আফগানিস্তানকে সিরিজ হারাতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ছিল ১৪৮ রান। তবে ৫ উইকেট হারিয়ে কাজটা কঠিন হয়ে উঠেছিল। শেষ পর্যন্ত নুরুল হাসান সোহানের ২১ বলে ৩১ রানে ভর করে ২ উইকেটে জিতেছে বাংলাদেশ।
৫ বল বাকি রেখেই বাংলাদেশ দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টিতে জিতল।
লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে শুরুতেই জোড়া উইকেট হারিয়ে বসে বাংলাদেশ। দুই ওপেনার তানজিদ তামিম এবং পারভেজ ইমন ফিরে যান ২ রান করে। এরপর জাকের আলি অনিককে নিয়ে প্রতিরোধ গড়ার চেষ্টা করেন সাইফ হাসান। পরে ব্যক্তিগত ১৮ রান করে সাইফ বিদায় নিলেও লড়তে থাকেন জাকের।
২৪ রানে ৩ উইকেট হারানোর পর শামীম-জাকেরের ব্যাটে ঘুরে দাঁড়াতে থাকে বাংলাদেশ দল। দুইজনই বেশ স্বাচ্ছন্দ্য নিয়ে খেলছিলেন। এরপর ৩৩ রানে শামীম এবং জাকের ৩২ রানে বিদায় নিলে বিপদে পড়ে বাংলাদেশ। ১০৫ রানে দলের ৫ উইকেটের পতন ঘটে।
১২৯ রানে ৮ উইকেট হারিয়ে বাংলাদেশ হারের মুখে পড়ে। তবে আশা বাঁচিয়ে রাখা সোহান সেই বিপদ কাটিয়েছেন। তাকে যোগ্য সঙ্গ দিয়েছেন শরিফুল। নিশ্চিত করেছেন টানা দ্বিতীয় ম্যাচে জয়। বিপরীতে আফগানদের হয়ে ৪ উইকেট শিকার করেছেন আজমতউল্লাহ ওমরজাই।
রশিদ খানের দল ২০ ওভারে ৫ উইকেট হারিয়ে ১৪৭ রান তোলে। তাদের পক্ষে ইব্রাহিম জাদরান সর্বোচ্চ ৩৮ এবং রহমানউল্লাহ গুরবাজ ৩০ রান করেন। বাংলাদেশের হয়ে ২টি করে উইকেট শিকার করেন নাসুম ও রিশাদ।
বলহাতে ১ উইকেট এবং ব্যাট হাতে ১১ রান করে এদিন ম্যাচসেরার পুরস্কার জিতেন বাংলাদেশি পেসার শরিফুল ইসলাম।
রিপোর্ট : এটিএন নিউজ/সা.সি
৫ বল বাকি রেখেই বাংলাদেশ দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টিতে জিতল।
লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে শুরুতেই জোড়া উইকেট হারিয়ে বসে বাংলাদেশ। দুই ওপেনার তানজিদ তামিম এবং পারভেজ ইমন ফিরে যান ২ রান করে। এরপর জাকের আলি অনিককে নিয়ে প্রতিরোধ গড়ার চেষ্টা করেন সাইফ হাসান। পরে ব্যক্তিগত ১৮ রান করে সাইফ বিদায় নিলেও লড়তে থাকেন জাকের।
২৪ রানে ৩ উইকেট হারানোর পর শামীম-জাকেরের ব্যাটে ঘুরে দাঁড়াতে থাকে বাংলাদেশ দল। দুইজনই বেশ স্বাচ্ছন্দ্য নিয়ে খেলছিলেন। এরপর ৩৩ রানে শামীম এবং জাকের ৩২ রানে বিদায় নিলে বিপদে পড়ে বাংলাদেশ। ১০৫ রানে দলের ৫ উইকেটের পতন ঘটে।
১২৯ রানে ৮ উইকেট হারিয়ে বাংলাদেশ হারের মুখে পড়ে। তবে আশা বাঁচিয়ে রাখা সোহান সেই বিপদ কাটিয়েছেন। তাকে যোগ্য সঙ্গ দিয়েছেন শরিফুল। নিশ্চিত করেছেন টানা দ্বিতীয় ম্যাচে জয়। বিপরীতে আফগানদের হয়ে ৪ উইকেট শিকার করেছেন আজমতউল্লাহ ওমরজাই।
রশিদ খানের দল ২০ ওভারে ৫ উইকেট হারিয়ে ১৪৭ রান তোলে। তাদের পক্ষে ইব্রাহিম জাদরান সর্বোচ্চ ৩৮ এবং রহমানউল্লাহ গুরবাজ ৩০ রান করেন। বাংলাদেশের হয়ে ২টি করে উইকেট শিকার করেন নাসুম ও রিশাদ।
বলহাতে ১ উইকেট এবং ব্যাট হাতে ১১ রান করে এদিন ম্যাচসেরার পুরস্কার জিতেন বাংলাদেশি পেসার শরিফুল ইসলাম।
রিপোর্ট : এটিএন নিউজ/সা.সি