পাবনার পদ্মার চরের ধূসর মাটিতে মাল্টার সবুজে সবুজময় বাগান। দারুণ ফলন মিলছে দেশি জাতের 'বারি-১' মাল্টার। চরাঞ্চলে রসালো ও সুমিষ্ট ফলটির বাণিজ্যিক সম্ভাবনা দেখছে কৃষিবিভাগও।
পাবনা সদরের চরতারাপুর কোলচোরী গ্রামের শামীম আক্তার তুহিন। কৃষিতে স্বনির্ভরতার স্বপ্ন নিয়ে পদ্মার চরে গড়ে তোলের ফলের বাগান।
২০০৯ সালে চরের ৭০ বিঘা জমিতে বরই, কলা ও পেয়ারার চাষ করেন। ২০২০ সালে আম্পান ঝড়ের তাণ্ডবে লণ্ডভণ্ড হয়ে যায় তার স্বপ্নের বাগান। ঘুরে দাঁড়ানোর আশায় ২০২২ সালে বারি-১ জাতের ১ হাজার ৭০০ চারা রোপণ করেন। তাতেই বাজিমাত। ক্রমশ বেড়েছে বাগানের পরিসর।
পদ্মার চরে এখন তুহিনের ১৮ বিঘার সুবিশাল এই বাগান। বাগান থেকে বছর অন্তত ১২০০ মণ মাল্টা পান তুহিন। যার বাজার মূল্য প্রায় ৩০ লাখ টাকা।
কৃষি উদ্যোক্তা শামীম আক্তার তুহিন বলেন চরের বেলে দোঁআশ মাটি বারি-১ মাল্টা চাষেরি উপযোগী। সঠিক সময়ে ফল আহরণ করলে প্রত্যাশিত লাভ পাবেন চাষি বা বাগানিরা।
পাবনার কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক জাহাঙ্গীর আলম প্রামাণিক বলেন, তুহিনের বাগানে কর্মসংস্থান হয়েছে অন্তত ১০ জন বেকার যুবকের। এখান থেকে ধারণা নিয়ে মাল্টা চাষে আগ্রহ দেখাচ্ছেন আরও অনেকেই।
রিপোর্ট : রি. জ. / সা. সি
পাবনা সদরের চরতারাপুর কোলচোরী গ্রামের শামীম আক্তার তুহিন। কৃষিতে স্বনির্ভরতার স্বপ্ন নিয়ে পদ্মার চরে গড়ে তোলের ফলের বাগান।
২০০৯ সালে চরের ৭০ বিঘা জমিতে বরই, কলা ও পেয়ারার চাষ করেন। ২০২০ সালে আম্পান ঝড়ের তাণ্ডবে লণ্ডভণ্ড হয়ে যায় তার স্বপ্নের বাগান। ঘুরে দাঁড়ানোর আশায় ২০২২ সালে বারি-১ জাতের ১ হাজার ৭০০ চারা রোপণ করেন। তাতেই বাজিমাত। ক্রমশ বেড়েছে বাগানের পরিসর।
পদ্মার চরে এখন তুহিনের ১৮ বিঘার সুবিশাল এই বাগান। বাগান থেকে বছর অন্তত ১২০০ মণ মাল্টা পান তুহিন। যার বাজার মূল্য প্রায় ৩০ লাখ টাকা।
কৃষি উদ্যোক্তা শামীম আক্তার তুহিন বলেন চরের বেলে দোঁআশ মাটি বারি-১ মাল্টা চাষেরি উপযোগী। সঠিক সময়ে ফল আহরণ করলে প্রত্যাশিত লাভ পাবেন চাষি বা বাগানিরা।
পাবনার কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক জাহাঙ্গীর আলম প্রামাণিক বলেন, তুহিনের বাগানে কর্মসংস্থান হয়েছে অন্তত ১০ জন বেকার যুবকের। এখান থেকে ধারণা নিয়ে মাল্টা চাষে আগ্রহ দেখাচ্ছেন আরও অনেকেই।
রিপোর্ট : রি. জ. / সা. সি
