স্বর্ণ চুরির ঘটনায় আতঙ্কিত ফরচুন শপিং মলের ব্যবসায়ীরা। তাদের অভিযোগ, মার্কেটে নিরাপত্তা ব্যবস্থার ঘাটতির কারণে এ ঘটনা ঘটেছে। তবে মার্কেট কর্তৃপক্ষ বলছে, এ ঘটনায় জড়িতদের ব্যাপারে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে প্রশাসনকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করছেন তারা।
মালিবাগের ফরচুন শপিং মল। বৃহস্পতিবার মার্কেটরে সাপ্তাহিক ছুটির দিন। এই সুযোগ কাজে বুধবার রাতে একদল চোর শপিং মলে ঢুকে দুর্ধর্ষ চুরি করে। সিসি ক্যামেরায় দেখা যায় পরিচয় গোপন করতে বোরকা পরে তারা শম্পা জুয়েলার্সের দোকানের প্রায় ১০ কোটি টাকার ৫শ' ভরি র্স্বণ চুরি করে নিয়ে যায়। মার্কেটের ৩ তলায় গ্রীলের কাটা অংশ এবং আশাপাশের ক্যামেরার ফুটেজ পর্যালচেনা করে দেখা যায় বুধবার মার্কেট বন্ধ করার সময় চোর মার্কেটের ভেতরেই অবস্থান করছিলো।
মার্কেটের নিরাপত্তায় প্রতি মাসে ব্যবসায়ীদের একটি নির্দিষ্ট অঙ্কের টাকা দিতে হয় দোকান মালিক সমিতিকে। কিন্তু তার পরও এ ধরনের চুরির ঘটনায় তারা ক্ষুব্ধ এবং আতঙ্কগ্রস্ত। এর আগে ২০১৯ সালে মার্কেটের ডায়মন্ডের একটি দোকানে চুরির ঘটনা ঘটেছিলো।
দোকান মালিক সমিতি বলছে, নিরাপত্তার ব্যাপারে কোন ঘাটতি ছিলো না। সার্বক্ষণিক সিসি ক্যামেরা ছাড়াও কর্তব্যরত গার্ডরা দায়িত্ব পালন করেন। তবে তারা নিরাপত্তা আরও জোরদার করছেন।
পুলিশ বলছে, এই ঘটনায় আতঙ্কিত হওয়ার কিছু নেই। দ্রুতই এর সঙ্গে জড়িতদের আইনের আওতায় আনারা চেষ্টা চলছে।
রিপোর্ট : সা. আ. / সা. সি
মালিবাগের ফরচুন শপিং মল। বৃহস্পতিবার মার্কেটরে সাপ্তাহিক ছুটির দিন। এই সুযোগ কাজে বুধবার রাতে একদল চোর শপিং মলে ঢুকে দুর্ধর্ষ চুরি করে। সিসি ক্যামেরায় দেখা যায় পরিচয় গোপন করতে বোরকা পরে তারা শম্পা জুয়েলার্সের দোকানের প্রায় ১০ কোটি টাকার ৫শ' ভরি র্স্বণ চুরি করে নিয়ে যায়। মার্কেটের ৩ তলায় গ্রীলের কাটা অংশ এবং আশাপাশের ক্যামেরার ফুটেজ পর্যালচেনা করে দেখা যায় বুধবার মার্কেট বন্ধ করার সময় চোর মার্কেটের ভেতরেই অবস্থান করছিলো।
মার্কেটের নিরাপত্তায় প্রতি মাসে ব্যবসায়ীদের একটি নির্দিষ্ট অঙ্কের টাকা দিতে হয় দোকান মালিক সমিতিকে। কিন্তু তার পরও এ ধরনের চুরির ঘটনায় তারা ক্ষুব্ধ এবং আতঙ্কগ্রস্ত। এর আগে ২০১৯ সালে মার্কেটের ডায়মন্ডের একটি দোকানে চুরির ঘটনা ঘটেছিলো।
দোকান মালিক সমিতি বলছে, নিরাপত্তার ব্যাপারে কোন ঘাটতি ছিলো না। সার্বক্ষণিক সিসি ক্যামেরা ছাড়াও কর্তব্যরত গার্ডরা দায়িত্ব পালন করেন। তবে তারা নিরাপত্তা আরও জোরদার করছেন।
পুলিশ বলছে, এই ঘটনায় আতঙ্কিত হওয়ার কিছু নেই। দ্রুতই এর সঙ্গে জড়িতদের আইনের আওতায় আনারা চেষ্টা চলছে।
রিপোর্ট : সা. আ. / সা. সি