মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর
বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে দল সরকার গঠন করলে দেশের ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীর জন্য একটি পৃথক সাংস্কৃতিক একাডেমি প্রতিষ্ঠা করা হবে।
আজ শুক্রবার (২৪ অক্টোবর) সন্ধ্যায় বনানী বিদ্যানিকেতন স্কুল অ্যান্ড কলেজে আয়োজিত ঢাকা ওয়াঙ্গালা-২০২৫ অনুষ্ঠানে এ কথা বলেন তিনি।
মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ঢাকায় জাতিগত সংখ্যালঘুদের জন্য একটি পৃথক সাংস্কৃতিক একাডেমি প্রতিষ্ঠা এবং তাদের বিভিন্ন উৎসব আনুষ্ঠানিকভাবে উদযাপনের বিষয়টি সক্রিয়ভাবে বিবেচনা করা হবে।
তিনি বলেন, বিএনপি সরকার গঠন করলে জাতিগত সংখ্যালঘুদের সমস্যাগুলো সর্বোচ্চ গুরুত্বের সঙ্গে বিবেচনা করা হবে। সম্প্রতি আমি জাতিগত সংখ্যালঘুদের সঙ্গে কথা বলছি এবং তাদের সমস্যাগুলো শুনছি।
দেশের মূলধারার সংস্কৃতিতে সব জাতিগত সংখ্যালঘুদের একীভূত করার প্রয়োজনীয়তার কথা উল্লেখ করে প্রবীণ এই বিএনপি নেতা বলেন, সবাইকে আমাদের মূলধারার সংস্কৃতির সঙ্গে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে। চেতনা ও মননে সবাইকে বাংলাদেশের নাগরিক হিসেবে দাঁড়াতে হবে।
তিনি বলেন, এই কারণেই শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান বাংলাদেশের জাতীয়তাবাদকে বাংলাদেশী জাতীয়তাবাদ হিসেবে চিহ্নিত করেছিলেন। এর একমাত্র উদ্দেশ্য ছিল— কেবল বাঙালিদের নয় বরং বাংলাদেশে বসবাসকারী বাসিন্দা এবং জাতিগত সংখ্যালঘুদেরও স্বীকৃতি প্রদান করা।
সংখ্যালঘুদের সমস্যা সমাধানে বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার ভূমিকার কথা উল্লেখ করে মির্জা ফখরুল বলেন, বেগম খালেদা জিয়া তার ভিশন-২০৩০ এ জাতিগত সংখ্যালঘুদের সংস্কৃতি ও ঐতিহ্য রক্ষা এবং তাদের সমস্যা সমাধানের জন্য একটি পৃথক অধিকার কমিশন গঠনের ঘোষণা করেছিলেন।
রিপোর্ট : এটিএন নিউজ/মা.ই.স
আজ শুক্রবার (২৪ অক্টোবর) সন্ধ্যায় বনানী বিদ্যানিকেতন স্কুল অ্যান্ড কলেজে আয়োজিত ঢাকা ওয়াঙ্গালা-২০২৫ অনুষ্ঠানে এ কথা বলেন তিনি।
মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ঢাকায় জাতিগত সংখ্যালঘুদের জন্য একটি পৃথক সাংস্কৃতিক একাডেমি প্রতিষ্ঠা এবং তাদের বিভিন্ন উৎসব আনুষ্ঠানিকভাবে উদযাপনের বিষয়টি সক্রিয়ভাবে বিবেচনা করা হবে।
তিনি বলেন, বিএনপি সরকার গঠন করলে জাতিগত সংখ্যালঘুদের সমস্যাগুলো সর্বোচ্চ গুরুত্বের সঙ্গে বিবেচনা করা হবে। সম্প্রতি আমি জাতিগত সংখ্যালঘুদের সঙ্গে কথা বলছি এবং তাদের সমস্যাগুলো শুনছি।
দেশের মূলধারার সংস্কৃতিতে সব জাতিগত সংখ্যালঘুদের একীভূত করার প্রয়োজনীয়তার কথা উল্লেখ করে প্রবীণ এই বিএনপি নেতা বলেন, সবাইকে আমাদের মূলধারার সংস্কৃতির সঙ্গে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে। চেতনা ও মননে সবাইকে বাংলাদেশের নাগরিক হিসেবে দাঁড়াতে হবে।
তিনি বলেন, এই কারণেই শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান বাংলাদেশের জাতীয়তাবাদকে বাংলাদেশী জাতীয়তাবাদ হিসেবে চিহ্নিত করেছিলেন। এর একমাত্র উদ্দেশ্য ছিল— কেবল বাঙালিদের নয় বরং বাংলাদেশে বসবাসকারী বাসিন্দা এবং জাতিগত সংখ্যালঘুদেরও স্বীকৃতি প্রদান করা।
সংখ্যালঘুদের সমস্যা সমাধানে বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার ভূমিকার কথা উল্লেখ করে মির্জা ফখরুল বলেন, বেগম খালেদা জিয়া তার ভিশন-২০৩০ এ জাতিগত সংখ্যালঘুদের সংস্কৃতি ও ঐতিহ্য রক্ষা এবং তাদের সমস্যা সমাধানের জন্য একটি পৃথক অধিকার কমিশন গঠনের ঘোষণা করেছিলেন।
রিপোর্ট : এটিএন নিউজ/মা.ই.স
