শেষ ওভারে জয়ের জন্য দরকার ছিল ২১ রান। প্রথম বলেই ২ রান, এরপর ওয়াইড, দ্বিতীয় বলে এক রান নিলেন সাকিব। কিন্তু তৃতীয় বলে বড় শট খেলতে গিয়ে ক্যাচ দিলেন রিশাদ। তার আউটের পরই শেষ হয়ে যায় বাংলাদেশের জয়ের আশা। শেষ পর্যন্ত ১৪ রানে হেরে এক ম্যাচ হাতে রেখেই সিরিজ হারলো বাংলাদেশ।
চট্টগ্রামে টস জিতে আগে ব্যাট করতে নেমে নির্ধারিত ২০ ওভারে ৯ উইকেট হারিয়ে ১৪৯ রান তোলে ওয়েস্ট ইন্ডিজ। দলের হয়ে সর্বোচ্চ ৫৫ রান করেন শাই হোপ। জবাবে ২০ ওভারে ৮ উইকেট হারিয়ে ১৩৫ রানেই থামে বাংলাদেশ।
বাংলাদেশের পক্ষে একমাত্র আলো ছড়ান ওপেনার তানজিদ তামিম। ৪৮ বলে ৬১ রানের দারুণ ইনিংস খেলেন তিনি। ইনফর্ম সাইফ হাসান ১১ বলে ৫ রান করে দ্রুত ফিরলে চাপে পড়ে দল। অধিনায়ক লিটন দাস ২৩, হৃদয় ১২, জাকের ১৭ এবং সাকিব ১৪ রান করে আউট হন।
এর আগে ওয়েস্ট ইন্ডিজের ইনিংসে আলিক আথানজে ও শাই হোপ গড়েন ১০৫ রানের জুটি। আথানজে ৩৩ বলে করেন ৫২ রান, হোপ ৫৫ রানে ফেরেন। শেষদিকে কেউই রান তুলতে না পারলেও তাদের সংগ্রহ দাঁড়ায় ১৪৯।
বাংলাদেশের হয়ে মুস্তাফিজ নেন ৩টি উইকেট, নাসুম ও রিশাদ নেন ২টি করে। এক উইকেট তাসকিনের।
১৪ রানের এই হারে তিন ম্যাচের টি–টোয়েন্টি সিরিজ ২–০ ব্যবধানে জিতে নিল ওয়েস্ট ইন্ডিজ।
রিপোর্ট : এটিএন নিউজ/জেড.এস
চট্টগ্রামে টস জিতে আগে ব্যাট করতে নেমে নির্ধারিত ২০ ওভারে ৯ উইকেট হারিয়ে ১৪৯ রান তোলে ওয়েস্ট ইন্ডিজ। দলের হয়ে সর্বোচ্চ ৫৫ রান করেন শাই হোপ। জবাবে ২০ ওভারে ৮ উইকেট হারিয়ে ১৩৫ রানেই থামে বাংলাদেশ।
বাংলাদেশের পক্ষে একমাত্র আলো ছড়ান ওপেনার তানজিদ তামিম। ৪৮ বলে ৬১ রানের দারুণ ইনিংস খেলেন তিনি। ইনফর্ম সাইফ হাসান ১১ বলে ৫ রান করে দ্রুত ফিরলে চাপে পড়ে দল। অধিনায়ক লিটন দাস ২৩, হৃদয় ১২, জাকের ১৭ এবং সাকিব ১৪ রান করে আউট হন।
এর আগে ওয়েস্ট ইন্ডিজের ইনিংসে আলিক আথানজে ও শাই হোপ গড়েন ১০৫ রানের জুটি। আথানজে ৩৩ বলে করেন ৫২ রান, হোপ ৫৫ রানে ফেরেন। শেষদিকে কেউই রান তুলতে না পারলেও তাদের সংগ্রহ দাঁড়ায় ১৪৯।
বাংলাদেশের হয়ে মুস্তাফিজ নেন ৩টি উইকেট, নাসুম ও রিশাদ নেন ২টি করে। এক উইকেট তাসকিনের।
১৪ রানের এই হারে তিন ম্যাচের টি–টোয়েন্টি সিরিজ ২–০ ব্যবধানে জিতে নিল ওয়েস্ট ইন্ডিজ।
রিপোর্ট : এটিএন নিউজ/জেড.এস
