ভোমরা স্থলবন্দরকে কাস্টমস হাউজ ঘোষণায় খুশি আমদানি ও রপ্তানিকারক
প্রতিষ্ঠার তিন দশক পর সাতক্ষীরার ভোমরা স্থলবন্দরকে কাস্টমস হাউজ ঘোষণায় খুশি আমদানি ও রপ্তানিকারক, সিএন্ডএফ এজেন্টসহ ব্যবসায়ী ও বন্দর সংশ্লিষ্টরা। এতে পণ্য খালাসে সময় ও অর্থ সাশ্রয়ের পাশাপাশি যে কোনো জটিলতা দ্রুত সমাধান হবে।
ভোমরা এলসি স্টেশনের যাত্রা শুরু ১৯৯৬ সালের ১৫ মে। ২০০৯ সালের ২৩ জুলাই ভোমরা স্থলবন্দরকে পূর্ণাঙ্গ হিসেবে ঘোষণা করলেও অগ্রগতি ছিল সীমিত। দীর্ঘ ৩০ বছর পর গত ১৪ অক্টোবর এই স্থলবন্দরকে কাস্টমস হাউজ ঘোষণায় এবার এই বন্দর দিয়ে শুধুমাত্র গুড়া দুধ ছাড়া সব ধরনের পণ্য আমদানি রপ্তানি হবে। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, এ সিদ্ধান্ত দেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রমে নতুন গতি সঞ্চার করবে এবং বড় পরিবর্তন আনবে আঞ্চলিক অর্থনীতিতে।
ভোমরা সাতক্ষীরার সিএন্ডএফ এজেন্ট এ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক মো: আবু মুছা বলেন কাস্টমস হাউজ ঘোষণায় দ্রুত কমিশনারসহ জনবল পদায়ন পূর্বক বাস্তবায়নের দাবি ব্যবসায়ী ও বন্দর সংশ্লিষ্টদের। এতে প্রশাসনিক সক্ষমতা, জনবল বৃদ্ধি ও অবকাঠামো উন্নয়ন হবে- যা ব্যবসায়ীদের দীর্ঘদিনের প্রত্যাশা ছিল। আর এ ঘোষণার ফলে প্রতি বছর ৮ থেকে ১০ হাজার কোটি টাকা রাজস্ব আসবে বলে আশা সংশ্লিষ্টদের।
সাতক্ষীরার এলসি স্টেশনের রাজস্ব কর্মকর্তা মো: মিজানুর রহমান বলেন এর পরিপ্রেক্ষিতে খুলনা কাস্টমস হাউসের পরিবর্তে এখন থেকে ভোমরা স্থল বন্দরের যাবতীয় কার্যক্রম পরিচালনার ক্ষমতা সম্পূর্ণভাবে ভোমরা কাস্টমস হাউজের অধীনে এলো। এ আদেশ সাতক্ষীরাবাসীর জন্য আশির্বাদ, মনে করেন কাস্টমসের এই কর্মকর্তা।
রিপোর্ট : সৈকত দাশ গুপ্ত / সা. সি.
ভোমরা এলসি স্টেশনের যাত্রা শুরু ১৯৯৬ সালের ১৫ মে। ২০০৯ সালের ২৩ জুলাই ভোমরা স্থলবন্দরকে পূর্ণাঙ্গ হিসেবে ঘোষণা করলেও অগ্রগতি ছিল সীমিত। দীর্ঘ ৩০ বছর পর গত ১৪ অক্টোবর এই স্থলবন্দরকে কাস্টমস হাউজ ঘোষণায় এবার এই বন্দর দিয়ে শুধুমাত্র গুড়া দুধ ছাড়া সব ধরনের পণ্য আমদানি রপ্তানি হবে। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, এ সিদ্ধান্ত দেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রমে নতুন গতি সঞ্চার করবে এবং বড় পরিবর্তন আনবে আঞ্চলিক অর্থনীতিতে।
ভোমরা সাতক্ষীরার সিএন্ডএফ এজেন্ট এ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক মো: আবু মুছা বলেন কাস্টমস হাউজ ঘোষণায় দ্রুত কমিশনারসহ জনবল পদায়ন পূর্বক বাস্তবায়নের দাবি ব্যবসায়ী ও বন্দর সংশ্লিষ্টদের। এতে প্রশাসনিক সক্ষমতা, জনবল বৃদ্ধি ও অবকাঠামো উন্নয়ন হবে- যা ব্যবসায়ীদের দীর্ঘদিনের প্রত্যাশা ছিল। আর এ ঘোষণার ফলে প্রতি বছর ৮ থেকে ১০ হাজার কোটি টাকা রাজস্ব আসবে বলে আশা সংশ্লিষ্টদের।
সাতক্ষীরার এলসি স্টেশনের রাজস্ব কর্মকর্তা মো: মিজানুর রহমান বলেন এর পরিপ্রেক্ষিতে খুলনা কাস্টমস হাউসের পরিবর্তে এখন থেকে ভোমরা স্থল বন্দরের যাবতীয় কার্যক্রম পরিচালনার ক্ষমতা সম্পূর্ণভাবে ভোমরা কাস্টমস হাউজের অধীনে এলো। এ আদেশ সাতক্ষীরাবাসীর জন্য আশির্বাদ, মনে করেন কাস্টমসের এই কর্মকর্তা।
রিপোর্ট : সৈকত দাশ গুপ্ত / সা. সি.
