
ইসরায়েলে অনির্দিষ্টকালের জন্য অনশন ফ্লোটিলার অভিযাত্রীদের
ইসরায়েলে আটক গ্লোবাল সুমুদ ফ্লোটিলার অভিযাত্রীরা অনির্দিষ্টকালের জন্য অনশন শুরু করেছেন। আজ শুক্রবার (৩ অবক্টাবর) ফ্রিডম ফ্লোটিলা কোয়ালিশন (এফএফসি) কমিটি এক বিবৃতিতে এ তথ্য জানিয়েছে।
এতে বলা হয়, ইসরায়েলের নৌবাহিনী গ্লোবাল সুমুদ ফ্লোটিলা মিশনের নৌযানগুলো এবং ক্রু ও অভিযাত্রীদের আটকের প্রতিবাদে অনির্দিষ্টকালের জন্য অনশন শুরু করেছেন মিশনের অভিযাত্রীরা।
বিবৃতিতে আরও বলা হয়, আটক কর্মীরা অহিংস উপায়ে প্রতিবাদ-প্রতিরোধের অংশ হিসেবে অনশন চালিয়ে যাচ্ছে। তারা আন্তর্জাতিক আইন অমান্য না করে শুধুমাত্র শান্তিপূর্ণ উপায়ে গাজার ওপর আরোপিত ইসরায়েলি অন্যায্য অবরোধ ভাঙতে মানবিক পদক্ষেপ নিয়েছিল।
উল্লেখ্য, বৃহস্পতিবার ইসরায়েলি নৌবাহিনী মানবিক সহায়তা নিয়ে গাজামুখী প্রায় ৪৪টি জাহাজে হামলা চালিয়ে সেগুলোর অধিকাংশ জব্দ করে। এ সময় ৫০টিরও বেশি দেশের ৪৫০ জনের বেশি কর্মীকে আটক করে। ফ্লোটিলার লক্ষ্য ছিল গাজার ওপর ইসরায়েলের দীর্ঘমেয়াদি অবরোধ ভেঙে সেখানে ত্রাণ পৌঁছে দেওয়া।
২০২৩ সালের অক্টোবর থেকে শুরু হওয়া ইসরায়েলি হামলায় এখন পর্যন্ত ৬৬ হাজার ২০০-এর বেশি ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন। তাদের বেশিরভাগই নারী ও শিশু। জাতিসংঘের বিভিন্ন সংস্থা এবং মানবাধিকার সংগঠনগুলো বারবার সতর্ক করে বলছে, গাজা এখন বসবাসের অযোগ্য হয়ে পড়ছে। সেখানে দুর্ভিক্ষ ও রোগবালাই দ্রুত ছড়িয়ে পড়ছে।
রিপোর্ট : এটিএন নিউজ/মা.ই.স
এতে বলা হয়, ইসরায়েলের নৌবাহিনী গ্লোবাল সুমুদ ফ্লোটিলা মিশনের নৌযানগুলো এবং ক্রু ও অভিযাত্রীদের আটকের প্রতিবাদে অনির্দিষ্টকালের জন্য অনশন শুরু করেছেন মিশনের অভিযাত্রীরা।
বিবৃতিতে আরও বলা হয়, আটক কর্মীরা অহিংস উপায়ে প্রতিবাদ-প্রতিরোধের অংশ হিসেবে অনশন চালিয়ে যাচ্ছে। তারা আন্তর্জাতিক আইন অমান্য না করে শুধুমাত্র শান্তিপূর্ণ উপায়ে গাজার ওপর আরোপিত ইসরায়েলি অন্যায্য অবরোধ ভাঙতে মানবিক পদক্ষেপ নিয়েছিল।
উল্লেখ্য, বৃহস্পতিবার ইসরায়েলি নৌবাহিনী মানবিক সহায়তা নিয়ে গাজামুখী প্রায় ৪৪টি জাহাজে হামলা চালিয়ে সেগুলোর অধিকাংশ জব্দ করে। এ সময় ৫০টিরও বেশি দেশের ৪৫০ জনের বেশি কর্মীকে আটক করে। ফ্লোটিলার লক্ষ্য ছিল গাজার ওপর ইসরায়েলের দীর্ঘমেয়াদি অবরোধ ভেঙে সেখানে ত্রাণ পৌঁছে দেওয়া।
২০২৩ সালের অক্টোবর থেকে শুরু হওয়া ইসরায়েলি হামলায় এখন পর্যন্ত ৬৬ হাজার ২০০-এর বেশি ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন। তাদের বেশিরভাগই নারী ও শিশু। জাতিসংঘের বিভিন্ন সংস্থা এবং মানবাধিকার সংগঠনগুলো বারবার সতর্ক করে বলছে, গাজা এখন বসবাসের অযোগ্য হয়ে পড়ছে। সেখানে দুর্ভিক্ষ ও রোগবালাই দ্রুত ছড়িয়ে পড়ছে।
রিপোর্ট : এটিএন নিউজ/মা.ই.স