মেহেরপুরের গাংনী উপজেলার গ্রামে গ্রামে ভয়াবহভাবে ছড়িয়ে পড়েছে অ্যানথ্রাক্স রোগের সংক্রমণ। গবাদি পশুর চেয়েও বেশি আক্রান্ত হচ্ছে মানুষ। পশুবাহিত এই রোগ অনেকটা অসচেতনতার কারণেই ছড়িয়ে পড়ছে মানবদেহে। আতংকিত গ্রামবাসী।
উপজেলার কাজিপুর, মটমুড়া, সাহারবাটি ও বামন্দী ইউনয়িনের গ্রামগুলোতে মানবদেহে অ্যানথ্রাক্স বা তড়কা রোগের ক্ষত দেখা যাচ্ছে। চলতি বছরের ১০ মাসে গাংনী উপজেলায় ৪৭৫ জন এই রোগে আক্রান্ত হয়েছেন। দুই শতাধিক গবাদি পশুও সংক্রমণের আশংকায় রয়েছে। ক্ষত স্থানের আকার বাড়ার সাথে সাথে তীব্র যন্ত্রণা নিয়ে বিভিন্ন হাসপাতালে ঘুরতে হচ্ছে রোগীদের।
মেহেরপুরের গাংনী উপজেলার প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা মোত্তালেব হোসেন বলেন গরু-ছাগল থেকেই মূলত মানবদেহে ছড়িয়ে পড়ে এই ব্যাকটেরিয়াজনিত রোগের জীবাণু। গ্রামে কোনো পশু আক্রান্ত হলে, জবাই করে মাংস বিক্রি করে দেয়া হয়। কম দামের কারণে আকৃষ্ট হন স্বল্প আয়ের মানুষ। সেই মাংস কাটা এবং রান্নার সময় সাবধানতা না থাকায় অ্যানথ্রাক্স জীবাণু ছড়িয়ে পড়ছে মানবদেহে।
গাংনী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স এর মেডিকেল অফিসার ডা. ফারুক হোসেন প্রাথমিকভাবে ছোট ঘামাচি আকারে দেখা দিলেও, দ্রুত তা ফোসকা বা ঘায়ে পরিণত হয়। আক্রান্ত রোগীদের স্থানীয়ভাবে চিকিৎসা না নিয়ে হাসপাতালে আসার পরামর্শ চিকিৎসকদের।
গ্রাম পর্যায়ে অসুস্থ পশু জবাই ও বিক্রি বন্ধের পদক্ষেপ নেয়া জরুরি বলে মনে করছেন সচেতন মহল।
রিপোর্ট : অ. / সা. সি
উপজেলার কাজিপুর, মটমুড়া, সাহারবাটি ও বামন্দী ইউনয়িনের গ্রামগুলোতে মানবদেহে অ্যানথ্রাক্স বা তড়কা রোগের ক্ষত দেখা যাচ্ছে। চলতি বছরের ১০ মাসে গাংনী উপজেলায় ৪৭৫ জন এই রোগে আক্রান্ত হয়েছেন। দুই শতাধিক গবাদি পশুও সংক্রমণের আশংকায় রয়েছে। ক্ষত স্থানের আকার বাড়ার সাথে সাথে তীব্র যন্ত্রণা নিয়ে বিভিন্ন হাসপাতালে ঘুরতে হচ্ছে রোগীদের।
মেহেরপুরের গাংনী উপজেলার প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা মোত্তালেব হোসেন বলেন গরু-ছাগল থেকেই মূলত মানবদেহে ছড়িয়ে পড়ে এই ব্যাকটেরিয়াজনিত রোগের জীবাণু। গ্রামে কোনো পশু আক্রান্ত হলে, জবাই করে মাংস বিক্রি করে দেয়া হয়। কম দামের কারণে আকৃষ্ট হন স্বল্প আয়ের মানুষ। সেই মাংস কাটা এবং রান্নার সময় সাবধানতা না থাকায় অ্যানথ্রাক্স জীবাণু ছড়িয়ে পড়ছে মানবদেহে।
গাংনী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স এর মেডিকেল অফিসার ডা. ফারুক হোসেন প্রাথমিকভাবে ছোট ঘামাচি আকারে দেখা দিলেও, দ্রুত তা ফোসকা বা ঘায়ে পরিণত হয়। আক্রান্ত রোগীদের স্থানীয়ভাবে চিকিৎসা না নিয়ে হাসপাতালে আসার পরামর্শ চিকিৎসকদের।
গ্রাম পর্যায়ে অসুস্থ পশু জবাই ও বিক্রি বন্ধের পদক্ষেপ নেয়া জরুরি বলে মনে করছেন সচেতন মহল।
রিপোর্ট : অ. / সা. সি