চট্টগ্রাম বন্দর এলাকায় এক মাস মিছিল-সমাবেশ নিষিদ্ধ
চট্টগ্রাম বন্দর এলাকায় ৩০ দিনের জন্য (১ মাস) যেকোনো ধরনের মিছিল, সভা-সমাবেশ, মানববন্ধন, পথসভা নিষিদ্ধ করেছে চট্টগ্রাম মেট্টোপলিটন পুলিশ (সিএমপি)।
গতকাল বৃহস্পতিবার (৯ অক্টোবর) রাতে চট্টগ্রাম নগর পুলিশের কমিশনার হাসিব আজিজের সই করা গণবিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
নগর পুলিশ বলছে, চট্টগ্রাম বন্দরের আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম নির্বিঘ্ন ও নিরবচ্ছিন্ন রাখতে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
গণবিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, আগামী শনিবার থেকে পরবর্তী ৩০ দিন চট্টগ্রাম বন্দর সংলগ্ন বারেক বিল্ডিং মোড়, নিমতলা মোড়, ৩ নস্বর জেটি গেট, কাস্টমস মোড়, সল্টগোলা ক্রসিংসহ বন্দর এলাকায় যেকোনো ধরনের রাজনৈতিক, শ্রমিক বা সামাজিক সংগঠনের মিছিল, সভা-সমাবেশ, মানববন্ধন, পথসভা নিষিদ্ধ করা হয়েছে। চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশ অধ্যাদেশ, ১৯৭৮-এর ৩০ ধারায় প্রদত্ত ক্ষমতাবলে সিএমপি কমিশনার এ সিদ্ধান্ত নিয়েছেন।
এতে আরও বলা হয়, চট্টগ্রাম বন্দর বাংলাদেশের অর্থনীতির প্রাণকেন্দ্র। দেশের মোট আমদানি ও রপ্তানির সিংহভাগ কার্যক্রম এই বন্দরের মাধ্যমে সম্পন্ন হয়। নিত্যপ্রয়োজনীয় ভোগ্যপণ্য, শিল্পকারখানার কাঁচামালসহ আমদানি ও রপ্তানিযোগ্য পণ্য পরিবহণেনের জন্য প্রতিদিন প্রায় ৫ থেকে ৬ হাজার যানবাহন চট্টগ্রাম বন্দরে চলাচল করে।
গণবিজ্ঞপ্তিতে পুলিশ কমিশনার হাসিব আজিজ বলেন, বিপুল পরিমাণ যানবাহন চলাচলের কারণে বন্দরের আশপাশে ট্রাফিক ব্যবস্থা স্বাভাবিক রাখা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। কিন্তু বন্দর এলাকায় মিছিল, সভা-সমাবেশ, মানববন্ধন, পথসভা আয়োজনের ফলে যানজটের সৃষ্টি হয়। এতে বন্দরের আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রমে বিঘ্ন ঘটে, যা জাতীয় অর্থনীতির জন্য মারাত্মক ক্ষতিকর।
রিপোর্ট : এটিএন নিউজ/মা.ই.স
গতকাল বৃহস্পতিবার (৯ অক্টোবর) রাতে চট্টগ্রাম নগর পুলিশের কমিশনার হাসিব আজিজের সই করা গণবিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
নগর পুলিশ বলছে, চট্টগ্রাম বন্দরের আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম নির্বিঘ্ন ও নিরবচ্ছিন্ন রাখতে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
গণবিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, আগামী শনিবার থেকে পরবর্তী ৩০ দিন চট্টগ্রাম বন্দর সংলগ্ন বারেক বিল্ডিং মোড়, নিমতলা মোড়, ৩ নস্বর জেটি গেট, কাস্টমস মোড়, সল্টগোলা ক্রসিংসহ বন্দর এলাকায় যেকোনো ধরনের রাজনৈতিক, শ্রমিক বা সামাজিক সংগঠনের মিছিল, সভা-সমাবেশ, মানববন্ধন, পথসভা নিষিদ্ধ করা হয়েছে। চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশ অধ্যাদেশ, ১৯৭৮-এর ৩০ ধারায় প্রদত্ত ক্ষমতাবলে সিএমপি কমিশনার এ সিদ্ধান্ত নিয়েছেন।
এতে আরও বলা হয়, চট্টগ্রাম বন্দর বাংলাদেশের অর্থনীতির প্রাণকেন্দ্র। দেশের মোট আমদানি ও রপ্তানির সিংহভাগ কার্যক্রম এই বন্দরের মাধ্যমে সম্পন্ন হয়। নিত্যপ্রয়োজনীয় ভোগ্যপণ্য, শিল্পকারখানার কাঁচামালসহ আমদানি ও রপ্তানিযোগ্য পণ্য পরিবহণেনের জন্য প্রতিদিন প্রায় ৫ থেকে ৬ হাজার যানবাহন চট্টগ্রাম বন্দরে চলাচল করে।
গণবিজ্ঞপ্তিতে পুলিশ কমিশনার হাসিব আজিজ বলেন, বিপুল পরিমাণ যানবাহন চলাচলের কারণে বন্দরের আশপাশে ট্রাফিক ব্যবস্থা স্বাভাবিক রাখা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। কিন্তু বন্দর এলাকায় মিছিল, সভা-সমাবেশ, মানববন্ধন, পথসভা আয়োজনের ফলে যানজটের সৃষ্টি হয়। এতে বন্দরের আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রমে বিঘ্ন ঘটে, যা জাতীয় অর্থনীতির জন্য মারাত্মক ক্ষতিকর।
রিপোর্ট : এটিএন নিউজ/মা.ই.স