৩০ ফিলিস্তিনি জিম্মির মৃতদেহ ফেরত পাঠিয়েছে ইসরায়েল
গাজায় নতুন করে হামলা শুরুর পর ৩০ ফিলিস্তিনি বন্দির মৃতদেহ ফেরত পাঠিয়েছে ইসরায়েল। ফেরত পাঠানো বন্দীদের মৃতদেহে নির্যাতনের চিহ্ন রয়েছে।
গাজার খান ইউনিসের আল নাসের মেডিকেল কমপ্লেক্সে শুক্রবার (৩১ অক্টোবর) মরদেহগুলো পৌঁছে দেয় রেডক্রস। যুদ্ধবিরতি শুরুর পর থেকে এ নিয়ে ২২৫ জনের মরদেহ ফেরত দিয়েছে ইসরায়েল।
হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ জানায়, হস্তান্তর করা মরদেহগুলোর শরীরে নির্যাতনের চিহ্ন রয়েছে। এর আগে, যে মরদেহগুলো পাঠানো হয়েছিলো তার মধ্যে অনেকগুলোই চোখ বাঁধা এবং হাতকড়া পরানো অবস্থায় ছিলো। অনেকের আবার অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ বা দাঁত ছিল না।
যুদ্ধবিরতি চুক্তির অধীনে প্রতিটি মৃত ইসরায়েলির মরদেহ ফেরত পাঠানোর জন্য ১৫ জন ফিলিস্তিনির মরদেহ হস্তান্তর করা হবে। এর আগে, বৃহস্পতিবার ২ ইসরায়েলি জিম্মির মৃতদেহ হস্তান্তর করে হামাস।
এদিকে যুদ্ধবিরতি সত্ত্বেও উপত্যকাজুড়ে বিমান হামলা চালিয়ে যাচ্ছে দখলদার ইসরায়েল। শুক্রবার আলাদা স্থানে ইসরায়েলি হামলায় কমপক্ষে তিনজন নিহত হয়েছেন।
রিপোর্ট : সা. সি. / সা. সি
গাজার খান ইউনিসের আল নাসের মেডিকেল কমপ্লেক্সে শুক্রবার (৩১ অক্টোবর) মরদেহগুলো পৌঁছে দেয় রেডক্রস। যুদ্ধবিরতি শুরুর পর থেকে এ নিয়ে ২২৫ জনের মরদেহ ফেরত দিয়েছে ইসরায়েল।
হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ জানায়, হস্তান্তর করা মরদেহগুলোর শরীরে নির্যাতনের চিহ্ন রয়েছে। এর আগে, যে মরদেহগুলো পাঠানো হয়েছিলো তার মধ্যে অনেকগুলোই চোখ বাঁধা এবং হাতকড়া পরানো অবস্থায় ছিলো। অনেকের আবার অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ বা দাঁত ছিল না।
যুদ্ধবিরতি চুক্তির অধীনে প্রতিটি মৃত ইসরায়েলির মরদেহ ফেরত পাঠানোর জন্য ১৫ জন ফিলিস্তিনির মরদেহ হস্তান্তর করা হবে। এর আগে, বৃহস্পতিবার ২ ইসরায়েলি জিম্মির মৃতদেহ হস্তান্তর করে হামাস।
এদিকে যুদ্ধবিরতি সত্ত্বেও উপত্যকাজুড়ে বিমান হামলা চালিয়ে যাচ্ছে দখলদার ইসরায়েল। শুক্রবার আলাদা স্থানে ইসরায়েলি হামলায় কমপক্ষে তিনজন নিহত হয়েছেন।
রিপোর্ট : সা. সি. / সা. সি
