টি-২০ সিরিজে ধবলধোলাই হওয়া আফগানিস্তান ওয়ানডে সিরিজে অন্তত সেই সুযোগটা দিচ্ছে না বাংলাদেশকে। গতকাল বুধবার আবুধাবিতে তিন ম্যাচের সিরিজের প্রথম ওয়ানডেতে টাইগারদের ১৭ বল হাতে রেখেই ৫ উইকেটে হারিয়েছে আফগানিস্তান।
শেখ জায়েদ স্টেডিয়ামের মন্থর উইকেটে আশা জাগানিয়া শুরু, কিন্তু লাইফ পেয়েও উইকেট বিলোনোর অভ্যাসে ওমরজাইয়ের শিকার হয়ে সেটি শেষ করেন তানজিদ। নাজমুল হোসেন শান্ত ড্রেসিংরুমে ফিরতে বেশি সময় নেননি।
টি-টোয়েন্টিতে নতুন করে নিজেকে পাওয়া সাইফ ওয়ানডে অভিষেকে দারুণ শুরুর আভাস দিয়েও ইনিংস টানতে পারেননি।
এরপর তাওহীদ হৃদয় ও মেহেদী হাসান মিরাজের শতরানের জুটিতে পাখা মেলে বড় রানের আশা। টানা তৃতীয় ও ওয়ানডে ক্যারিয়ারের দশম ফিফটি হৃদয়ের। পরপরই ক্যারিয়ারের সপ্তম ফিফটি পান অধিনায়ক মিরাজ।
তারপরই কমেডি অব এরর। হৃদয় রানআউট। এলবিডব্লিউতে রশিদ খানের ২০০তম ওয়ানডে শিকার মিরাজ।
রশিদের গুগলি পড়তেই পারেননি জাকের আলী ও নুরুল হাসান সোহান। ৩ উইকেটে ১৫৪ থেকে, ১৬৯টি ডট খেলা বাংলাদেশ ৬৭ রানে হারায় শেষ ৭ উইকেট। আজমতউল্লাহ ওমরজাইয়ের সুইং আর রশিদ খানের গুগলিতেই মিরাজদের সর্বনাশ।
শেষ ব্যাটার তানভীরের চেষ্টা থামিয়ে ২২১ রানে বাংলাদেশকে মুড়ে দেন গজনফর।
রহমানউল্লাহ গুরবাজ-ইব্রাহীম জাদরানের ব্যাটে আফগানদের শুরুটা হয় দারুণ। ৫০ পেরোনোর জাদরানকে ফিরিয়ে ওপেনিং জুটিটা ভাঙেন বাঁহাতি স্পিনার তানভীর।
তানজিম জাদরানকে ফেরানোর পরে গুরবাজ-রহমত ডটের সাগর পাড়ি দিয়ে চাপ সামলান। ফিফটি পেরোনোর পরই বোলিংয়ে ফিরে রহমত শাহকে ফেরান তানজিম। ফিফটি ছোঁয়ার পরপরই গুরবাজকে তুলে নেন মিরাজ।
৫৯ রানের জুটিতে আবারো চেপে বসা এই চাপ কাটান অধিনায়ক হাশমতউল্লাহ শাহিদী ও আজমতউল্লাহ ওমরজাই। ২৭ রান বাকি থাকতে ওমরজাইকে তৃতীয় শিকার বানান তানজিম। হাশমতউল্লাহ বাকি পথ পাড়ি দেন মোহাম্মদ নবীকে নিয়ে। ছক্কায় ম্যাচ শেষ করেন নবী।
রিপোর্ট : প. কু. / সা. সি
শেখ জায়েদ স্টেডিয়ামের মন্থর উইকেটে আশা জাগানিয়া শুরু, কিন্তু লাইফ পেয়েও উইকেট বিলোনোর অভ্যাসে ওমরজাইয়ের শিকার হয়ে সেটি শেষ করেন তানজিদ। নাজমুল হোসেন শান্ত ড্রেসিংরুমে ফিরতে বেশি সময় নেননি।
টি-টোয়েন্টিতে নতুন করে নিজেকে পাওয়া সাইফ ওয়ানডে অভিষেকে দারুণ শুরুর আভাস দিয়েও ইনিংস টানতে পারেননি।
এরপর তাওহীদ হৃদয় ও মেহেদী হাসান মিরাজের শতরানের জুটিতে পাখা মেলে বড় রানের আশা। টানা তৃতীয় ও ওয়ানডে ক্যারিয়ারের দশম ফিফটি হৃদয়ের। পরপরই ক্যারিয়ারের সপ্তম ফিফটি পান অধিনায়ক মিরাজ।
তারপরই কমেডি অব এরর। হৃদয় রানআউট। এলবিডব্লিউতে রশিদ খানের ২০০তম ওয়ানডে শিকার মিরাজ।
রশিদের গুগলি পড়তেই পারেননি জাকের আলী ও নুরুল হাসান সোহান। ৩ উইকেটে ১৫৪ থেকে, ১৬৯টি ডট খেলা বাংলাদেশ ৬৭ রানে হারায় শেষ ৭ উইকেট। আজমতউল্লাহ ওমরজাইয়ের সুইং আর রশিদ খানের গুগলিতেই মিরাজদের সর্বনাশ।
শেষ ব্যাটার তানভীরের চেষ্টা থামিয়ে ২২১ রানে বাংলাদেশকে মুড়ে দেন গজনফর।
রহমানউল্লাহ গুরবাজ-ইব্রাহীম জাদরানের ব্যাটে আফগানদের শুরুটা হয় দারুণ। ৫০ পেরোনোর জাদরানকে ফিরিয়ে ওপেনিং জুটিটা ভাঙেন বাঁহাতি স্পিনার তানভীর।
তানজিম জাদরানকে ফেরানোর পরে গুরবাজ-রহমত ডটের সাগর পাড়ি দিয়ে চাপ সামলান। ফিফটি পেরোনোর পরই বোলিংয়ে ফিরে রহমত শাহকে ফেরান তানজিম। ফিফটি ছোঁয়ার পরপরই গুরবাজকে তুলে নেন মিরাজ।
৫৯ রানের জুটিতে আবারো চেপে বসা এই চাপ কাটান অধিনায়ক হাশমতউল্লাহ শাহিদী ও আজমতউল্লাহ ওমরজাই। ২৭ রান বাকি থাকতে ওমরজাইকে তৃতীয় শিকার বানান তানজিম। হাশমতউল্লাহ বাকি পথ পাড়ি দেন মোহাম্মদ নবীকে নিয়ে। ছক্কায় ম্যাচ শেষ করেন নবী।
রিপোর্ট : প. কু. / সা. সি