
বাসাবাড়িতে আর পাইপ লাইনের গ্যাস সংযোগ দেওয়া হবে না: জ্বালানি উপদেষ্টা
পাইপ লাইনের মাধ্যমে আবাসিক বাসাবাড়িতে আর নতুন গ্যাস সংযোগ দেওয়া হবে না বলে জানিয়েছেন বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান।
আজ বুধবার (৮ অক্টোবর) ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সরাইল-বিশ্বরোড মোড়ে ঢাকা-সিলেট মহাসড়কের বেহাল অংশ পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের এ কথা বলেন তিনি।
জ্বালানি উপদেষ্টা বলেন, আবাসিক বাসাবাড়িতে আর কোনো দিন গ্যাস সংযোগ দেওয়া হবে না। গ্যাসের কথা ভুলে যান। আমাদের নিজস্ব গ্যাস কমে গেছে। এখন আমরা ৬০-৬৫ টাকা করে গ্যাস আমদানি করি। সুতরাং এই টাকা দিয়ে কোনো অবস্থাতেই গ্যাস দেওয়া সম্ভব হবে না।
তিনি আরও বলেন, শিল্পকারখানার উৎপাদন সচল রাখতে সীমিত আকারে পাইপলাইনের গ্যাস দেওয়া হবে। কিন্তু গৃহস্থালি পর্যায়ে সিলিন্ডার গ্যাসকেই এখন থেকে বিকল্প হিসেবে গ্রহণ করতে হবে। মানুষকে সিলিন্ডার গ্যাস ব্যবহারে অভ্যস্ত হয়ে যেতে হবে। আমরা এলপিজির সরবরাহ সহজ ও নিরাপদ করতে কাজ করছি।
এ সময় তিনি স্থানীয় প্রশাসন ও প্রকৌশল বিভাগকে সড়ক উন্নয়ন প্রকল্পের পাশাপাশি গ্যাস, বিদ্যুৎ ও জ্বালানির বিষয়ে জনগণের সচেতনতা বাড়াতে নির্দেশ দেন।
পরিদর্শনকালে উপদেষ্টার সঙ্গে উপস্থিত ছিলেন ব্রাহ্মণবাড়িয়ার জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ দিদারুল আলম, পুলিশ সুপার এহতেশামুল হক, এবং সড়ক ও জনপথ বিভাগের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা।
রিপোর্ট : এটিএন নিউজ/মা.ই.স
আজ বুধবার (৮ অক্টোবর) ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সরাইল-বিশ্বরোড মোড়ে ঢাকা-সিলেট মহাসড়কের বেহাল অংশ পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের এ কথা বলেন তিনি।
জ্বালানি উপদেষ্টা বলেন, আবাসিক বাসাবাড়িতে আর কোনো দিন গ্যাস সংযোগ দেওয়া হবে না। গ্যাসের কথা ভুলে যান। আমাদের নিজস্ব গ্যাস কমে গেছে। এখন আমরা ৬০-৬৫ টাকা করে গ্যাস আমদানি করি। সুতরাং এই টাকা দিয়ে কোনো অবস্থাতেই গ্যাস দেওয়া সম্ভব হবে না।
তিনি আরও বলেন, শিল্পকারখানার উৎপাদন সচল রাখতে সীমিত আকারে পাইপলাইনের গ্যাস দেওয়া হবে। কিন্তু গৃহস্থালি পর্যায়ে সিলিন্ডার গ্যাসকেই এখন থেকে বিকল্প হিসেবে গ্রহণ করতে হবে। মানুষকে সিলিন্ডার গ্যাস ব্যবহারে অভ্যস্ত হয়ে যেতে হবে। আমরা এলপিজির সরবরাহ সহজ ও নিরাপদ করতে কাজ করছি।
এ সময় তিনি স্থানীয় প্রশাসন ও প্রকৌশল বিভাগকে সড়ক উন্নয়ন প্রকল্পের পাশাপাশি গ্যাস, বিদ্যুৎ ও জ্বালানির বিষয়ে জনগণের সচেতনতা বাড়াতে নির্দেশ দেন।
পরিদর্শনকালে উপদেষ্টার সঙ্গে উপস্থিত ছিলেন ব্রাহ্মণবাড়িয়ার জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ দিদারুল আলম, পুলিশ সুপার এহতেশামুল হক, এবং সড়ক ও জনপথ বিভাগের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা।
রিপোর্ট : এটিএন নিউজ/মা.ই.স