তৃপক্ষ। বোর্ডের সভাপতিত্ব করবেন ট্রাম্প নিজেই। যার মধ্যে থাকবেন সাবেক ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী টনি ব্লেয়ার।
ট্রাম্পের শান্তি প্রস্তাবে হামাসকে ৭২ ঘণ্টার মধ্যে ইসরায়েলি বন্দীদের হস্তান্তরের আহ্বান জানানো হয়েছে। এ প্রক্রিয়ায় কোনো গণমাধ্যমের উপস্থিতি থাকবে না।
চুক্তির আওতায় গাজায় প্রতিদিন কমপক্ষে ৬শ'টি ত্রাণের ট্রাকের প্রবেশ নিশ্চিত করা হবে। সেইসঙ্গে পানি সরবরাহ ব্যবস্থা পুনস্থাপন এবং গাজার মানুষদের থাকার জন্য দিতে শিবির স্থাপন করা হবে। যুদ্ধবিরতির প্রথম পর্যায়ের সঙ্গে হামাস এবং ইসরায়েল উভয়ই একমত হয়েছে। তবে ভবিষ্যতে গাজা কিভাবে পরিচালিত হবে সেটি এটি এখনও অস্পষ্ট।
রিপোর্ট : আ. সা/টুবন