চাঁদাবাজদের বিরুদ্ধে ব্যবসায়ীদের লাঠি-বাঁশির প্রতিরোধ
চাঁদাবাজদের অত্যাচারে অতিষ্ঠ চাঁপাইনবাবগঞ্জের ব্যবসায়ীরা অভিনব প্রতিরোধ গড়ে তুলেছেন। দোকানে দোকানে রাখছেন লাঠি আর বাঁশি। কেউ চাঁদাবাজি করতে আসলে বেজে ওঠে বাঁশি, এগিয়ে আসেন অন্যরা, করা হয় সম্মিলিত প্রতিরোধ।
হাতে লাঠি, মুখে বাঁশি চাঁদাবাজদের বিরুদ্ধে এমনই অভিনব প্রতিরোধ গড়ে তুলেছেন চাঁপাইনবাবগঞ্জ শহরের উদয়ন মোড় ও হুজরাপুরের ব্যবসায়ীরা। দোকানে দোকানে রাখা হয়েছে লাঠি আর বাঁশি।
ব্যবসায়ীরা বলছেন, ৮ থেকে ১০ জন চিহ্নিত চাঁদাবাজ নিয়ন্ত্রণ করে এই এলাকা। তারা সকালবেলায় ব্যবসায়ীদেরকে বেঁধে দেয় চাঁদার পরিমাণ। না দিলে মারধরের শিকার হন তারা, মেরে ফেলার হুমকিও দেয়া হয়।
শুধু ব্যবসা প্রতিষ্ঠান থেকে চাঁদা নেয়া বা পণ্য নিয়ে টাকা না দেয়াই নয়, বাইরে থেকে আসা মানুষদের কাছ থেকে অর্থ ও জিনিসপত্র ছিনিয়ে নেয়ার ঘটনাও ঘটেছে প্রচুর। পুলিশকে জানিয়েও মেলে না প্রতিকার, তাই এই লাঠি-বাঁশির প্রতিরোধ।
অতিরিক্ত পুলিশ সুপার এন এম ওয়াসিম ফিরোজ অবশেষে বলছে, ব্যবসায়ীদের নিরাপত্তা দিতে যা যা করা দরকার তার সবই করা হবে। ব্যবসায়ীরা যেন লাঠি-বাঁশি রেখে পুলিশকে সহযোগিতা করে।
ব্যবসায়ীদের দাবি, সুফল মিলেছে। দোকানে দোকানে লাঠি বাশি রাখার পর চাঁদাবাজদের আর দেখা যাচ্ছে না।
রিপোর্ট : আ. / সা. সি
হাতে লাঠি, মুখে বাঁশি চাঁদাবাজদের বিরুদ্ধে এমনই অভিনব প্রতিরোধ গড়ে তুলেছেন চাঁপাইনবাবগঞ্জ শহরের উদয়ন মোড় ও হুজরাপুরের ব্যবসায়ীরা। দোকানে দোকানে রাখা হয়েছে লাঠি আর বাঁশি।
ব্যবসায়ীরা বলছেন, ৮ থেকে ১০ জন চিহ্নিত চাঁদাবাজ নিয়ন্ত্রণ করে এই এলাকা। তারা সকালবেলায় ব্যবসায়ীদেরকে বেঁধে দেয় চাঁদার পরিমাণ। না দিলে মারধরের শিকার হন তারা, মেরে ফেলার হুমকিও দেয়া হয়।
শুধু ব্যবসা প্রতিষ্ঠান থেকে চাঁদা নেয়া বা পণ্য নিয়ে টাকা না দেয়াই নয়, বাইরে থেকে আসা মানুষদের কাছ থেকে অর্থ ও জিনিসপত্র ছিনিয়ে নেয়ার ঘটনাও ঘটেছে প্রচুর। পুলিশকে জানিয়েও মেলে না প্রতিকার, তাই এই লাঠি-বাঁশির প্রতিরোধ।
অতিরিক্ত পুলিশ সুপার এন এম ওয়াসিম ফিরোজ অবশেষে বলছে, ব্যবসায়ীদের নিরাপত্তা দিতে যা যা করা দরকার তার সবই করা হবে। ব্যবসায়ীরা যেন লাঠি-বাঁশি রেখে পুলিশকে সহযোগিতা করে।
ব্যবসায়ীদের দাবি, সুফল মিলেছে। দোকানে দোকানে লাঠি বাশি রাখার পর চাঁদাবাজদের আর দেখা যাচ্ছে না।
রিপোর্ট : আ. / সা. সি
