মানিকগঞ্জের হরিরামপুরের বোয়ালি খালে বিশাল আকৃতির এক কুমির! মাঝে মধ্যেই ভেসে উঠছে, কখনো খাল থেকে লোকালয়ে উঠে হাঁস-মুরগি ও ছাগল ধরে খেয়ে ফেলছে। স্থানীয় অনেকের দাবি, একটি নয় একাধিক কুমির চলে এসেছে বোয়ালি খালে। কুমির নিয়ে এলাকায় সৃষ্টি হয়েছে ব্যাপক চাঞ্চল্য ও আতঙ্ক।
হরিরামপুর উপজেলার ধুলশুড়া ইউনিয়নের বোয়ালি খালে এক জেলে জাল তুলতে গিয়ে প্রথমে কুমিরটিকে দেখতে পান। এরপর থেকে দিনে-রাতে ঘোরাফেরা করতে দেখা যাচ্ছে কুমিরটিকে।
খালপাড়ের গ্রামের মানুষ গোসল, কাপড় ধোয়া ও গৃহস্থালির কাজ সারতো বোয়ালি খালে। খালে মাছ ধরে জীবিকা নির্বাহ করেন জেলেরা। এখন কুমির আতঙ্কে তারা খালে নামা বন্ধ করে দিয়েছেন। এলাকাবাসীর ধারণা, একটি নয়, আরও কুমির ঢুকে পড়েছে খালে।
মানিকগঞ্জ হরিরামপুর উপজেলা বন কর্মকর্তা মোঃ শরিফুল ইসলাম বলেন পদ্মা নদী থেকে খালটি সদর উপজেলার চর বংখুরি গ্রাম থেকে শুরু হয়ে হরিরামপুর উপজেলার ধুলশুড়া-বোয়ালী এলাকা দিয়ে প্রবাহিত হয়েছে। ধারণা করা হচ্ছে, পদ্মা নদী হয়ে কুমিরটি ঢুকে পড়েছে বোয়ালি খালে। স্থানীয়দের সতর্ক থাকার পাশাপাশি কুমিরের কোনো ক্ষতি না করার পরামর্শ দিয়েছেন তিনি।
এদিকে আতঙ্ক থাকলেও মানুষের কৌতূহলও কম নয়। কুমির দেখতে ভিড় করছে মানুষ। উৎসুক অনেকেই মোবাইল ফোনে বন্দী করতে চেষ্টা করছেন তার ছবি।
রিপোর্ট : গি. আ. / সা. সি
হরিরামপুর উপজেলার ধুলশুড়া ইউনিয়নের বোয়ালি খালে এক জেলে জাল তুলতে গিয়ে প্রথমে কুমিরটিকে দেখতে পান। এরপর থেকে দিনে-রাতে ঘোরাফেরা করতে দেখা যাচ্ছে কুমিরটিকে।
খালপাড়ের গ্রামের মানুষ গোসল, কাপড় ধোয়া ও গৃহস্থালির কাজ সারতো বোয়ালি খালে। খালে মাছ ধরে জীবিকা নির্বাহ করেন জেলেরা। এখন কুমির আতঙ্কে তারা খালে নামা বন্ধ করে দিয়েছেন। এলাকাবাসীর ধারণা, একটি নয়, আরও কুমির ঢুকে পড়েছে খালে।
মানিকগঞ্জ হরিরামপুর উপজেলা বন কর্মকর্তা মোঃ শরিফুল ইসলাম বলেন পদ্মা নদী থেকে খালটি সদর উপজেলার চর বংখুরি গ্রাম থেকে শুরু হয়ে হরিরামপুর উপজেলার ধুলশুড়া-বোয়ালী এলাকা দিয়ে প্রবাহিত হয়েছে। ধারণা করা হচ্ছে, পদ্মা নদী হয়ে কুমিরটি ঢুকে পড়েছে বোয়ালি খালে। স্থানীয়দের সতর্ক থাকার পাশাপাশি কুমিরের কোনো ক্ষতি না করার পরামর্শ দিয়েছেন তিনি।
এদিকে আতঙ্ক থাকলেও মানুষের কৌতূহলও কম নয়। কুমির দেখতে ভিড় করছে মানুষ। উৎসুক অনেকেই মোবাইল ফোনে বন্দী করতে চেষ্টা করছেন তার ছবি।
রিপোর্ট : গি. আ. / সা. সি