প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিন বলেছেন, তাঁর কমিশন একটি ‘আয়নার মতো স্বচ্ছ’ নির্বাচন আয়োজন করতে চায়। তিনি এ জন্য সকলের সহযোগিতা অপরিহার্য বলে মন্তব্য করেছেন।
নির্বাচন ভবনের সম্মেলনকক্ষে সাংবাদিকদের সঙ্গে সংলাপে সিইসি বলেন, “আজকের সংলাপ কেবল আনুষ্ঠানিকতা নয়, মিডিয়ার মতামত নিয়েই আমরা সামনে এগোতে চাই।” সুষ্ঠু ও সুন্দর নির্বাচনের জন্য সবার জন্য সমান সুযোগ সৃষ্টিতে গণমাধ্যমের সহযোগিতা কামনা করেন তিনি।
তিনি আরও জানান, সংস্কার কমিশনের তৎপরতার কারণে তাদের নিজস্ব সংলাপ কিছুটা বিলম্বিত হয়েছে। “রাজনৈতিক দলগুলো ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে সংলাপে ব্যস্ত। তাই আমাদের সংলাপ একটু দেরিতে হচ্ছে,” উল্লেখ করেন সিইসি।
গণমাধ্যমকে নির্বাচন প্রক্রিয়ার ‘পার্টনার’ হিসেবে উল্লেখ করে তিনি বলেন, বর্তমান সময়ে এআই, মিসইনফরমেশন এবং ডিসইনফরমেশন-এই তিনটি চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় মিডিয়ার গুরুত্ব অপরিসীম। “এই চ্যালেঞ্জগুলো মোকাবিলা করে কমিশন স্বচ্ছতা বজায় রাখতে বদ্ধপরিকর,” যোগ করেন তিনি।
দায়িত্ব গ্রহণের পর থেকে কমিশন সফলভাবে ভোটার তালিকা হালনাগাদ করেছে এবং ২১ লাখ মৃত ভোটার চিহ্নিত করেছে। এছাড়া ৪৩ লাখের বেশি ভোটাযোগ্য নাগরিককে তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করা সম্ভব হয়েছে। নারী-পুরুষ ভোটারের ব্যবধান পূর্বের ৩০ লাখ থেকে কমিয়ে ১৮ লাখে নামানো হয়েছে।
সিইসি বলেন, “কমিশন ভোট দেওয়ার আওতা বাড়ানোর উদ্যোগ নিয়েছে। প্রবাসীদের জন্য আইটি সাপোর্টেড পোস্টাল ব্যালট ব্যবস্থা করা হচ্ছে। প্রায় ১০ লাখ ভোটারের ভোটের আওতায় আনা হবে।”
তিনি জোর দিয়ে বলেন, “আপনাদের সহযোগিতা ছাড়া সুষ্ঠু ও সুন্দর নির্বাচন সম্ভব নয়। কমিশনের কোনো কাজ গোপনীয় নয়, আমরা চাই বিশ্ববাসী এই স্বচ্ছ প্রক্রিয়া দেখুক।”
সংলাপের সঞ্চালনা করেন ইসির ভারপ্রাপ্ত সচিব কে এম আলী নেওয়াজ। উপস্থিত ছিলেন চার নির্বাচন কমিশনার, ইসির ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা ও গণমাধ্যম প্রতিনিধিরা।
রিপোর্ট : এটিএন নিউজ/জেড.এস
নির্বাচন ভবনের সম্মেলনকক্ষে সাংবাদিকদের সঙ্গে সংলাপে সিইসি বলেন, “আজকের সংলাপ কেবল আনুষ্ঠানিকতা নয়, মিডিয়ার মতামত নিয়েই আমরা সামনে এগোতে চাই।” সুষ্ঠু ও সুন্দর নির্বাচনের জন্য সবার জন্য সমান সুযোগ সৃষ্টিতে গণমাধ্যমের সহযোগিতা কামনা করেন তিনি।
তিনি আরও জানান, সংস্কার কমিশনের তৎপরতার কারণে তাদের নিজস্ব সংলাপ কিছুটা বিলম্বিত হয়েছে। “রাজনৈতিক দলগুলো ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে সংলাপে ব্যস্ত। তাই আমাদের সংলাপ একটু দেরিতে হচ্ছে,” উল্লেখ করেন সিইসি।
গণমাধ্যমকে নির্বাচন প্রক্রিয়ার ‘পার্টনার’ হিসেবে উল্লেখ করে তিনি বলেন, বর্তমান সময়ে এআই, মিসইনফরমেশন এবং ডিসইনফরমেশন-এই তিনটি চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় মিডিয়ার গুরুত্ব অপরিসীম। “এই চ্যালেঞ্জগুলো মোকাবিলা করে কমিশন স্বচ্ছতা বজায় রাখতে বদ্ধপরিকর,” যোগ করেন তিনি।
দায়িত্ব গ্রহণের পর থেকে কমিশন সফলভাবে ভোটার তালিকা হালনাগাদ করেছে এবং ২১ লাখ মৃত ভোটার চিহ্নিত করেছে। এছাড়া ৪৩ লাখের বেশি ভোটাযোগ্য নাগরিককে তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করা সম্ভব হয়েছে। নারী-পুরুষ ভোটারের ব্যবধান পূর্বের ৩০ লাখ থেকে কমিয়ে ১৮ লাখে নামানো হয়েছে।
সিইসি বলেন, “কমিশন ভোট দেওয়ার আওতা বাড়ানোর উদ্যোগ নিয়েছে। প্রবাসীদের জন্য আইটি সাপোর্টেড পোস্টাল ব্যালট ব্যবস্থা করা হচ্ছে। প্রায় ১০ লাখ ভোটারের ভোটের আওতায় আনা হবে।”
তিনি জোর দিয়ে বলেন, “আপনাদের সহযোগিতা ছাড়া সুষ্ঠু ও সুন্দর নির্বাচন সম্ভব নয়। কমিশনের কোনো কাজ গোপনীয় নয়, আমরা চাই বিশ্ববাসী এই স্বচ্ছ প্রক্রিয়া দেখুক।”
সংলাপের সঞ্চালনা করেন ইসির ভারপ্রাপ্ত সচিব কে এম আলী নেওয়াজ। উপস্থিত ছিলেন চার নির্বাচন কমিশনার, ইসির ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা ও গণমাধ্যম প্রতিনিধিরা।
রিপোর্ট : এটিএন নিউজ/জেড.এস