ফেনীর দাগনভূঞায় নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে যাত্রীবাহী একটি বাস দুর্ঘটনায় তিনজন নিহত হওয়ার ঘটনায় চালকের বিরুদ্ধে মামলা করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার সকাল ১০টা ১৫ মিনিটের দিকে ফেনী-নোয়াখালী আঞ্চলিক মহাসড়কের সিলোনিয়া বাজারের কাছে লাকি রোডের মুখে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
গতকাল শুক্রবার নিহত শামীমা আরার ছেলে নাফসি আল হাসান দাগনভূঞা থানায় মামলাটি দায়ের করেন। এতে সুগন্ধা পরিবহনের বাসচালক মো. ফরিদকে একমাত্র আসামি করা হয়েছে।
নিহতরা হলেন- জায়লস্কর ইউনিয়নের খুশিপুর এলাকার শহিদ উল্যাহর স্ত্রী শামীমা আরা (৫০), দক্ষিণ জায়লস্কর গ্রামের আবদুল মতিনের ছেলে মোহাম্মদ শ্রাবণ (২০) এবং দক্ষিণ বারাহী গোবিন্দ এলাকার মো. শাহিদুলের মেয়ে ছামিরা (১৫)।
স্থানীয়রা ও পুলিশ জানায়, ফেনীর মহিপাল থেকে ছেড়ে আসা নোয়াখালীগামী সুগন্ধা পরিবহনের বাসটি সিলোনিয়া বাজার এলাকায় পৌঁছালে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে সড়কের পাশে একটি বৈদ্যুতিক খুঁটিতে ধাক্কা দেয়। এরপর বাসটি উল্টে একটি দোকানের ওপর পড়ে।
দুর্ঘটনার পর স্থানীয়রা আহতদের উদ্ধার করে ফেনী জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক তিনজনকে মৃত ঘোষণা করেন। এছাড়াও এ ঘটনায় আরও অন্তত ১০ জন আহত হন।
মহিপাল হাইওয়ে থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. হারুন অর রশিদ বলেন, বেপরোয়া গতি ও বৃষ্টির কারণে দুর্ঘটনাটি ঘটেছে। বাসটি জব্দ করা হয়েছে এবং প্রয়োজনীয় আইনি ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।
এ বিষয়ে দাগনভূঞা থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ ওয়াহিদ পারভেজ বলেন, নিহতের মধ্যে একজনের ছেলে থানায় মামলা করেছেন। আইনগত প্রক্রিয়া চলমান রয়েছে।
রিপোর্ট : এটিএন নিউজ/সা.সি
গতকাল শুক্রবার নিহত শামীমা আরার ছেলে নাফসি আল হাসান দাগনভূঞা থানায় মামলাটি দায়ের করেন। এতে সুগন্ধা পরিবহনের বাসচালক মো. ফরিদকে একমাত্র আসামি করা হয়েছে।
নিহতরা হলেন- জায়লস্কর ইউনিয়নের খুশিপুর এলাকার শহিদ উল্যাহর স্ত্রী শামীমা আরা (৫০), দক্ষিণ জায়লস্কর গ্রামের আবদুল মতিনের ছেলে মোহাম্মদ শ্রাবণ (২০) এবং দক্ষিণ বারাহী গোবিন্দ এলাকার মো. শাহিদুলের মেয়ে ছামিরা (১৫)।
স্থানীয়রা ও পুলিশ জানায়, ফেনীর মহিপাল থেকে ছেড়ে আসা নোয়াখালীগামী সুগন্ধা পরিবহনের বাসটি সিলোনিয়া বাজার এলাকায় পৌঁছালে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে সড়কের পাশে একটি বৈদ্যুতিক খুঁটিতে ধাক্কা দেয়। এরপর বাসটি উল্টে একটি দোকানের ওপর পড়ে।
দুর্ঘটনার পর স্থানীয়রা আহতদের উদ্ধার করে ফেনী জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক তিনজনকে মৃত ঘোষণা করেন। এছাড়াও এ ঘটনায় আরও অন্তত ১০ জন আহত হন।
মহিপাল হাইওয়ে থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. হারুন অর রশিদ বলেন, বেপরোয়া গতি ও বৃষ্টির কারণে দুর্ঘটনাটি ঘটেছে। বাসটি জব্দ করা হয়েছে এবং প্রয়োজনীয় আইনি ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।
এ বিষয়ে দাগনভূঞা থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ ওয়াহিদ পারভেজ বলেন, নিহতের মধ্যে একজনের ছেলে থানায় মামলা করেছেন। আইনগত প্রক্রিয়া চলমান রয়েছে।
রিপোর্ট : এটিএন নিউজ/সা.সি