আগামী শিক্ষাবর্ষেও স্কুল ভর্তিতে বহাল থাকছে লটারি পদ্ধতি
আগামী শিক্ষাবর্ষেও দেশের সরকারি ও বেসরকারি স্কুলে শিক্ষার্থী ভর্তিতে লটারি পদ্ধতি বহাল থাকবে বলে সিদ্ধান্ত নিয়েছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। শিগগিরই লটারিভিত্তিক ভর্তি নীতিমালা প্রকাশ করা হবে।
আজ বুধবার শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগের সচিব রেহানা পারভীন এর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত এক সভায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
বিষয়টি নিশ্চিত করে মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষাবোর্ড, ঢাকার চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. খন্দোকার এহসানুল কবির বলেন, “সভায় সার্বিক দিক বিবেচনা করে সিদ্ধান্ত হয়েছে- এবারও শিক্ষার্থী ভর্তিতে লটারির পদ্ধতি বহাল থাকবে। খুব শিগগিরই আনুষ্ঠানিকভাবে তা ঘোষণা করা হবে।”
অন্যদিকে সরকারি স্কুলের শিক্ষকদের সংগঠন ‘বাংলাদেশ সরকারি মাধ্যমিক শিক্ষক সমিতি’ ভর্তিতে পরীক্ষা পুনর্বহালের দাবি জানিয়েছে।
গত সোমবার (২৭ অক্টোবর) শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সচিবের কাছে তারা লিখিত আবেদন জমা দেন। আবেদনে সই করেন সংগঠনের আহ্বায়ক এ কে এম আজাদ ও সদস্যসচিব মো. আব্দুল মুবীন।
তাদের দাবি, “লটারি পদ্ধতি শিক্ষাব্যবস্থার জন্য ক্ষতিকর। এর ফলে যোগ্য শিক্ষার্থীরা বঞ্চিত হচ্ছে এবং শিক্ষার মান নষ্ট হচ্ছে।”
আবেদনে আরও উল্লেখ করা হয়, ২০২৬ সালেও লটারির পদ্ধতি বহাল থাকার খবরে দেশের বিভিন্ন স্থানে অভিভাবক ও শিক্ষার্থীরা মানববন্ধন ও প্রতিবাদ কর্মসূচি পালন করছেন।
প্রসঙ্গত, ২০১০ সালের আগে স্কুলে ভর্তিতে লিখিত পরীক্ষা ছিল বাধ্যতামূলক। তবে ২০১১ সালে শিক্ষার্থীদের মানসিক চাপ কমাতে ও অনিয়ম ঠেকাতে সরকার লটারি ব্যবস্থা চালু করে। ২০২০ সালে মহামারির সময় এই পদ্ধতি বাধ্যতামূলক করা হয় এবং পরবর্তী বছরগুলোতে তা ক্রমে নিয়মিত প্রক্রিয়ায় পরিণত হয়।
রিপোর্ট : এটিএন নিউজ/জেড.এস
আজ বুধবার শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগের সচিব রেহানা পারভীন এর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত এক সভায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
বিষয়টি নিশ্চিত করে মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষাবোর্ড, ঢাকার চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. খন্দোকার এহসানুল কবির বলেন, “সভায় সার্বিক দিক বিবেচনা করে সিদ্ধান্ত হয়েছে- এবারও শিক্ষার্থী ভর্তিতে লটারির পদ্ধতি বহাল থাকবে। খুব শিগগিরই আনুষ্ঠানিকভাবে তা ঘোষণা করা হবে।”
অন্যদিকে সরকারি স্কুলের শিক্ষকদের সংগঠন ‘বাংলাদেশ সরকারি মাধ্যমিক শিক্ষক সমিতি’ ভর্তিতে পরীক্ষা পুনর্বহালের দাবি জানিয়েছে।
গত সোমবার (২৭ অক্টোবর) শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সচিবের কাছে তারা লিখিত আবেদন জমা দেন। আবেদনে সই করেন সংগঠনের আহ্বায়ক এ কে এম আজাদ ও সদস্যসচিব মো. আব্দুল মুবীন।
তাদের দাবি, “লটারি পদ্ধতি শিক্ষাব্যবস্থার জন্য ক্ষতিকর। এর ফলে যোগ্য শিক্ষার্থীরা বঞ্চিত হচ্ছে এবং শিক্ষার মান নষ্ট হচ্ছে।”
আবেদনে আরও উল্লেখ করা হয়, ২০২৬ সালেও লটারির পদ্ধতি বহাল থাকার খবরে দেশের বিভিন্ন স্থানে অভিভাবক ও শিক্ষার্থীরা মানববন্ধন ও প্রতিবাদ কর্মসূচি পালন করছেন।
প্রসঙ্গত, ২০১০ সালের আগে স্কুলে ভর্তিতে লিখিত পরীক্ষা ছিল বাধ্যতামূলক। তবে ২০১১ সালে শিক্ষার্থীদের মানসিক চাপ কমাতে ও অনিয়ম ঠেকাতে সরকার লটারি ব্যবস্থা চালু করে। ২০২০ সালে মহামারির সময় এই পদ্ধতি বাধ্যতামূলক করা হয় এবং পরবর্তী বছরগুলোতে তা ক্রমে নিয়মিত প্রক্রিয়ায় পরিণত হয়।
রিপোর্ট : এটিএন নিউজ/জেড.এস
