
জুলাই সনদ বাস্তবায়নে ঐকমত্য হলে আলোচনা আজই শেষ হবে
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন প্রক্রিয়া নিয়ে আজই চূড়ান্ত নিষ্পত্তির বিষয়ে আশাবাদ
ব্যক্ত করেছেন জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সহ-সভাপতি অধ্যাপক ড. আলী রীয়াজ।
আজ বুধবার বিকেল সোয়া ৩টায় রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের পঞ্চম দিনের বৈঠকের সূচনা বক্তব্যে এ আশাবাদ ব্যক্ত করেন তিনি।
আলী রীয়াজ বলেন, ‘গণভোটের দিকে আমাদের অগ্রগতি অনেক দূর এগিয়েছে। সবার ঐক্যবদ্ধ প্রচেষ্টায় আমরা সামনে অগ্রসর হব। আগের বৈঠকে যে অগ্রগতি হয়েছে, আজ বাকি অংশ নিষ্পত্তি হবে। সে আশা আমরা করতেই পারি। যার মাধ্যমে নতুন পথরেখা তৈরি হবে। এর মধ্যে দলগুলোর পক্ষ থেকে সুনির্দিষ্ট একটি প্রস্তাবনা এলে তা সরকারকে অবহিত করা হবে। আজ ঐকমত্য হলে আজই আলোচনা শেষ হবে।’
তিনি বলেন, ‘গণভোটের বিষয়ে কমিশনকে যদি আরেকটু সুনির্দিষ্ট করে বলেন, তাহলে সুনির্দিষ্ট প্রস্তাবটি সরকারের অবগতির জন্য দেওয়া হবে। আপনাদের (রাজনৈতিক দলগুলো) অবহিত করেই সরকারকে দেব। গণভোটের বিষয়ে জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়নের জন্য কোন বিষয়গুলো রাখতে হবে, নোট অব ডিসেন্টগুলো বিবেচনায় নিতে হবে। যেসব দল নোট অব ডিসেন্ট দিয়েছেন-তারা তাদের অবস্থান থেকে দিয়েছেন। গণভোটে নোট অব ডিসেন্ট থাকা বিষয়ে আলাদাভাবে জনগণের মতামত নেওয়া যায় কি না, সেটিও কমিশনকে ভাবতে হবে।’
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সহসভাপতি বলেন, ‘আমাদের বিবেচনায় নিতে হবে জনগণ যেন জেনেশুনে সম্মতি দিতে পারেন। কিছু দলের আপত্তি আছে, সেগুলো সনদে উল্লেখ করা আছে-কী কারণে তাদের আপত্তি রয়েছে। কমিশন গত কয়েকদিন থেকে বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে ধারাবাহিক বৈঠক করে আসছে। আপনাদের থেকে ১০৬ অনুচ্ছেদের যে বিষয়টি সেটি এসেছে এখন আর সেটার প্রয়োজন নেই।’
তিনি বলেন, ‘কীভাবে সনদের স্পষ্ট রূপ দেওয়া যায়, এ ব্যাপারে বিশেষজ্ঞরা কাজ করছেন। আপনারাও বলেছেন, প্রয়োজন হলে আরও একদিন আলোচনা হতে পারে। তবে ১০ অক্টোবরের মধ্যে সুনির্দিষ্ট প্রস্তাবগুলো আমরা সরকারের কাছে দিতে চাই। আমরা আগামী ১৫-১৬ অক্টোবরের মধ্যে সইয়ের আয়োজনটা শেষ করতে চাই।’
বৈঠকে বিএনপি, জামায়াতে ইসলামী, এনসিপি, এলডিপি, গণঅধিকার পরিষদ, গণসংহতি আন্দোলন, সিপিবি, এবি পার্টিসহ ৩০টি রাজনৈতিক দলের প্রতিনিধিরা অংশগ্রহণ করেছেন।
