তত্ত্বাবধায়ক সরকার ফেরাতে চতুর্থ দিনের আপিল শুনানি চলছে
১৪ বছর আগে তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা বাতিল করে, আপিল বিভাগের দেওয়া রায়ের বিরুদ্ধে, নতুন করে আপিলের শুনানি চলছে।
মঙ্গলবার (২৮.১০.২৫) চতুর্থ দিনের শুনানি শুরু হয় সকাল সাড়ে ৯টায়।
শুনানিতে জামায়াতে ইসলামীর আইনজীবীরা বলেন, নিরপেক্ষ নির্বাচন নিশ্চিত করতে হলে, তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থার কোনো বিকল্প নেই। নির্বাচনকালিন তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা বাতিলের রায়ের বিরুদ্ধে প্রধান বিচারপতি ড. সৈয়দ রেফাত আহমেদের নেতৃত্বাধীন সাত সদস্যের আপিল বিভাগের পূর্ণাঙ্গ বেঞ্চে, আজ চতুর্থ দিনের শুনানিতে এই কথার পক্ষে বিভিন্ন আইনি যুক্তি তুলে ধরেন জামায়াতে ইসলামীর পক্ষের আইনজীবীরা।
১৯৯৬ সালে ত্রয়োদশ সংশোধনীর মাধ্যমে সংবিধানে যুক্ত হয় নির্বাচনকালীন তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা। হাইকোর্টের একটি বিশেষ বেঞ্চ ২০০৪ সালে ত্রয়োদশ সংশোধনীকে সংবিধানসম্মত ও বৈধ ঘোষণা করে রায় দেন। ওই রায়ের বিরুদ্ধে আপিলের রায়ে তখনকার প্রধান বিচারপতি এ বি এম খায়রুল হকের নেতৃত্বাধীন আপিল বিভাগের ৭ বিচারপতির পূর্ণাঙ্গ বেঞ্চ ত্রয়োদশ সংশোধনী বাতিল ঘোষণা করেন ২০১১ সালে।
রিপোর্ট : জা. / সা. সি
মঙ্গলবার (২৮.১০.২৫) চতুর্থ দিনের শুনানি শুরু হয় সকাল সাড়ে ৯টায়।
শুনানিতে জামায়াতে ইসলামীর আইনজীবীরা বলেন, নিরপেক্ষ নির্বাচন নিশ্চিত করতে হলে, তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থার কোনো বিকল্প নেই। নির্বাচনকালিন তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা বাতিলের রায়ের বিরুদ্ধে প্রধান বিচারপতি ড. সৈয়দ রেফাত আহমেদের নেতৃত্বাধীন সাত সদস্যের আপিল বিভাগের পূর্ণাঙ্গ বেঞ্চে, আজ চতুর্থ দিনের শুনানিতে এই কথার পক্ষে বিভিন্ন আইনি যুক্তি তুলে ধরেন জামায়াতে ইসলামীর পক্ষের আইনজীবীরা।
১৯৯৬ সালে ত্রয়োদশ সংশোধনীর মাধ্যমে সংবিধানে যুক্ত হয় নির্বাচনকালীন তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা। হাইকোর্টের একটি বিশেষ বেঞ্চ ২০০৪ সালে ত্রয়োদশ সংশোধনীকে সংবিধানসম্মত ও বৈধ ঘোষণা করে রায় দেন। ওই রায়ের বিরুদ্ধে আপিলের রায়ে তখনকার প্রধান বিচারপতি এ বি এম খায়রুল হকের নেতৃত্বাধীন আপিল বিভাগের ৭ বিচারপতির পূর্ণাঙ্গ বেঞ্চ ত্রয়োদশ সংশোধনী বাতিল ঘোষণা করেন ২০১১ সালে।
রিপোর্ট : জা. / সা. সি