ATN
শিরোনাম
  •  

ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে দণ্ডপ্রাপ্তদের অব্যাহতি ও পাঁচ দুর্বল ব্যাংক নিয়ে এক ব্যাংক

         
ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে দণ্ডপ্রাপ্তদের অব্যাহতি ও পাঁচ দুর্বল ব্যাংক নিয়ে এক ব্যাংক

ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে দণ্ডপ্রাপ্তদের অব্যাহতি ও পাঁচ দুর্বল ব্যাংক নিয়ে এক ব্যাংক

শেখ হাসিনার সময়ে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে দণ্ডপ্রাপ্তদের সাজা থেকে অব্যাহতি দিচ্ছে সাইবার সুরক্ষা অধ্যাদেশের নতুন সংশোধনী।

আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে এর অনুমোদন হয়। এছাড়া, ব্যক্তিগত তথ্যে নাগরিকের অধিকার চূড়ান্ত করে ব্যক্তিগত উপাত্ত সুরক্ষা অধ্যাদেশ এবং ৫টি দুর্বল ব্যাংককে এক করে ইসলামী শরিয়াহ ভিত্তিক ইসলামী ব্যাংক করার প্রস্তাবে অনুমোদন দেয়া হয়।

জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের অধিবেশনে অংশ নিতে নিউইয়র্কে থাকায় উপদেষ্টা পরিষদের সভাগুলো হয়নি। তাই প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের তেজগাঁও কার্যালয়ে, বৃহস্পতিবার সবশেষ এ সভায় ব্যক্তিগত উপাত্ত সুরক্ষা অধ্যাদেশ, জাতীয় উপাত্ত ব্যবস্থাপনা অধ্যাদেশ, সাইবার সুরক্ষা অধ্যাদেশের সংশোধনী ও আমানত সুরক্ষা অধ্যাদেশসহ ১৬টি অধ্যাদেশে অনুমোদন দেয়া হয়। এছাড়া, ময়মনসিংহ, বরিশাল ও রংপুর এই তিন বিভাগীয় শহরের উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ অধ্যাদেশ অনুমোদন হয়েছে।

২০১৮ সালের ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের কয়েকটি ধারায় দণ্ডপ্রাপ্তদের সাজা থেকে অব্যাহতি দেয়া হচ্ছে, তারা আদালতে ক্ষতিপূরণও চাইতে পারবেন।

আজ বিকেলে, ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে সংবাদ সম্মেলনে প্রধান উপদেষ্টার তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তিবিষয়ক বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব আরও জানান, ব্যক্তিগত উপাত্ত সুরক্ষা অধ্যাদেশ অনুযায়ী নতুন সংশোধনীতে ব্যক্তির তথ্যের মালিকানা রাষ্ট্রের বা কোনো প্রতিষ্ঠানের নয়, কেবল ব্যক্তি নাগরিকের। জাতীয় উপাত্ত ব্যবস্থাপনা অধ্যাদেশের মাধ্যমে বাংলাদেশে এআই ব্যবহারের একটি ফাউন্ডেশন তৈরি হলো বলেও জানান তিনি।

এছাড়া, আমানত সুরক্ষা অধ্যাদেশ-এর খসড়া অনুমোদনের পাশাপাশি দুর্বল পাঁচটি বেসরকারি ব্যাংক একীভূত করে নতুন শরিয়াহভিত্তিক ব্যাংক করার প্রস্তাবে অনুমোদন দেয়া হয়েছে। এ ব্যাংকটি রাষ্ট্রীয় মালিকানায় থাকবে। কারো চাকরি যাবে না বলে জানান প্রেস সচিব। দুর্বল ব্যাংকগুলো হলো- ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী, গ্লোবাল ইসলামী, ইউনিয়ন, এক্সিম ও সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংক।

ভিন্ন প্রশ্নে প্রেস সচিব জানান, ঐকমত্য কমিশনের আলোচনা ইতিহাস হয়ে থাকবে, ভবিষ্যতে যারা ক্ষমতায় বসবেন, তারাও এটিকে রেফারেন্স হিসেবে রাখবেন।

রিপোর্ট : সা. সু/টুবন
পাঠকের মন্তব্য

সংশ্লিষ্ট বাংলাদেশ সংবাদ


অন্যান্য সংবাদ