কমিশনের সদস্য হিসেবে উপস্থিত রয়েছেন বিচারপতি মো. এমদাদুল হক, ড. ইফতেখারুজ্জামান, ড. বদিউল আলম মজুমদার, ড. মো. আইয়ুব মিয়া ও প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী মনির হায়দার।
রিপোর্ট : এটিএন নিউজ/জেড.এস
আজ বুধবার বিকেল সোয়া ৩টায় রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের পঞ্চম দিনের বৈঠকের সূচনা বক্তব্যে এ আশাবাদ ব্যক্ত করেন তিনি।
আলী রীয়াজ বলেন, ‘গণভোটের দিকে আমাদের অগ্রগতি অনেক দূর এগিয়েছে। সবার ঐক্যবদ্ধ প্রচেষ্টায় আমরা সামনে অগ্রসর হব। আগের বৈঠকে যে অগ্রগতি হয়েছে, আজ বাকি অংশ নিষ্পত্তি হবে। সে আশা আমরা করতেই পারি। যার মাধ্যমে নতুন পথরেখা তৈরি হবে। এর মধ্যে দলগুলোর পক্ষ থেকে সুনির্দিষ্ট একটি প্রস্তাবনা এলে তা সরকারকে অবহিত করা হবে। আজ ঐকমত্য হলে আজই আলোচনা শেষ হবে।’
তিনি বলেন, ‘গণভোটের বিষয়ে কমিশনকে যদি আরেকটু সুনির্দিষ্ট করে বলেন, তাহলে সুনির্দিষ্ট প্রস্তাবটি সরকারের অবগতির জন্য দেওয়া হবে। আপনাদের (রাজনৈতিক দলগুলো) অবহিত করেই সরকারকে দেব। গণভোটের বিষয়ে জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়নের জন্য কোন বিষয়গুলো রাখতে হবে, নোট অব ডিসেন্টগুলো বিবেচনায় নিতে হবে। যেসব দল নোট অব ডিসেন্ট দিয়েছেন-তারা তাদের অবস্থান থেকে দিয়েছেন। গণভোটে নোট অব ডিসেন্ট থাকা বিষয়ে আলাদাভাবে জনগণের মতামত নেওয়া যায় কি না, সেটিও কমিশনকে ভাবতে হবে।’
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সহসভাপতি বলেন, ‘আমাদের বিবেচনায় নিতে হবে জনগণ যেন জেনেশুনে সম্মতি দিতে পারেন। কিছু দলের আপত্তি আছে, সেগুলো সনদে উল্লেখ করা আছে-কী কারণে তাদের আপত্তি রয়েছে। কমিশন গত কয়েকদিন থেকে বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে ধারাবাহিক বৈঠক করে আসছে। আপনাদের থেকে ১০৬ অনুচ্ছেদের যে বিষয়টি সেটি এসেছে এখন আর সেটার প্রয়োজন নেই।’
তিনি বলেন, ‘কীভাবে সনদের স্পষ্ট রূপ দেওয়া যায়, এ ব্যাপারে বিশেষজ্ঞরা কাজ করছেন। আপনারাও বলেছেন, প্রয়োজন হলে আরও একদিন আলোচনা হতে পারে। তবে ১০ অক্টোবরের মধ্যে সুনির্দিষ্ট প্রস্তাবগুলো আমরা সরকারের কাছে দিতে চাই। আমরা আগামী ১৫-১৬ অক্টোবরের মধ্যে সইয়ের আয়োজনটা শেষ করতে চাই।’
বৈঠকে বিএনপি, জামায়াতে ইসলামী, এনসিপি, এলডিপি, গণঅধিকার পরিষদ, গণসংহতি আন্দোলন, সিপিবি, এবি পার্টিসহ ৩০টি রাজনৈতিক দলের প্রতিনিধিরা অংশগ্রহণ করেছেন।
কমিশনের সদস্য হিসেবে উপস্থিত রয়েছেন বিচারপতি মো. এমদাদুল হক, ড. ইফতেখারুজ্জামান, ড. বদিউল আলম মজুমদার, ড. মো. আইয়ুব মিয়া ও প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী মনির হায়দার।
রিপোর্ট : এটিএন নিউজ/জেড.এস