দলীয় প্রার্থী চূড়ান্ত করার পাশাপাশি শরিকদের প্রার্থী তালিকা নিয়েও হিসাব কষছে বিএনপি। চলতি মাসের মধ্যেই সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় জোট নেতারাও। যদিও গণতন্ত্র মঞ্চ ঘোষিত ১৩৮ জন প্রার্থীসহ বিএনপির কাছে যুগপৎ আন্দোলনের শরিকদের চাওয়া আসন সংখ্যা-২৪৪।
ভোটে জয়ী হলে ফ্যাসিবাদবিরোধী যুগপৎ আন্দোলনের শরিকদের নিয়ে জাতীয় সরকার গঠন করার ঘোষণা আগেই দিয়েছিল বিএনপি।
এ লক্ষ্যে ইতোমধ্যে বিএনপি যুগপৎ আন্দোলনের দুটি শরিক জোট ও পাঁচটি দলের কাছ থেকে ১০৬ জন প্রার্থীর তালিকা হাতে পেয়েছে। বাকি আছে বাম ঘরানার ছয় দলীয় জোট গণতন্ত্র মঞ্চ। এ জোটটি ইতোমধ্যে ১৩৮টি আসনে তাদের সম্ভাব্য প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করেছে। বিএনপির কাছ থেকে কতটা আসন চায় এমন প্রশ্ন ছিলো মঞ্চের অন্যতম বিপ্লবী ওয়াকার্স পাটি, সভাপতি সাইফুল হক নেতার কাছে।
ডা. মোস্তাফিজুর রহমান ইরান ও শাহাদত হোসেন সেলিম বলেন, শিগগিরই বিএনপির সাথে বৈঠক হবে। সেখানে নির্বাচনের পূর্বাপর নানা বিষয়সহ আসন সমঝোতা নিয়েও আলোচনা হবে। তাহলে কতটা আসন ছাড়তে চায় বিএনপি?
বিএনপির দায়ীত্বশীল নেতারা বলছেন, কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের অনুপস্থিতিতে বিএনপির বিপরীতে জামায়াতে ইসলামীসহ ইসলামপন্থী দলগুলোর তৎপরতা পরিস্থিতি বদলে দিচ্ছে। আগের সময়ে ধানের শীষে অন্য দলের নেতারা নির্বাচন করতে পারলেও এবারের নির্বাচনে নিবন্ধিত দলগুলোকে নিজেদের প্রতীকে নির্বাচন করতে হবে। এমন প্রেক্ষাপটে শরিক দলগুলোর প্রার্থীদের জিতিয়ে আনা চ্যালেঞ্জিং হয়ে উঠতে পারে।
বিএনপি সূত্রে জানা গেছে, শেখ হাসিনা সরকারের বিরুদ্ধে যুগপৎ আন্দোলনের দুটি শরিক জোট বিএনপির কাছে ৩০ জনের প্রার্থী তালিকা দিয়েছে। এর মধ্যে মোস্তফা জামাল হায়দারের নেতৃত্বাধীন ১২-দলীয় জোট ২১টি এবং ন্যাশনাল পিপলস পার্টির (এনপিপি) চেয়ারম্যান ফরিদুজ্জামান ফরহাদের নেতৃত্বাধীন জাতীয়তাবাদী সমমনা জোট ৯টি আসনের তালিকা দিয়েছে।
এ ছাড়া অলি আহমদের লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টি (এলডিপি) ৪০টি, আন্দালিব রহমান পার্থের বাংলাদেশ জাতীয় পার্টি (বিজেপি) ৫টি, সুব্রত চৌধুরীর গণফোরাম ১৫টি, মোস্তাফিজুর রহমানের লেবার পার্টি ৬টি এবং ববি হাজ্জাজের নেতৃত্বাধীন জাতীয়তাবাদী গণতান্ত্রিক আন্দোলন (এনডিএম) ১০টি আসনে মনোনয়ন চেয়ে তালিকা জমা দিয়েছে।
২০১৮ সালের একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে শরিকদের ৫৮ আসনে ছাড় দিয়েছিল বিএনপি। এর মধ্যে ২২টি আসন দিয়েছিল জামায়াতে ইসলামীকে। এবারের নির্বাচনে বিএনপির প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী মনে করা হচ্ছে জামায়াতকে।
