যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে বাংলাদেশের রপ্তানি পণ্যের শুল্ক আরো কমার সম্ভাবনা। বর্তমানের ২০% থেকে কমে হতে পারে ১৫ শতাংশ। তবে শর্ত মেনে শুল্ক কমার বিপক্ষে অর্থনীতি বিশ্লেষকরা। একক বাজারের ওপর নির্ভরতা কমিয়ে বিকল্প বাজার খোজার তাগিদ দিচ্ছেন রপ্তানিকারকরাও।
সম্প্রতি যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে বাংলাদেশী পণ্যে নতুন শুল্ক বসেছে ২০ শতাংশ। এই শুল্কে তুলনামূলক ভালো অবস্থানে বাংলাদেশ। কারণ চীন ভারতের শুল্ক বেশি। আর প্রতিযোগি দেশগুলোর শুল্ক বিশেষ করে ভিয়েতনাম আর বাংলাদেশের শুল্ক সমান।
তবে বাংলাদেশ আপাতত সন্তুষ্ট হলেও এখানেই থেমে নেই। চেষ্টা করছে ২০% থেকে শুল্ক আরো কমানোর। সমান তালে চলছে সরকার এবং ব্যবসায়ীদের পক্ষ থেকে আলোচনাও। আশার আলোও দেখছেন উদ্যোক্তারা।
তবে অর্থনীতি বিশ্লেষকদের কেউ কেউ মনে করছেন এখন যা আছে, তাই যথেষ্ট। শর্ত সাপেক্ষে আর কমার দরকার নেই।
রপ্তানিকারকওরাও বলছেন, অনেক দিন ধরেই একক দেশ হিসেবে যুক্তরাষ্ট্র সবচেয়ে বড় বাজার। যে কারণেই নির্ভরতা সেখানেই। তবে এখন সময় বিকল্প ভাবারও।
রপ্তানিকারক এবং বিশ্লেষকরা বলছেন, বিভিন্ন দেশের সাথে দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্যিক চুক্তির মাধ্যমে বাণিজ্য এগিয়ে নেয়া হলে বিশ্ব বাণিজ্যেও বাংলাদেশ যোগ করতে পারে নতুন মাত্রা।
রিপোর্ট : র. / সা. সি
সম্প্রতি যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে বাংলাদেশী পণ্যে নতুন শুল্ক বসেছে ২০ শতাংশ। এই শুল্কে তুলনামূলক ভালো অবস্থানে বাংলাদেশ। কারণ চীন ভারতের শুল্ক বেশি। আর প্রতিযোগি দেশগুলোর শুল্ক বিশেষ করে ভিয়েতনাম আর বাংলাদেশের শুল্ক সমান।
তবে বাংলাদেশ আপাতত সন্তুষ্ট হলেও এখানেই থেমে নেই। চেষ্টা করছে ২০% থেকে শুল্ক আরো কমানোর। সমান তালে চলছে সরকার এবং ব্যবসায়ীদের পক্ষ থেকে আলোচনাও। আশার আলোও দেখছেন উদ্যোক্তারা।
তবে অর্থনীতি বিশ্লেষকদের কেউ কেউ মনে করছেন এখন যা আছে, তাই যথেষ্ট। শর্ত সাপেক্ষে আর কমার দরকার নেই।
রপ্তানিকারকওরাও বলছেন, অনেক দিন ধরেই একক দেশ হিসেবে যুক্তরাষ্ট্র সবচেয়ে বড় বাজার। যে কারণেই নির্ভরতা সেখানেই। তবে এখন সময় বিকল্প ভাবারও।
রপ্তানিকারক এবং বিশ্লেষকরা বলছেন, বিভিন্ন দেশের সাথে দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্যিক চুক্তির মাধ্যমে বাণিজ্য এগিয়ে নেয়া হলে বিশ্ব বাণিজ্যেও বাংলাদেশ যোগ করতে পারে নতুন মাত্রা।
রিপোর্ট : র. / সা. সি