লক্ষ্মীপুরে ভিম-কলাম ছাড়া মসজিদ, সৌন্দর্যে মুগ্ধ সবাই
লক্ষ্মীপুরের এক প্রত্যন্ত গ্রামে নির্মিত হয়েছে অনন্য স্থাপত্যশৈলীর এক মসজিদ— বাইতুল মামুর জামে মসজিদ। অর্ধচন্দ্রাকৃতির মসজিদটি দাঁড়িয়ে রয়েছে কোনো বিম বা কলাম ছাড়াই। মহাদেবপুর জামতলিতে অবস্থিত মসজিদটি দেখতে প্রতিদিনই আসেন দূরদূরান্তের মানুষ। কেউ নামাজ আদায় করতে, কেউ সৌন্দর্য উপভোগ করতে।
নারকেল-সুপারি বৃক্ষের সবুজ ছায়ায় মসজিদ চত্বর, সামনে টলমলে পুকুরের পানি, যেখানে ছায়া পড়েছে মসজিদের। অনন্য স্থাপত্যরীতির এই বাইতুল মামুর জামে মসজিদটি এখন লক্ষ্মীপুরের মানুষের আলোচনার কেন্দ্রবিন্দু।
ব্যতিক্রমী এর নির্মাণশৈলী। নেই কোনো বিম বা কলাম। সামনে ও পিছনে আধেক চাঁদের মতো গ্লাসের আচ্ছাদন। দুপাশে দুটি লম্বা জানালা। নামাজ আদায় করতে পারেন প্রায় ৪০০ মুসুল্লি। প্রতিদিন বিকেলে সামনের পুকুরে মসজিদের ছায়া যেন এক অপার্থিব সৌন্দর্য ছড়িয়ে দেয়। রাতে আলো ভিতরের নান্দনিক লাইটগুলো আলোকিত হয়ে উঠলে, মসজিদটি যেন ফুটে ওঠে এক অপূর্ব শিল্পকর্ম হয়ে।
শিল্পপতী ফরহাদ হোসেন নেহাল চৌধুরী ২১ সালে এ মসজিদ নির্মাণের উদ্যোগ নেন। এখন পর্যন্ত কাজ শেষ হয়েছে প্রায় ৬০ শতাংশ। মসজিদটি হয়ে উঠেছে এলাকাবাসীর গর্বের কারণ।
রিপোর্ট : সৈ. / সা.সি
নারকেল-সুপারি বৃক্ষের সবুজ ছায়ায় মসজিদ চত্বর, সামনে টলমলে পুকুরের পানি, যেখানে ছায়া পড়েছে মসজিদের। অনন্য স্থাপত্যরীতির এই বাইতুল মামুর জামে মসজিদটি এখন লক্ষ্মীপুরের মানুষের আলোচনার কেন্দ্রবিন্দু।
ব্যতিক্রমী এর নির্মাণশৈলী। নেই কোনো বিম বা কলাম। সামনে ও পিছনে আধেক চাঁদের মতো গ্লাসের আচ্ছাদন। দুপাশে দুটি লম্বা জানালা। নামাজ আদায় করতে পারেন প্রায় ৪০০ মুসুল্লি। প্রতিদিন বিকেলে সামনের পুকুরে মসজিদের ছায়া যেন এক অপার্থিব সৌন্দর্য ছড়িয়ে দেয়। রাতে আলো ভিতরের নান্দনিক লাইটগুলো আলোকিত হয়ে উঠলে, মসজিদটি যেন ফুটে ওঠে এক অপূর্ব শিল্পকর্ম হয়ে।
শিল্পপতী ফরহাদ হোসেন নেহাল চৌধুরী ২১ সালে এ মসজিদ নির্মাণের উদ্যোগ নেন। এখন পর্যন্ত কাজ শেষ হয়েছে প্রায় ৬০ শতাংশ। মসজিদটি হয়ে উঠেছে এলাকাবাসীর গর্বের কারণ।
রিপোর্ট : সৈ. / সা.সি