ঝকঝকে দীপ্তি নেই, তবু এক অদ্ভুত মুগ্ধতা আছে গোপালগঞ্জের জলিরপাড়ের ব্রোঞ্জ গহনায়। বিকল্প অলংকার হিসেবে নারীদের অন্যতম পছন্দ ঐতিহ্যবাহী সেই হস্তশিল্প হারিয়ে যেতে বসেছিল। আবার পুনর্জাগরণ ঘটছে জলিরপাড়ের ব্রোঞ্জ গহনার।
শতাব্দী প্রাচীন মুকসুদপুরের ব্রোঞ্জের গহনা তৈরির পল্লী। ধীরে ধীরে যা ছড়িয়ে পড়ে উপজেলার জলিরপাড় ইউনিয়নের ঘরে ঘরে। প্রসার ও সমাদর ঘটে সারা দেশে। দেশের গণ্ডি পেরিয়ে এ হস্তশিল্প আজ বিদেশের বাজারেও আলো ছড়াচ্ছে।
ব্রোঞ্জের গহনা তৈরির যে নিপুণতা ও শিল্পবোধ জলিরপাড়ের কারিগরদের হাতে গড়ে উঠেছিল, তা এখনও টিকে আছে। অনটনের মাঝেও ঐতিহ্য ধরে রেখেছে শতাধিক পরিবার। তবে, আধুনিক প্রযুক্তির অভাব এবং ভারত ও চীনের কম দামি পণ্যের কাছে পিছিয়ে পড়ছিলেন তারা। গত এপ্রিল মাসে জিআই সনদ পাওয়ার পর, ফের ঘুরে দাঁড়ানোর স্বপ্ন বুনছেন জলিরপাড়ের কারিগররা। কাঁচামাল, আধুনিক প্রযুক্তি, প্রশিক্ষণ এবং সরকারের পৃষ্ঠপোষকতা পেলে এ শিল্পের পুনর্জাগরণ ঘটবে বলে আশা তাদের।
জলির পাড়ে ৪৫টি দোকান নিয়ে গড়ে উঠেছে গহনার মার্কেট। সারাদেশ থেকে পাইকাররা এখানে কিনে নিয়ে যান চোখজুড়নো এসব গয়না।
গোপালগঞ্জের জেলা প্রশাসক মুহম্মদ কামরুজ্জামান বলেন রসগোল্লার পর জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পায় গোপালগঞ্জের ঐতিহ্যবাহী ব্রোঞ্জের গয়না। জেলা প্রশাসকের আশ্বাস, এই শিল্পকে আধুনিক ও রপ্তানিযোগ্য করতে বিসিক, যুব উন্নয়ন অধিদপ্তর ও মহিলাবিষয়ক অধিদপ্তর যৌথভাবে কাজ করবে।
রিপোর্ট : শা. / সা. সি
শতাব্দী প্রাচীন মুকসুদপুরের ব্রোঞ্জের গহনা তৈরির পল্লী। ধীরে ধীরে যা ছড়িয়ে পড়ে উপজেলার জলিরপাড় ইউনিয়নের ঘরে ঘরে। প্রসার ও সমাদর ঘটে সারা দেশে। দেশের গণ্ডি পেরিয়ে এ হস্তশিল্প আজ বিদেশের বাজারেও আলো ছড়াচ্ছে।
ব্রোঞ্জের গহনা তৈরির যে নিপুণতা ও শিল্পবোধ জলিরপাড়ের কারিগরদের হাতে গড়ে উঠেছিল, তা এখনও টিকে আছে। অনটনের মাঝেও ঐতিহ্য ধরে রেখেছে শতাধিক পরিবার। তবে, আধুনিক প্রযুক্তির অভাব এবং ভারত ও চীনের কম দামি পণ্যের কাছে পিছিয়ে পড়ছিলেন তারা। গত এপ্রিল মাসে জিআই সনদ পাওয়ার পর, ফের ঘুরে দাঁড়ানোর স্বপ্ন বুনছেন জলিরপাড়ের কারিগররা। কাঁচামাল, আধুনিক প্রযুক্তি, প্রশিক্ষণ এবং সরকারের পৃষ্ঠপোষকতা পেলে এ শিল্পের পুনর্জাগরণ ঘটবে বলে আশা তাদের।
জলির পাড়ে ৪৫টি দোকান নিয়ে গড়ে উঠেছে গহনার মার্কেট। সারাদেশ থেকে পাইকাররা এখানে কিনে নিয়ে যান চোখজুড়নো এসব গয়না।
গোপালগঞ্জের জেলা প্রশাসক মুহম্মদ কামরুজ্জামান বলেন রসগোল্লার পর জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পায় গোপালগঞ্জের ঐতিহ্যবাহী ব্রোঞ্জের গয়না। জেলা প্রশাসকের আশ্বাস, এই শিল্পকে আধুনিক ও রপ্তানিযোগ্য করতে বিসিক, যুব উন্নয়ন অধিদপ্তর ও মহিলাবিষয়ক অধিদপ্তর যৌথভাবে কাজ করবে।
রিপোর্ট : শা. / সা. সি
