ওয়েস্ট ইন্ডিজের হাতে শেষ পর্যন্ত হোয়াইটওয়াশই হলো বাংলাদেশ
হোয়াইটওয়াশ এড়াতে পারলো না বাংলাদেশ। শুক্রবার চট্টগ্রামে তৃতীয় ও শেষ টি-টোয়েন্টিতে লিটন দাসের দলকে ১৯ বল বাকি থাকতেই ৫ উইকেটে হারালো ওয়েস্ট ইন্ডিজ। গত বছর ঘরের মাঠে লিটনদের হাতে হোয়াইটওয়াশ হওয়ার প্রতিশোধ তো বটেই, দেশের বাইরে এই প্রথম কোনো দলকে টি-২০ সিরিজে ৩-০ ব্যবধানে হারালো ক্যারিবীয়রা।
হোয়াইটওয়াশ এড়ানোর মরিয়া চেষ্টায় দলে চার পরিবর্তন এনেছিল বাংলাদেশ। কিন্তু ব্যাটিংয়ের ধরনে কোনো পরিবর্তন নেই। ব্যাটিংয়ে দায়বদ্ধতার বড্ড অভাব, উইকেট বিলোনো রোগের যেন কোনো নিদান নেই।
প্রথমে উইকেট দিয়ে এলেন দলে ঢুকে ওপেনিংয়ে পারভেজ হোসেন ইমন। তাকে অনুসরণ করলেন অধিনায়ক লিটন দাস এবং এশিয়া কাপের পর নিজেকে হারিয়ে খোঁজা সাইফ হাসান।
দুইবার জীবন পেয়েছিলেন ঠিকই কিন্তু একপ্রান্ত আগলে দলকে টানলেন তানজিদ হাসান। ৯ চার ও চার ছক্কায় ৮৯ করে আউট হওয়ার আগে বাংলাদেশের হয়ে দ্রুততম সময়ে টি-টোয়েন্টিতে হাজার রান পূরণ করেন বাঁহাতি ওপেনার। ২০তম ওভারের প্রথম বলে রোমারিও শেফার্ডের বলে ক্যাচ না দিলে দশম ফিফটিকে হয়তো রুপ দিতে প্রথম সেঞ্চুরিতে।
তানজিদকে আউট করার পরের ওভারে নুরুল ও শরিফুলকে ফিরিয়ে হ্যাটট্রিক করেছেন ম্যান অব দ্য সিরিজ পেসার শেফার্ড। বাংলাদেশ অলাউট হয় ১৫১ রানে।
এই রান ডিফেন্ড করতে নেমে বাংলাদেশের বোলাররা শুরুর তিনটি ওভার ছাড়া উদার হাতে রান বিলিয়েছেন। ফিল্ডাররা দয়াশীল হয়ে ক্যাচ ছেড়েছেন।
প্রথমে আমির জাঙ্গু ও পরে অধিনায়ক রোস্টন চেজ এবং আকিম অগাস্টের ব্যাট ওঠে গর্জে। চতুর্থ উইকেটে ৯১ রানের জুটি গড়েছেন চেজ ও অগাস্টে। তাসকিন-রিশাদদের বোলিংকে তুড়ি মেরে উড়িয়ে তারাই জয়ের কাছে নিয়ে যান দলকে। পরে পাওয়েল-মোতির ব্যাটে জয়ের রেখা ছুঁয়ে করেছে জয়োৎসব।
রিপোর্ট : প. কু/টুবন
হোয়াইটওয়াশ এড়ানোর মরিয়া চেষ্টায় দলে চার পরিবর্তন এনেছিল বাংলাদেশ। কিন্তু ব্যাটিংয়ের ধরনে কোনো পরিবর্তন নেই। ব্যাটিংয়ে দায়বদ্ধতার বড্ড অভাব, উইকেট বিলোনো রোগের যেন কোনো নিদান নেই।
প্রথমে উইকেট দিয়ে এলেন দলে ঢুকে ওপেনিংয়ে পারভেজ হোসেন ইমন। তাকে অনুসরণ করলেন অধিনায়ক লিটন দাস এবং এশিয়া কাপের পর নিজেকে হারিয়ে খোঁজা সাইফ হাসান।
দুইবার জীবন পেয়েছিলেন ঠিকই কিন্তু একপ্রান্ত আগলে দলকে টানলেন তানজিদ হাসান। ৯ চার ও চার ছক্কায় ৮৯ করে আউট হওয়ার আগে বাংলাদেশের হয়ে দ্রুততম সময়ে টি-টোয়েন্টিতে হাজার রান পূরণ করেন বাঁহাতি ওপেনার। ২০তম ওভারের প্রথম বলে রোমারিও শেফার্ডের বলে ক্যাচ না দিলে দশম ফিফটিকে হয়তো রুপ দিতে প্রথম সেঞ্চুরিতে।
তানজিদকে আউট করার পরের ওভারে নুরুল ও শরিফুলকে ফিরিয়ে হ্যাটট্রিক করেছেন ম্যান অব দ্য সিরিজ পেসার শেফার্ড। বাংলাদেশ অলাউট হয় ১৫১ রানে।
এই রান ডিফেন্ড করতে নেমে বাংলাদেশের বোলাররা শুরুর তিনটি ওভার ছাড়া উদার হাতে রান বিলিয়েছেন। ফিল্ডাররা দয়াশীল হয়ে ক্যাচ ছেড়েছেন।
প্রথমে আমির জাঙ্গু ও পরে অধিনায়ক রোস্টন চেজ এবং আকিম অগাস্টের ব্যাট ওঠে গর্জে। চতুর্থ উইকেটে ৯১ রানের জুটি গড়েছেন চেজ ও অগাস্টে। তাসকিন-রিশাদদের বোলিংকে তুড়ি মেরে উড়িয়ে তারাই জয়ের কাছে নিয়ে যান দলকে। পরে পাওয়েল-মোতির ব্যাটে জয়ের রেখা ছুঁয়ে করেছে জয়োৎসব।
রিপোর্ট : প. কু/টুবন