রিপোর্ট : মি. / সা. সি
ভোটে জয়ী হলে ফ্যাসিবাদবিরোধী যুগপৎ আন্দোলনের শরিকদের নিয়ে জাতীয় সরকার গঠন করার ঘোষণা আগেই দিয়েছিল বিএনপি।
এ লক্ষ্যে ইতোমধ্যে বিএনপি যুগপৎ আন্দোলনের দুটি শরিক জোট ও পাঁচটি দলের কাছ থেকে ১০৬ জন প্রার্থীর তালিকা হাতে পেয়েছে। বাকি আছে বাম ঘরানার ছয় দলীয় জোট গণতন্ত্র মঞ্চ। এ জোটটি ইতোমধ্যে ১৩৮টি আসনে তাদের সম্ভাব্য প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করেছে। বিএনপির কাছ থেকে কতটা আসন চায় এমন প্রশ্ন ছিলো মঞ্চের অন্যতম বিপ্লবী ওয়াকার্স পাটি, সভাপতি সাইফুল হক নেতার কাছে।
ডা. মোস্তাফিজুর রহমান ইরান ও শাহাদত হোসেন সেলিম বলেন, শিগগিরই বিএনপির সাথে বৈঠক হবে। সেখানে নির্বাচনের পূর্বাপর নানা বিষয়সহ আসন সমঝোতা নিয়েও আলোচনা হবে। তাহলে কতটা আসন ছাড়তে চায় বিএনপি?
বিএনপির দায়ীত্বশীল নেতারা বলছেন, কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের অনুপস্থিতিতে বিএনপির বিপরীতে জামায়াতে ইসলামীসহ ইসলামপন্থী দলগুলোর তৎপরতা পরিস্থিতি বদলে দিচ্ছে। আগের সময়ে ধানের শীষে অন্য দলের নেতারা নির্বাচন করতে পারলেও এবারের নির্বাচনে নিবন্ধিত দলগুলোকে নিজেদের প্রতীকে নির্বাচন করতে হবে। এমন প্রেক্ষাপটে শরিক দলগুলোর প্রার্থীদের জিতিয়ে আনা চ্যালেঞ্জিং হয়ে উঠতে পারে।
বিএনপি সূত্রে জানা গেছে, শেখ হাসিনা সরকারের বিরুদ্ধে যুগপৎ আন্দোলনের দুটি শরিক জোট বিএনপির কাছে ৩০ জনের প্রার্থী তালিকা দিয়েছে। এর মধ্যে মোস্তফা জামাল হায়দারের নেতৃত্বাধীন ১২-দলীয় জোট ২১টি এবং ন্যাশনাল পিপলস পার্টির (এনপিপি) চেয়ারম্যান ফরিদুজ্জামান ফরহাদের নেতৃত্বাধীন জাতীয়তাবাদী সমমনা জোট ৯টি আসনের তালিকা দিয়েছে।
এ ছাড়া অলি আহমদের লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টি (এলডিপি) ৪০টি, আন্দালিব রহমান পার্থের বাংলাদেশ জাতীয় পার্টি (বিজেপি) ৫টি, সুব্রত চৌধুরীর গণফোরাম ১৫টি, মোস্তাফিজুর রহমানের লেবার পার্টি ৬টি এবং ববি হাজ্জাজের নেতৃত্বাধীন জাতীয়তাবাদী গণতান্ত্রিক আন্দোলন (এনডিএম) ১০টি আসনে মনোনয়ন চেয়ে তালিকা জমা দিয়েছে।
২০১৮ সালের একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে শরিকদের ৫৮ আসনে ছাড় দিয়েছিল বিএনপি। এর মধ্যে ২২টি আসন দিয়েছিল জামায়াতে ইসলামীকে। এবারের নির্বাচনে বিএনপির প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী মনে করা হচ্ছে জামায়াতকে।
রিপোর্ট : মি. / সা. সি
