মানসিক হাসপাতাল তো নয়, যেন বিনোদন কেন্দ্র! পাগল দেখতে অবাধে ঢুকছে মানুষ! শুধু তাই নয়, রোগীদের উত্যক্ত করে কথিত কনটেন্ট ক্রিয়েটররা তৈরি করছে অপমানজনক ভিডিও, ছড়িয়ে দিচ্ছে সামাজিক মাধ্যমে। প্রশ্নের মুখে রোগীদের স্বাস্থ্য ও সামাজিক নিরাপত্তা।
পাবনার মানসিক হাসপাতলের ভিতরের এই দৃশ্য। কথিত এই কনটেন্ট ক্রিয়েটর এমন বিকৃত অঙ্গভঙ্গি করে প্রকাশ্যেই ধারণ করছেন ভিডিও। শুধু এই একজনই নয়, আরও কয়েকজনকে দেখা গেলো, আবাসিক ওয়ার্ডের রোগীদের উত্যক্ত করতে, অপমানজনক সেই ভিডিও ধারণ করছেন তারা।
মানসিক রোগীদের সংবেদনশীল চিকিৎসা ও গোপনীয়তার স্বার্থে হাসপাতালে সাধারণের প্রবেশ নিষিদ্ধ। তাহলে কিভাবে ঘটছে এমন সব অমানবিক কাণ্ড? দর্শনার্থীর সেজে মানসিক হাসপাতালে যায় এটিএন নিউজ টিম। ভেতরে ঢোকার অনুরোধ জানালে প্রবেশপথের প্রহরী আনসাররা রাখঢাক ছাড়াই করেন দেন-দরবার। দ্রুতই মাত্র ১শ টাকাতে মিলে যায় দুজনের জন্য আবাসিক রোগীদের ওয়ার্ড ঘুরে দেখার সুযোগ। আনসার এনামুল নিজেই দেখিয়ে দেন পথ।
এরপর নিজ পরিচয় দিয়ে আবার এটিএন নিউজ। হাসপাতালের ভেতরে ঢুকতেই দেখা মেলে অসংখ্য দর্শনার্থীর। ছুটে আসেন আনসার সদস্যরাও। টাকা নেয়ার কথা বেমালুম অস্বীকার করে বসেন তারা।
রিপোর্ট : ত. / সা. সি
পাবনার মানসিক হাসপাতলের ভিতরের এই দৃশ্য। কথিত এই কনটেন্ট ক্রিয়েটর এমন বিকৃত অঙ্গভঙ্গি করে প্রকাশ্যেই ধারণ করছেন ভিডিও। শুধু এই একজনই নয়, আরও কয়েকজনকে দেখা গেলো, আবাসিক ওয়ার্ডের রোগীদের উত্যক্ত করতে, অপমানজনক সেই ভিডিও ধারণ করছেন তারা।
মানসিক রোগীদের সংবেদনশীল চিকিৎসা ও গোপনীয়তার স্বার্থে হাসপাতালে সাধারণের প্রবেশ নিষিদ্ধ। তাহলে কিভাবে ঘটছে এমন সব অমানবিক কাণ্ড? দর্শনার্থীর সেজে মানসিক হাসপাতালে যায় এটিএন নিউজ টিম। ভেতরে ঢোকার অনুরোধ জানালে প্রবেশপথের প্রহরী আনসাররা রাখঢাক ছাড়াই করেন দেন-দরবার। দ্রুতই মাত্র ১শ টাকাতে মিলে যায় দুজনের জন্য আবাসিক রোগীদের ওয়ার্ড ঘুরে দেখার সুযোগ। আনসার এনামুল নিজেই দেখিয়ে দেন পথ।
এরপর নিজ পরিচয় দিয়ে আবার এটিএন নিউজ। হাসপাতালের ভেতরে ঢুকতেই দেখা মেলে অসংখ্য দর্শনার্থীর। ছুটে আসেন আনসার সদস্যরাও। টাকা নেয়ার কথা বেমালুম অস্বীকার করে বসেন তারা।
রিপোর্ট : ত. / সা. সি