নাটোরে বন্ধুত্বের টানে রযুক্তরাষ্ট্রের জর্জিয়ার ব্যবসায়ী
বন্ধুত্বের টানে নাটোরের রাজমিস্ত্রির সেতু মোল্লার বাড়িতে হাজির যুক্তরাষ্ট্রের জর্জিয়ার ব্যবসায়ী তেরি পারসন। লুঙ্গি পরে ঘুরে বেড়াচ্ছেন গ্রামে। কৌতুক করে, পশু-পাখির ডাক শুনিয়ে হাসি-আনন্দে মাতিয়ে তুলেছেন সবাইকে। এমন বিদেশি অতিথিকে পেয়ে গর্বিত গ্রামের মানুষ।
নাটোরের নিভৃত পল্লীতে লুঙ্গি পরে আরাম করে বসেছেন তিনি, পশু-পাখির ডাক শুনিয়ে মাতিয়ে রাখছেন সকলকে। তিনি তেরি পারসন। বন্ধুত্বের টানে ছুটে এসেছেন সুদূর মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের জর্জিয়া থেকে।
নাটোরের গুরুদাসপুর উপজেলার চর বালশা গ্রামের সেতু মোল্লা। ভ্যান চালক, রাজমিস্ত্রীর কাজ করেন। পাশাপাশি বিভিন্ন বিষয়ে ভিডিও তৈরি করে নিজের ফেসবুক পেজে পোস্ট করেন। মাসখানেক আগে, তেরি পারসন তার একটি ভিডিওতে লাইক দেন এবং মেসেঞ্জারে কথা বলেন। সেখান থেকে তাদের বন্ধুত্বের শুরু।
মাত্র কয়েক দিনের বন্ধুত্বের টানেই তেরি পারসন চলে এসেছেন বন্ধুর বাড়ি। ২১ অক্টোবর তিনি বাংলাদেশে আসেন। সেতুর পরিবার ও প্রতিবেশীদের সাথে বেশ আনন্দময় সময় কাটছে তার। বিশেষ করে শিশুদের সঙ্গে খেলাধুলা ও গল্প করে। এ দেশের মানুষের ভালোবাসা ও আতিথেয়তায় মুগ্ধ তিনি। বলছেন, বাংলাদেশে এসে বুঝেছি, এ দেশের মানুষ সরল, কতটা হৃদয়বান। এখানে মানুষ খুব সাধারণভাবে বাঁচে, আর সেটাই অসাধারণ।
এমন প্রাণখোলা, আন্তরিক বিদেশি অতিথি পেয়ে গর্বিত ও আনন্দিত তারা।
তেরি পারসন বলছেন, আবার আসবেন এদেশে। বন্ধুদেরও বলবেন ঘুরে যেতে। বাংলাদেশ সত্যিই এক চমৎকার দেশ।
রিপোর্ট : ত. / সা. সি
নাটোরের নিভৃত পল্লীতে লুঙ্গি পরে আরাম করে বসেছেন তিনি, পশু-পাখির ডাক শুনিয়ে মাতিয়ে রাখছেন সকলকে। তিনি তেরি পারসন। বন্ধুত্বের টানে ছুটে এসেছেন সুদূর মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের জর্জিয়া থেকে।
নাটোরের গুরুদাসপুর উপজেলার চর বালশা গ্রামের সেতু মোল্লা। ভ্যান চালক, রাজমিস্ত্রীর কাজ করেন। পাশাপাশি বিভিন্ন বিষয়ে ভিডিও তৈরি করে নিজের ফেসবুক পেজে পোস্ট করেন। মাসখানেক আগে, তেরি পারসন তার একটি ভিডিওতে লাইক দেন এবং মেসেঞ্জারে কথা বলেন। সেখান থেকে তাদের বন্ধুত্বের শুরু।
মাত্র কয়েক দিনের বন্ধুত্বের টানেই তেরি পারসন চলে এসেছেন বন্ধুর বাড়ি। ২১ অক্টোবর তিনি বাংলাদেশে আসেন। সেতুর পরিবার ও প্রতিবেশীদের সাথে বেশ আনন্দময় সময় কাটছে তার। বিশেষ করে শিশুদের সঙ্গে খেলাধুলা ও গল্প করে। এ দেশের মানুষের ভালোবাসা ও আতিথেয়তায় মুগ্ধ তিনি। বলছেন, বাংলাদেশে এসে বুঝেছি, এ দেশের মানুষ সরল, কতটা হৃদয়বান। এখানে মানুষ খুব সাধারণভাবে বাঁচে, আর সেটাই অসাধারণ।
এমন প্রাণখোলা, আন্তরিক বিদেশি অতিথি পেয়ে গর্বিত ও আনন্দিত তারা।
তেরি পারসন বলছেন, আবার আসবেন এদেশে। বন্ধুদেরও বলবেন ঘুরে যেতে। বাংলাদেশ সত্যিই এক চমৎকার দেশ।
রিপোর্ট : ত. / সা. সি
