জুলাই সনদের পরিপূর্ণ বাস্তবায়ন ছাড়া আর কোনো উপায় নেই: আখতার হোসেন
জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সদস্য সচিব আখতার হোসেন বলেছেন, বাংলাদেশ একটি ক্রান্তিকালীন সময় অতিক্রম করছে। বাংলাদেশের এই মৌলিক পরিবর্তনের আকাঙ্ক্ষাকে ধারণ করে জুলাই সনদে তার পরিপূর্ণ বাস্তবায়ন নিশ্চিত করতে হবে। জুলাই সনদের পরিপূর্ণ বাস্তবায়ন ছাড়া এই সংকট উত্তোরণে আমাদের হাতে এখন আর কোনো উপায় নেই।
আজ রবিবার (২৬ অক্টোবর) গণঅধিকার পরিষদের চতুর্থ প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন তিনি।
আখতার হোসেন বলেন, বাংলাদেশের রাষ্ট্রকাঠামোতে পরিবর্তন আসবে। একটা গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা তৈরি হবে, জবাবদিহিতা থাকবে, আইনের শাসন থাকবে, বাংলাদেশের ক্ষমতার ভারসাম্য থাকবে। সেই বিষয়গুলোকে ধারণ করে আমরা জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের রাজনৈতিক দলগুলো একত্রিত হয়েছি। অনেকগুলো মৌলিক পরিবর্তনের বিষয়ে একমত হয়েছি। জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি দেওয়ার ব্যাপারে আমরা একমত হয়েছি। তারপর এখন পর্যন্ত সেই জায়গাটিকে আমরা সুনিশ্চিত করতে পারিনি।
তিনি আরও বলেন, গণঅধিকার পরিষদের ভাইয়েরা জাতীয় পার্টির বিরুদ্ধে আন্দোলন করতে গিয়ে মার খেয়েছেন, নুরুল হক নুর ভাইকে রক্ত ঝরাতে হয়েছে। আগামী নির্বাচনে কোনোভাবেই যেন ফ্যাসিবাদদের কেউ অংশগ্রহণ করতে না পারে, সেটা আমাদের নিশ্চিত করতে হবে। আওয়ামী লীগ সামনে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করছে না, সে ব্যাপারে সরকারের তরফ থেকে আমাদের আশ্বস্ত করা হয়েছে। আওয়ামী লীগের কার্যক্রমকে নিষিদ্ধ করা হয়েছে।
এনসিপির সদস্য সচিব বলেন, গণঅধিকার পরিষদ, ছাত্র অধিকার পরিষদ সবাই সেই এক কঠিন মুহূর্তটা আমরা পার করছিলাম, এখানে অনেকেই আমার সহযোদ্ধারা আছেন, যাদের সঙ্গে আমি একসঙ্গে জেল খেটেছি। অনেক সহযোদ্ধাই আছেন, যাদের সঙ্গে একসঙ্গে রাজপথে মিছিল করেছি, স্লোগান ধরেছি। আমি আক্রান্ত হলে সারা দেশের বিভিন্ন জায়গা থেকে আজকে যারা এখানে উপস্থিত হয়েছেন, তারা অনেকেই সেই মিছিলে অংশ নিয়েছেন। আমি গণঅধিকার পরিষদের সঙ্গে সেই উত্তাল সময়ের দিনগুলো অনুভব করি। সেই দিনগুলোকে আমার জীবনের একটা গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায় হিসেবে দেখে যাবো আজীবন।
রিপোর্ট : এটিএন নিউজ/মা.ই.স
আজ রবিবার (২৬ অক্টোবর) গণঅধিকার পরিষদের চতুর্থ প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন তিনি।
আখতার হোসেন বলেন, বাংলাদেশের রাষ্ট্রকাঠামোতে পরিবর্তন আসবে। একটা গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা তৈরি হবে, জবাবদিহিতা থাকবে, আইনের শাসন থাকবে, বাংলাদেশের ক্ষমতার ভারসাম্য থাকবে। সেই বিষয়গুলোকে ধারণ করে আমরা জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের রাজনৈতিক দলগুলো একত্রিত হয়েছি। অনেকগুলো মৌলিক পরিবর্তনের বিষয়ে একমত হয়েছি। জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি দেওয়ার ব্যাপারে আমরা একমত হয়েছি। তারপর এখন পর্যন্ত সেই জায়গাটিকে আমরা সুনিশ্চিত করতে পারিনি।
তিনি আরও বলেন, গণঅধিকার পরিষদের ভাইয়েরা জাতীয় পার্টির বিরুদ্ধে আন্দোলন করতে গিয়ে মার খেয়েছেন, নুরুল হক নুর ভাইকে রক্ত ঝরাতে হয়েছে। আগামী নির্বাচনে কোনোভাবেই যেন ফ্যাসিবাদদের কেউ অংশগ্রহণ করতে না পারে, সেটা আমাদের নিশ্চিত করতে হবে। আওয়ামী লীগ সামনে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করছে না, সে ব্যাপারে সরকারের তরফ থেকে আমাদের আশ্বস্ত করা হয়েছে। আওয়ামী লীগের কার্যক্রমকে নিষিদ্ধ করা হয়েছে।
এনসিপির সদস্য সচিব বলেন, গণঅধিকার পরিষদ, ছাত্র অধিকার পরিষদ সবাই সেই এক কঠিন মুহূর্তটা আমরা পার করছিলাম, এখানে অনেকেই আমার সহযোদ্ধারা আছেন, যাদের সঙ্গে আমি একসঙ্গে জেল খেটেছি। অনেক সহযোদ্ধাই আছেন, যাদের সঙ্গে একসঙ্গে রাজপথে মিছিল করেছি, স্লোগান ধরেছি। আমি আক্রান্ত হলে সারা দেশের বিভিন্ন জায়গা থেকে আজকে যারা এখানে উপস্থিত হয়েছেন, তারা অনেকেই সেই মিছিলে অংশ নিয়েছেন। আমি গণঅধিকার পরিষদের সঙ্গে সেই উত্তাল সময়ের দিনগুলো অনুভব করি। সেই দিনগুলোকে আমার জীবনের একটা গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায় হিসেবে দেখে যাবো আজীবন।
রিপোর্ট : এটিএন নিউজ/মা.ই.স
