প্রায় এক যুগ ধরে বন্ধ ঝিনাইদহের সুন্দরপুর রেল স্টেশন। ফলে রেলযাত্রার সুবিধা থেকে বঞ্চিত হচ্ছে অন্তত ১০টি গ্রামের মানুষ। রাত হলেই বন্ধ স্টেশনে বসে মাদকসেবীদের আড্ডা। সুন্দরপুর রেল স্টেশন আবার চালুর জোর দাবি এলাকাবাসীর।
নিঃসঙ্গ দাঁড়িয়ে রয়েছে ছোট্ট স্টেশনটি, একটি লোকাল ট্রেন ছাড়া দাঁড়ায় না কোনো ট্রেন। সুনশান নীরবতা চারদিকে। নেই ট্রেন ছাড়া ঘণ্টির শব্দ, হুইসেল বা যাত্রীদের কোলাহল। তালাবদ্ধ অবস্থায় পড়ে আছে ১০ বছরেরও বেশি সময়। সন্ধ্যার পর মাদকসেবীদের আখড়ায় পরিণত হয় পরিত্যক্ত এই রেল স্টেশন।
একটি মাত্র লোকাল ট্রেন থামে এখানে, তবে তার কোনো নির্দিষ্ট সময় নেই। টিকেটবিহীন যাত্রীও দু-একজন, ফলে। স্টেশন পর্যন্ত যাতায়াত ব্যবস্থাও তেমন গড়ে ওঠেনি। রেল স্টেশনটি পুরোপুরি চালু হলে, অন্তত ১০ গ্রামের লক্ষাধিক মানুষের যাতায়াত সহজ হতো। গড়ে উঠতে পারতো নতুন নতুন ব্যবসা প্রতিষ্ঠান, সৃষ্টি হতো স্থানীয়দের কর্মসংস্থান।
মোবারকগঞ্জ রেল স্টেশনের স্টেশন মাস্টার মো. শাজাহান শেখ বলেন এই রুটে সুন্দরবন, রূপসা, মহানন্দা, বেনাপোলসহ ১০টি আন্তঃনগর ট্রেন চলাচল করে, যা দর্শনা-খুলনা ও যশোরের সাথে যোগাযোগ স্থাপন করে। সেই সুবিধা কবে পাবেন সুন্দরপুরবাসী?
১৯৪৭-এ দেশ ভাগের পর দুই দেশের সাথে রেল যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হলে অভ্যন্তরীণ রেলসেবা চালু রাখতে ১৯৫১ সালে সুন্দরপুর রেলওয়ে স্টেশনটি স্থাপন করা হয়।
রিপোর্ট : তুনাজ্জীনা তনু / সা. সি.
নিঃসঙ্গ দাঁড়িয়ে রয়েছে ছোট্ট স্টেশনটি, একটি লোকাল ট্রেন ছাড়া দাঁড়ায় না কোনো ট্রেন। সুনশান নীরবতা চারদিকে। নেই ট্রেন ছাড়া ঘণ্টির শব্দ, হুইসেল বা যাত্রীদের কোলাহল। তালাবদ্ধ অবস্থায় পড়ে আছে ১০ বছরেরও বেশি সময়। সন্ধ্যার পর মাদকসেবীদের আখড়ায় পরিণত হয় পরিত্যক্ত এই রেল স্টেশন।
একটি মাত্র লোকাল ট্রেন থামে এখানে, তবে তার কোনো নির্দিষ্ট সময় নেই। টিকেটবিহীন যাত্রীও দু-একজন, ফলে। স্টেশন পর্যন্ত যাতায়াত ব্যবস্থাও তেমন গড়ে ওঠেনি। রেল স্টেশনটি পুরোপুরি চালু হলে, অন্তত ১০ গ্রামের লক্ষাধিক মানুষের যাতায়াত সহজ হতো। গড়ে উঠতে পারতো নতুন নতুন ব্যবসা প্রতিষ্ঠান, সৃষ্টি হতো স্থানীয়দের কর্মসংস্থান।
মোবারকগঞ্জ রেল স্টেশনের স্টেশন মাস্টার মো. শাজাহান শেখ বলেন এই রুটে সুন্দরবন, রূপসা, মহানন্দা, বেনাপোলসহ ১০টি আন্তঃনগর ট্রেন চলাচল করে, যা দর্শনা-খুলনা ও যশোরের সাথে যোগাযোগ স্থাপন করে। সেই সুবিধা কবে পাবেন সুন্দরপুরবাসী?
১৯৪৭-এ দেশ ভাগের পর দুই দেশের সাথে রেল যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হলে অভ্যন্তরীণ রেলসেবা চালু রাখতে ১৯৫১ সালে সুন্দরপুর রেলওয়ে স্টেশনটি স্থাপন করা হয়।
রিপোর্ট : তুনাজ্জীনা তনু / সা. সি.
