ইন্দোনেশিয়ার প্রধান দ্বীপ জাভাতে একটি স্কুল ধসে মৃতের সংখ্যা বেড়ে আটজনে দাঁড়িয়েছে। আজ শুক্রবার (৩ অক্টোবর) ধ্বংসস্তূপের নিচ থেকে আরও কয়েকটি মৃতদেহ উদ্ধার করা হয়।
জাতীয় অনুসন্ধান ও উদ্ধার সংস্থার অপারেশন ডিরেক্টর যুধি ব্রামান্তিও সাংবাদিকদের বলেন, শুক্রবার অজু এলাকায় চাপা পড়ে থাকা দুই ছাত্রের মৃতদেহ পাওয়া যায়। পরে সুরাবায়া অনুসন্ধান ও উদ্ধার অফিসের প্রধান নানাং সিগিত নিশ্চিত করেন, কাছাকাছি আরও একটি মৃতদেহ পাওয়ায় মৃতের সংখ্যা মোট আটজনে দাঁড়িয়েছে। এই তিনটি মৃতদেহ উদ্ধারের আগে নিখোঁজ ৫৯ জন ধ্বংসস্তূপের নিচে চাপা পড়ে আছেন বলে আশঙ্কা করা হচ্ছিল।
উদ্ধার কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, উদ্ধার অভিযান অত্যন্ত জটিল, কারণ এক জায়গায় কোনো কম্পন সৃষ্টি হলে তা অন্যান্য এলাকায় প্রভাব ফেলতে পারে। তবে নিখোঁজদের পরিবার বৃহস্পতিবার (২ অক্টোবর) ভারী যন্ত্রপাতি ব্যবহারের জন্য একমত হয়েছে। ধ্বংসস্তূপ পরিষ্কারের জন্য কমপক্ষে একটি ক্রেন মোতায়েন করা হয়েছিল, তবে ৭২ ঘণ্টার সুবর্ণ সময় শেষ হয়ে যাওয়ায় উদ্ধার প্রচেষ্টা দ্রুত করার জন্য আরও ক্রেন প্রয়োজন বলে আশা করা হচ্ছে। এছাড়া মঙ্গলবার (৩০ সেপ্টেম্বর) রাতে একটি ভূমিকম্প আঘাত হানায় উদ্ধার অভিযান আরও জটিল হয়ে পড়ে ও কিছুক্ষণের জন্য অনুসন্ধান কাজ বন্ধ রাখতে হয়েছিল।
প্রসঙ্গত, সোমবার (২৯ সেপ্টেম্বর) সিদোআরজোর বহু তলাবিশিষ্ট বোর্ডিং স্কুলটির একটি অংশ হঠাৎ ধসে পড়ে। সেসময় ছাত্ররা বিকেলের নামাজের জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছিল। দুর্ঘটনার পর ধ্বংসস্তুপের নিচে বহু ছাত্র আটকা পড়ে যায়।
রিপোর্ট : এটিএন নিউজ/মা.ই.স
জাতীয় অনুসন্ধান ও উদ্ধার সংস্থার অপারেশন ডিরেক্টর যুধি ব্রামান্তিও সাংবাদিকদের বলেন, শুক্রবার অজু এলাকায় চাপা পড়ে থাকা দুই ছাত্রের মৃতদেহ পাওয়া যায়। পরে সুরাবায়া অনুসন্ধান ও উদ্ধার অফিসের প্রধান নানাং সিগিত নিশ্চিত করেন, কাছাকাছি আরও একটি মৃতদেহ পাওয়ায় মৃতের সংখ্যা মোট আটজনে দাঁড়িয়েছে। এই তিনটি মৃতদেহ উদ্ধারের আগে নিখোঁজ ৫৯ জন ধ্বংসস্তূপের নিচে চাপা পড়ে আছেন বলে আশঙ্কা করা হচ্ছিল।
উদ্ধার কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, উদ্ধার অভিযান অত্যন্ত জটিল, কারণ এক জায়গায় কোনো কম্পন সৃষ্টি হলে তা অন্যান্য এলাকায় প্রভাব ফেলতে পারে। তবে নিখোঁজদের পরিবার বৃহস্পতিবার (২ অক্টোবর) ভারী যন্ত্রপাতি ব্যবহারের জন্য একমত হয়েছে। ধ্বংসস্তূপ পরিষ্কারের জন্য কমপক্ষে একটি ক্রেন মোতায়েন করা হয়েছিল, তবে ৭২ ঘণ্টার সুবর্ণ সময় শেষ হয়ে যাওয়ায় উদ্ধার প্রচেষ্টা দ্রুত করার জন্য আরও ক্রেন প্রয়োজন বলে আশা করা হচ্ছে। এছাড়া মঙ্গলবার (৩০ সেপ্টেম্বর) রাতে একটি ভূমিকম্প আঘাত হানায় উদ্ধার অভিযান আরও জটিল হয়ে পড়ে ও কিছুক্ষণের জন্য অনুসন্ধান কাজ বন্ধ রাখতে হয়েছিল।
প্রসঙ্গত, সোমবার (২৯ সেপ্টেম্বর) সিদোআরজোর বহু তলাবিশিষ্ট বোর্ডিং স্কুলটির একটি অংশ হঠাৎ ধসে পড়ে। সেসময় ছাত্ররা বিকেলের নামাজের জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছিল। দুর্ঘটনার পর ধ্বংসস্তুপের নিচে বহু ছাত্র আটকা পড়ে যায়।
রিপোর্ট : এটিএন নিউজ/মা.ই.স